ঢাকা, মঙ্গলবার ২৫ মার্চ ২০২৫
১১ চৈত্র ১৪৩১, ২৪ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ২৫ মার্চ ২০২৫
১১ চৈত্র ১৪৩১, ২৪ রমজান ১৪৪৬

চান্দিনায় ৪ দিনে ৪ ধর্ষণের অভিযোগ

চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
শেয়ার
চান্দিনায় ৪ দিনে ৪ ধর্ষণের অভিযোগ
সংগৃহীত ছবি

কুমিল্লার চান্দিনায় চার দিনের ব্যবধানে চার ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ সব ঘটনায় চান্দিনা থানায় পৃথক চারটি মামলা করা হয়েছে। এর মধ্যে দুই মামলার চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।

চার ঘটনার মধ্যে এনজিওর পুরুষ কর্মীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নারী কর্মীকে নগ্ন করে যৌন নির্যাতন, ১১ বছরের ভাতিজিকে ধর্ষণ, ইটভাটায় ১৪ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণ এবং এসএসসি পরীক্ষার্থীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ।

আসামিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে না পারাকে প্রশাসনের ব্যর্থতা বলেও মনে করছে এলাকাবাসী। ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তারে পৃথক পৃথক বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্থানীয় শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী। 

১৯ মার্চ (বুধবার) সন্ধ্যায় চান্দিনায় সর্বশেষ ঘটনা ঘটে। বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয় এসএসসির এক পরীক্ষার্থী।

এই ঘটনায় শুক্রবার সকালে দুজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরো চারজনকে আসামি করে চান্দিনা থানায় মামলা করা হয়। এই ঘটনায় দুজনকে আটক করে পুলিশে দেয় এলাকাবাসী। 

আটকরা হলেন কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার জোয়াগ ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের মো. বিল্লালের ছেলে মো. সোয়েব এবং নলুয়া গ্রামে প্রভাত চন্দ্র সরকারের ছেলে রতন চন্দ্র সরকার। 

ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী বলে, ‘বন্ধুর দেখা করে বুধবার সন্ধ্যার পর অটোরিকশাযোগে বাড়ি ফিরছিলাম।

পথে ৫-৬ জন যুবক আমার অটোরিকশাটি থামায়। অটোরিকশাচালক ও আমাকে চর থাপ্পড় দিয়ে টেনেহিঁচড়ে একটি স্যালো মেশিনের ঘরে নিয়ে যায় তারা। চালককের হাত-পা বেঁধে আমাকে ধর্ষণ করে পাঁচজন।’

ওই পরীক্ষার্থী আরো বলে, ‘তারা আমাদের সেখানে ফেলে চলে যায়। অনেকক্ষণ পর আমি জ্ঞান ফিরে পেয়ে অটোরিকশাচালকের হাত-পায়ের বাঁধ খুলে দিই।

ওই অটোরিকশাচালক আমাকে বাড়িতে পৌঁছে দেন। পরদিন সন্ধ্যায় আমি ওই অটোরিকশা নিয়ে আবারও বাজারে গিয়ে দুই ধর্ষককে চিনতে পারি। তাৎক্ষণিক ঘটনাটি বাজারে উপস্থিত মানুষকে অবহিত করলে তাদের আটক করে।’

১৯ মার্চ চান্দিনার একটি ইটভাটায় ঘরে ১৪ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে মো. তুহিন (২০) নামের এক শ্রমিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে শনিবার সকালে তুহিন ও তার দুই সহযোগীকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তুহিনের দুই সহযোগীকে আটক করে পুলিশ

আটকরা হলেন কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মধ্যকুমরপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মোতালেবের ছেলে আকুল মিয়া (২০), চর বড়াইবাড়ি গ্রামের ছমির আলীর ছেলে আক্রামুল হক আপেল (১৯)। তারা উভয়ই ইটভাটার শ্রমিক। 

বুধবার চান্দিনায় ১১ বছরের ভাতিজিকে ধর্ষণের অভিযোগে আবু সাঈদের (২১) বিরুদ্ধে মামলা করে ভুক্তভোগী শিশুর মা। 

সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চান্দিনা পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড তুলাতলী এলাকায় একটি এনজিওর পুরুষ কর্মীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নারী কর্মীকে যৌন নির্যাতন করে এবং মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে অর্থ আদায়ের ঘটনা ঘটে।

চান্দিনার ছয়ঘড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আলী হোসেন বলেন, ‘চান্দিনাতে এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা এর আগে দেখিনি বা শুনিনি। আমরা যারা অভিভাবক আছি এসব ঘটনা শুনলে সন্তানদের ঘর থেকে বের হতে দিতে পারি না।’

চান্দিনার ছাত্রসংগঠনের নেত্রী মিলি আক্তার জানান, তুলাতলী গ্রামে এনজিওকর্মীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনার পাঁচ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করতে পারেনি। ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে না পারলে নারীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। 

চান্দিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ উল ইসলাম বলেন, ‘এসব ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি ২০ মার্চ চান্দিনা থানায় যোগদান করেছি। একটি ঘটনায় দুইজনকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

সহকারী পুলিশ সুপার (দাউদকান্দি সার্কেল) মো. ফয়সাল তানভীর বলেন, ‘ধর্ষণের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা যাতে না ঘটে সেই লক্ষ্যে প্রশাসনের পাশাপাশি সামাজিক জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তারে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পদ্মার এক কাতলে জেলে শওকতের মুখে হাসি

    ৬৭ হাজার দুই শ টাকায় বিক্রি
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
শেয়ার
পদ্মার এক কাতলে জেলে শওকতের মুখে হাসি

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় এক মাছ শিকারির জালে ২৮ কেজি ওজনের কাতলা মাছ ধরা পড়েছে। উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের কলাবাগান এলাকার পদ্মা নদীতে মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) মাছটি ধরা পড়ে। 

পদ্মা নদীতে নৌকা নিয়ে জাল ফেলে মাছ শিকার করছিলেন জেলে শওকত হোসেন ও তার সঙ্গীরা। এ সময় ওই জেলের জালে ধরা পড়ে বিশাল আকারের একটি কাতল মাছ।

পরে মাছটি বিক্রি করতে নিয়ে যান দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় ভাই ভাই নামের এক মাছের আড়তে। সেখানে কাতলটি এক নজর দেখতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমে। এ সময় ২৮ কেজি ওজন মেপে ৬৭ হাজার দুই শ টাকায় কাতলটি নিলামে বিক্রি করেন জেলে শওকত।

দৌলতদিয়া ঘাটের মাছ ব্যবসায়ী শাজাহান শেখ ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ভাই ভাই মাছের আড়তে নিলাম ডাকে দুই হাজার চার শ টাকা কেজি দরে আটাশ কেজি ওজনের কাতল মাছটি আমি কিনে নেই।

পরে মোবাইল ফোনে ভিডিও কলে মাছটি দেখিয়ে ঢাকার একজন সৌখিন মাছক্রেতার কাছে সামান্য লাভে মাছটি আমি বিক্রি করেছি।’ 

কাতলটি ভালো দামে বিক্রি করতে পেরে জেলে শওকত ও তার সঙ্গীদের মুখে হাসি ফুটেছে বলে জানান স্থানীয়রা।

মন্তব্য

সখীপুরে মানসিক প্রতিবন্ধীকে মারধর, চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা

সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
সখীপুরে মানসিক প্রতিবন্ধীকে মারধর, চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা
ছবি: কালের কণ্ঠ

টাঙ্গাইলের সখীপুরে মোতালেব হোসেন (৪৮) নামের এক ব্যক্তিকে মারধরের ঘটনায় বহুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরকার নূরে আলম মুক্তার কক্ষে তালা দিয়েছেন এলাকাবাসী।

গতকাল সোমবার (২৪ মার্চ) বিকেল ৫টায় পরিষদের সচিব ও চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা দেওয়া হয়। এদিকে আজ মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে চেয়ারম্যানের অপসারণ চেয়ে মানববন্ধন করেছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। মানববন্ধনে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম রবি, বহুরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি বিএম বজলুর রহমান, শিপু জামান বুলবুল, জাহাঙ্গীর বিশ্বাস প্রমুখ বক্তব্য দেন।

আরো পড়ুন
যে কারণে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দিকে ১.৪ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিল জাপান

যে কারণে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দিকে ১.৪ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিল জাপান

 

বক্তারা দাবি করেন- চেয়ারম্যান নূরে আলম মুক্তা একজন মাদকসেবী, তিনি পরিষদে দীর্ঘদিন ধরে নিজের খেয়াল-খুশি মতো কাজ করে চলছেন। আমরা অনতিবিলম্বে এই চেয়ারম্যানের অপসারণ চাই।

স্থানীয় সূত্র জানায়, আজ মঙ্গলবার সকালে ওই পরিষদের ভিজিএফের চাল বিতরণের নির্ধারিত তারিখ থাকার কারণে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল রনীর হস্তক্ষেপে সচিবের কক্ষটি খুলে দেওয়া হয়।

এর আগে গত রবিবার (২৩ মার্চ) বহুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরকার নূরে আলম মুক্তা স্থানীয় মোতালেব হোসেন নামের মানসিক প্রতিবন্ধী এক ব্যক্তিকে মারধর করেন।

গতকাল সোমবার দুপুরের পর মোতালেব হোসেনকে লাথি মারার চার সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে নেটিজেন ও স্থানীয়দের মধ্যে ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলম মুক্তার বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়।

আরো পড়ুন
ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে খুলনার প্রকৌশলীর ৫ বছরের কারাদণ্ড

ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে খুলনার প্রকৌশলীর ৫ বছরের কারাদণ্ড

 

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন ইউপি সদস্য জানান, মোতালেব হোসেন নামের ওই ব্যক্তি প্রথমে চেয়ারম্যানকে লাথি মেরেছেন। মূলত তিনি মানসিক প্রতিবন্ধী, বিষয়টি চেয়ারম্যানের জানা ছিল না।

পরিবারের লোকজনও মোতালেব হোসেনের মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।

চেয়ারম্যান সরকার নূরে আলম মুক্তা বলেন, ‘লোকটি যে মানসিক ভারসাম্যহীন তা আমি জানতাম না। আমাকে ছোট করতে কোনো একটি পক্ষ ভিডিওটি কাটছাঁট করে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করছে। এখন যা হচ্ছে তা মূলত রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।’

আরো পড়ুন
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বরকত উল্লাহ বুলু

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বরকত উল্লাহ বুলু

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল রনী বলেন, ‘পরিষদের স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মন্তব্য

কলাপাড়ায় আ. লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল গ্রেপ্তার

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
শেয়ার
কলাপাড়ায় আ. লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

পটুয়াখালীর কলাপাড়ার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. বাবুল মিয়াকে কলাপাড়া থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

আজ মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) গভীর রাতে তাকে পৌর শহরের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলাপাড়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান।

তিনি জানান, কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির অফিস ভাংচুর ও হামলার ঘটনায় গত ৫ আগস্ট পরবর্তী দায়ের করা মামলায় বাবুল মিয়াকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার তাকে আদালতে হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্তব্য

ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে খুলনার প্রকৌশলীর ৫ বছরের কারাদণ্ড

খুলনা অফিস
খুলনা অফিস
শেয়ার
ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে খুলনার প্রকৌশলীর ৫ বছরের কারাদণ্ড
সংগৃহীত ছবি

খুলনায় ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপ সহকারী প্রকৌশলী এস এম হাবিবুল্লাহকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। হাবিবুল্লাহ উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী হিসেব কর্মরত ছিলেন। একই সঙ্গে তাকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

আজ মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) খুলনার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় আসামি এস এম হাবিবুল্লাহ আদালতে উপস্থিত ছিলেন। হাবিবুল্লাহ বাগেরহাট জেলার চিতলমারী উপজেলার বড়বাড়িয়া গ্রামের বোরহান উদ্দিনের ছেলে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান জানান, ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল ঠিকাদারের নিকট থেকে এক লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের সময় দুদকের অভিযানে ঘুষের টাকাসহ হাতেনাতে গ্রেপ্তার হন এসএম হাবিবুল্লাহ। এ ঘটনায় দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক আবুল হাসেম বাদী হয়ে কয়রা থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেন।

তিনি আরো জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক এসএম শামীম ইকবাল ২০১৫ সালের ৩১ আগস্ট এসএম হাবিবুল্লাহকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালত দুটি ধারায় ৫ বছরের তাকে সশ্রম কারাদণ্ড প্রদানের আদেশ দেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ