<p>সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে দলকে জেতালেন তামিম ইকবাল। ফরচুন বরিশালকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেওয়ার পথে খেলেছেন ৮৬ রানের ইনিংস।</p> <p>এবারের বিপিএলে এটি দ্বিতীয় জয় বরিশালের। তিন ম্যাচ খেলে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের দুটি জয়ই এসেছে দুর্বার রাজশাহীর বিপক্ষে। ১৬৯ রান তাড়ার শুরুটা অবশ্য ভালো ছিল না তামিমের দলের। দলীয় ১২ রানে আউট হন ওপেনার প্রীতম কুমার (৩)। তবে তিনে নেমেই প্রতি আক্রমণ শুরু করেন কাইল মায়ার্স। ২৪ রানের ইনিংসটা খুব বড় না হলেও ৩ চার ও ২ ছক্কায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার দলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছেন।</p> <div style="text-align:center"> <figure class="image" style="display:inline-block"><img alt="33" height="600" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/Bhanu/বরিশা.jpg" width="1000" /> <figcaption>বরিশালের জয় নিশ্চিত করার পর প্রতিপক্ষের অভিজ্ঞ পেসার শরিফুলকে যেন সান্ত্বনা দিচ্ছেন তামিম। ছবি : কালের কণ্ঠ, সিলেট থেকে</figcaption> </figure> </div> <p>মায়ার্সের সেই আত্মবিশ্বাসে চড়েই পরে দুর্দান্ত সব শটে এবারের বিপিএলের ফিফটির ইনিংসটি সাজান তামিম। মায়ার্সের পর ১৩ রান করে তাওহিদ হৃদয় ফিরে গেলেও নিজের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে তাসকিন আহমেদ-শরিফুল ইসলামদের ওপর শাসন করতে থাকেন বাঁহাতি ওপেনার। যেভাবে ব্যাটিং করছিলেন ফিফটির ইনিংসটিকে হয়তো সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে পারতেন। যদি রাজশাহীর দেওয়া লক্ষ্যটা আরো বড় হতো।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ফিনিশিং ব্যর্থতায় বড় সংগ্রহ পায়নি রাজশাহী" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/06/1736173173-73ef3ab493b23fed5592ed49e49ed28b.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ফিনিশিং ব্যর্থতায় বড় সংগ্রহ পায়নি রাজশাহী</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/sport/2025/01/06/1465739" target="_blank"> </a></div> </div> <p>ওপেনিংয়ে নেমে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারায় হয়তো সেই আক্ষেপ ঘুচে গেছে তামিমের। ১৭৯.১৬ স্ট্রাইকরেটের ৮৬ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১১ চার ও ৩ ছক্কায়। তিন ছক্কার শেষটিতে দলের জয়ও নিশ্চিত করেছেন তিনি। দলের জয়ে শেষ দিকে ৩৪ রান করে তাকে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন মুশফিকুর রহিমও। উইকেটরক্ষক ব্যাটার ১ ছক্কার বিপরীতে হাঁকিয়েছেন ৪ চার। চতুর্থ উইকেটে ৭৬ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন দুজনে।</p>