<p>নারায়ণগঞ্জের আলোচিত হত্যাকাণ্ড ব্যবসায়ী সাব্বির আলম খন্দকার হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানসহ সব আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. মোমিনুল ইসলামের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। </p> <p>আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট খন্দকার আজিজুল হক হান্টু বলেন, ‘সাব্বির আলম খন্দকার হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সব আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="রংপুরে ভূমিকম্প অনুভূত" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/07/1736229673-d82319912041449cd31bdb7e7569d171.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>রংপুরে ভূমিকম্প অনুভূত</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2025/01/07/1465982" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এর আগে ২০০৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ব্যবসায়ী নেতা সাব্বির আলম খন্দকার। এ হত্যাকাণ্ডের পর তার বড় ভাই তৈমূর আলম বাদী হয়ে ১৭ জনকে আসামি করে ফতুল্লা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর মোট ৯ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করা হয়। পরবর্তী সময়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) স্থানান্তর করা হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="সঙ্গী হারিয়ে হাতিদের আহাজারি, শাবকটি খুঁজে বেড়াচ্ছে মাকে" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/07/1736224430-d99119ca42e35bfa7fbc7fba9ab1d88a.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>সঙ্গী হারিয়ে হাতিদের আহাজারি, শাবকটি খুঁজে বেড়াচ্ছে মাকে</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2025/01/07/1465966" target="_blank"> </a></div> </div> <p>সিআইডির এএসপি মসিহউদ্দিন দশম তদন্তকারী কর্মকর্তা দীর্ঘ প্রায় ৩৪ মাস তদন্ত শেষে তিনি ২০০৬ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে আটজনকে আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। এতে মামলা থেকে সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিন, তার শ্যালক জুয়েল, শাহীনকে অব্যাহতি দিয়ে সাবেক ছাত্রদল সভাপতি জাকির খান, তার দুই ভাই জিকু খান, মামুন খানসহ মোট আটজনকে আসামি উল্লেখ করা হয়।</p>