<p>রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধের শঙ্কায় ৬০ দিনের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে মলদোভা। গতকাল শুক্রবার মলদোভার পার্লামেন্ট জরুরি অবস্থার অনুমোদন দিয়েছে। </p> <p>মলদোভার পার্লামেন্ট এক বিবৃতিতে জানায়, ১৬ ডিসেম্বর থেকে দেশজুড়ে এই জরুরি অবস্থা কার্যকর হবে। মলদোভার ১০১ জন আইন প্রণেতার মধ্যে ৫৬ জন জরুরি অবস্থা জারির পক্ষে অনুমোদন দিয়েছেন।</p> <p>ইউক্রেন সরকার আগামী ৩১ ডিসেম্বরের পর থেকে তার দেশের ভূখণ্ড দিয়ে মলদোভাসহ ইউরোপে রাশিয়ার <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">গ্যাস</span> সরবরাহ চুক্তি <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">অবসান</span> করবে বলে <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">ঘোষণা</span> দিয়েছে।  ইউক্রেনের <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">এমন</span> সিদ্ধান্তে <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">বিপাকে</span> পড়েছে মলদোভা। রাশিয়ার গ্যাস বন্ধ <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">হয়ে</span> <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">গেলে</span>  মলদোভার বিদ্যুেকন্দ্রে <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">জ্বালানির</span> সংকট তৈরি হবে। ওই বিদ্যুেকন্দ্র থেকে মলদোভার বেশির ভাগ বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়। রাশিয়ার গ্যাস না পেলে এই বিদ্যুেকন্দ্র অচল হয়ে পড়বে এবং এতে মলদোভার অনেক জায়গা বিদ্যুিবচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">শুরুর</span> পর সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">দেশ</span> মলদোভায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে রাশিয়া। কিন্তু দেশটি এখনো  বিদ্যুতের জন্য মস্কো সমর্থিত বিচ্ছিন্ন অঞ্চল ট্রান্সনিস্ট্রিয়ায় অবস্থিত গ্যাস পাওয়ার <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">প্লান্টের</span> <span dir="ltr" lang="BN" style="font-family:SolaimanLipi">ওপর</span> নির্ভর করে। ইউক্রেন এখন তাদের ভূখণ্ড দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ করতে না দিলে ওই বিদ্যুেকন্দ্রটির জ্বালানি সংগ্রহ করা ঝুঁকির মুখে পড়বে। গত সপ্তাহের শুরুতে ট্রান্সনিস্ট্রিয়া অঞ্চল জরুরি জ্বালানি সংকটাবস্থা ঘোষণা করে। সূত্র : এএফপি, দ্য মস্কো টাইমস</p> <p> </p>