অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেছেন, বুড়িচং উপজেলার তরুণরা মাদককে না বলে খেলাকে বেছে নিয়েছে। খেলাধুলা হচ্ছে শিক্ষার অংশ। পরাজয়কে যে মেনে নিতে পারে, সে হচ্ছে একজন আদর্শ মানুষ। আজকে এ খেলাধুলা স্কুল প্রতিষ্ঠান করার কথা ছিল কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্রীড়া বিষয়ক শিক্ষক না থাকায় খেলাধুলা গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।
তরুণরা মাদককে না বলে খেলাকে বেছে নিয়েছে : ব্যারিস্টার মামুন
কুমিল্লা প্রতিনিধি

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বুড়িচং উপজেলা মোকাম ইউনিয়নের মিথলমায় ‘শফিক রহমান দুলাল ডাবল ফ্রীজ কাপ মিনি’ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, খেলায় সর্বোচ্চ লড়াইয়ে দুটি দল অংশগ্রহণ করেছে। জয় পরাজয় থাকবে। আজকে যারা পরাজিত হয়েছে তারা অনেক ভালো খেলেছে।
তিনি আরো বলেন, আগামীতে আপনারা সবাই গায়ে-গায়ে, হাতে-হাত মিলিয়ে সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন।
ক্রিকেট খেলায় প্রধান বক্তা ছিলেন বুড়িচং উপজেলা বিএনপি সভাপতি এটিএম মিজানুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ময়নামতি ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি অধ্যক্ষ মো. ছালাউদ্দিন, ডা. টিপু সুলতান, বুড়িচং প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাজী খোরশেদ আলম, ভারেল্লা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি আমির হোসেন বাদল, বুড়িচং উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি সাইফ উদ্দিন সবুজ ও সাধারণ সম্পাদক আবু দারুল নাঈম।
সম্পর্কিত খবর

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি, দুই রেস্তোরাঁকে জরিমানা
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের মিয়া বাজার এলাকায় বিলাসবহুল দুইটি রেস্তোরাঁয় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার রান্না ও পরিবেশন করার অভিযোগে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। রবিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে আদালতটি পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সরওয়ার লিমা।
জানা গেছে, মহাড়সকের চৌদ্দগ্রামের মিয়া বাজারের হোটেল টাইম স্কয়ার ও তাজমহল রেস্তোরাঁয় বিলাসবহুল যাত্রীবাহী বাস যাত্রাবিরতী করে। রেস্তোরাঁগুলোতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার রান্না, ফ্রিজে বাসি খাবার সংরক্ষণ করা এবং কোনো প্রকার লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে দীর্ঘদিন যাবত।
ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সরওয়ার লিমা বলেন, এ হোটেলগুলোতে ঢাকা-চট্টগ্রাম যাতায়াতকারী বিলাসবহুল যাত্রীবাহী গাড়ী যাত্রাবিরতী করে। অথচ হোটেলগুলোতে খাবার প্রস্তুতের স্থান অপরিচ্ছন্ন পাওয়া যায়, ফ্রিজে বাসি খাবার সংরক্ষণ করা হয় ও হোটেলের নিজস্ব কারখানায় দই, রসমালাইসহ নানা ধরনের মিষ্টান্ন তৈরি করা হলেও এই ধরনের খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুতের কোনো লাইসেন্স তাদের নেই।
এসব বিষয়ে প্রমাণ পাওয়াতে ভোক্তা অধিকার আইনে দুই হোটেলকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়

জায়গা খালি করতে দিনমজুরের বসতবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে
ফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে জায়গা খালি করতে সামেলা বেগম (৪৫) নামের এক হতদরিদ্রের ঘর পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগের এক নেতার বিরুদ্ধে। ওই আওয়ামী লীগ নেতার নাম সুভাষ সাহা। তিনি উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের সাতৈর বাজার সংলগ্ন বড়নগর গ্রামের বাসিন্দা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য।
এ বিষয়ে আজ রবিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে হতদরিদ্র সামেলা বেগম বাদি হয়ে আওয়ামী লীগ নেতা সুভাষ সাহা (৬৮) ও তার ম্যানেজার গোবিন্দ্রের (৫৫) নাম উল্লেখ করে আরো ১০-১২ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বোয়ালমারী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
ভুক্তভোগী সামেলা বেগম (৪৫) উপজেলার ঘোষপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের শেলাহাটি গ্রামে রেলের জায়গায় বসবাস করেন এবং সাতৈর বাজারের একটি বেসরকারি ব্যাংকে রান্নার কাজ করেন বলে জানা গেছে।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সামেলা বেগম স্বামী সন্তান নিয়ে দীর্ঘ ২৫ বছর শেলাহাটি গ্রামের রেলওয়ের একটি জমিতে টিনের একটি ছাপরা ঘর তুলে বসবাস করে আসছিলেন। পাশেই আওয়ামী লীগ নেতা সুভাষ সাহার জমি ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমি রয়েছে।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, হতদরিদ্র সামেলা বেগম যেখানে বসত করেন সেই জমি পাওয়ার জন্য সুভাষ সাহা মরিয়া হয়ে উঠেছেন। বেশ কিছুদিন ধরে সুভাষ সাহা ও তার লোকজন বিভিন্ন সময় বসতবাড়ি ভেঙে দেওয়ার হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বাড়িতে কেউ না থাকার সুবাদে তার বসতঘরটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, বোয়ালমারী উপজেলার ঘোষপুর ইউনিয়নের শেলাহাটি গ্রামে ঘোষপুর মৌজায় আওয়ামী লীগ নেতা সুবাষ সাহার নিজস্ব ও পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে লীজ নেওয়া জমি রয়েছে।
ভুক্তভোগী সামেলা বেগম বলেন, আমি তো বাড়ি দুইদিন যাবত রান্না করি না, তাহলে আগুন লাগবে কীভাবে? তারা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে।
তিনি বলেন, সুবাষ সাহার জায়গার সামনে আমরা রেলের জায়গা থাকি।
তিনি আরো বলেন, ঈদের সময় মানুষের কাছ থেকে আনা যাকাতের টাকা, মানুষের কাছ থেকে চেয়ে আনা চাল সব পুড়ে গেছে। আগুনে ঘরে থাকা যাবতীয় জিনিসপত্র পুড়ে গেছে। এখন আমি সর্ব হারিয়ে পথে বসে গেলাম।
রেলের জায়গায় বসবাসকারী সামেলা বেগমের মেয়ে সেলিনা বেগম বলেন, সুভাষ সাহার লোকজন বিভিন্ন সময় এসে বসত বাড়ি ভেঙে নেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল। তারা জায়গা খালি করার জন্য চাপ দিচ্ছিল। হঠাৎ আগুনে আমাদের ঘর পুড়ে গেছে।
একই গ্রামের বাসিন্দা পাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় বসবাসকারী হাবিল বিশ্বাস বলেন, সুভাষ সাহার লোকজন বিভিন্ন সময় তার ঘর বাড়ি ভেঙে নেওয়ার হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিল।
এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য সুভাষ সাহা বলেন, আমার ব্যক্তিগত জায়গার সামনে আমার লিজ নেওয়া রেলের জায়গায় ওই মহিলা থাকে। তিনি স্থানীয় জিয়া মেম্বারের ভাইয়ের স্ত্রী। ওই মেম্বারের মাধ্যমে কিছু টাকা দিয়ে আমি তাকে (সামেলা বেগম) ঘর করার জন্য সহযোগিতা করেছি। তিনি সেখানে ঘর উঠিয়ে বসবাস করেন।
দিনমজুর সামেলা বেগমের বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সুবাষ সাহা বলেন, আমি টাকা দিয়ে তাকে সহযোগিতা করলাম, তাহলে আমি ঘর পুড়াবো কেন? আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য কিছু লোকজন ঘর পুড়িয়ে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। আমি ওসি সাহেবকে বলেছি, আসল ঘটনা বের করার জন্য।
ঘোষপুর ইউনিয়নের শেলাহাটি সাবেক ইউপি সদস্য খরিলুর রহমান বলেন, শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভাতে সহায়তা করি। সামেলা বেগম কারো ব্যক্তিগত জায়গায় নয়, রেলের মালিকানাধীন জায়গায় বসবাস করে আসছিলেন।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বোয়ালমারি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, বাড়ি পোড়ানোর বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তদন্ত করে এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দাওয়াত, নির্বাচন, সমাজসেবা—তিন মিশনে মাঠে নামার ডাক জামায়াত নেতার
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল হালিম বলেছেন, ‘আজ সময় এসেছে সংগঠনের পরিধিকে দাওয়াত, নির্বাচন ও জনকল্যাণমূলক কাজের মিশনে রূপান্তর করার। মানুষের আস্থা ও সমর্থন অর্জন করতে হলে মাঠে থাকতে হবে, মানুষকে আপন করে নিতে হবে।’
শুক্রবার (৫ এপ্রিল) জামায়াতের ঠাকুরগাঁওয়ে আয়োজিত এক বিশেষ দায়িত্বশীল সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান।
মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের গণজাগরণ আমাদের জন্য একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু বক্তৃতা দিয়ে সমাজ বদলাতে পারব না। দরকার মানুষের কাছে যাওয়া, দাওয়াতি কাজের পাশাপাশি সামাজিক সেবা ও নির্বাচনী প্রস্তুতিকে সমান গুরুত্ব দেওয়া। তবেই আমরা সত্যিকারের গণসংগঠনে রূপ নিতে পারব।
মাওলানা হালিম আরো বলেন, ‘ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমাদের পাড়া-মহল্লায়, সমাজের প্রতিটি স্তরে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিতে হবে। মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে মানুষকে সম্পৃক্ত করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘দলীয় কাঠামো মজবুত করতে হলে মাঠ পর্যায়ে জনশক্তিকে প্রশিক্ষণ ও কার্যক্রমে যুক্ত করতে হবে। নির্বাচন এবং সমাজসেবা—উভয়কেই কৌশলগতভাবে সামনে আনতে হবে।
জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক বেলাল উদ্দিন প্রধানের সভাপতিত্বে আয়োজিত সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের টিম সদস্য মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ এবং ঠাকুরগাঁও জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল হাকিম।
সম্মেলনে জেলা কর্মপরিষদের সদস্য, উপজেলা পর্যায়ের আমির ও সেক্রেটারি, মহিলা বিভাগের প্রতিনিধি এবং ছাত্র-শিক্ষার্থী দায়িত্বশীলরা অংশগ্রহণ করেন।
জেলা সেক্রেটারি মোহাম্মদ আলমগীর সম্মেলনটি সঞ্চালনা করেন এবং জেলা আমিরের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটে।

প্রেমের টানে স্বামীর ঘর ছাড়লেন গৃহবধূ, উধাও প্রেমিক
দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি

প্রেমের টানে স্বামীর ঘর ছেড়ে বিপাকে পড়েছেন এক গৃহবধূ। প্রেমিকের দেওয়া বিয়ের আশ্বাস পেয়ে ঘর ছাড়েন ওই গৃহবধূ। তবে প্রেমিকের বাড়িতে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে উধাও প্রেমিক নাজমুল হোসেন।
ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার ঝালুকা গ্রামের মধ্যপাড়ায়।
রবিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, রবিবার সকালে বিয়ের আশ্বাস পেয়ে নাজমুলের বাড়িতে আসেন গৃহবধূ।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ জানান, মোবাইলে রং নম্বরের সূত্র ধরে নাজমুলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর ওই গৃহবধূকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে রাজশাহীতে এনে শারীরিক সম্পর্কে জড়ান নাজমুল। বিভিন্ন সময় টাকা-পয়সাও হাতিয়ে নিয়েছেন নাজমুল। কথা ছিল এবারের ঈদুল ফিতরের পরে নাজমুল তাকে বিয়ে করে বাড়ি নিয়ে আসবেন।
গত ৩ এপ্রিল ভুক্তভোগীকে সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহীতে নিয়ে আসেন নাজমুল।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ আরো অভিযোগ করেন, নাজমুলের বাড়ির লোকজন তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছেন। সুষ্ঠু প্রতিকার পেতে তিনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
নাজমুলের স্ত্রী বলেন, ‘ওই মেয়েকে আমরা চিনি না। সে সকালে এসে দরজায় ধাক্কাধাক্কি শুরু করে এবং নাজমুলের খোঁজ চায়। দরজা খোলার সাথে সাথেই সে জোরপূর্বক বাড়িতে ঢুকতে চাইলে আমরা বাধা দিই। এ সময় তার সাথে ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। তবে তাকে মারধর বা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়নি।’
ঝালুকা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রাজেনা বিবি বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। সেখানে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গ্রাম পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে পরিষদে বসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দুর্গাপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ধরনের কোনো খবর পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’