<p>বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট শেরপুর জেলা কারাগার ভেঙে, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করে বন্দিদের ছিনিয়ে নেয় শত শত বিক্ষুব্ধ জনতা। এই সুযোগে পালিয়ে যায় অন্যান্য সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিসহ সব হাজতি বন্দিও। এর পর থেকে অচল হয়ে পড়ে শেরপুর জেলা কারাগার। দীর্ঘ চার মাস অচল থাকার পর অবশেষে কারাগারটি সংস্কার করে সীমিত পরিসরে চালু করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালত থেকে যাওয়া ১৩ বন্দিকে শেরপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবারও আদালত থেকে জেলহাজতের কয়েকজন আসামিকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে কারাগারকেন্দ্রিক নানা সমস্যা-সংকটের নিরসন হয়েছে।</p> <p> </p> <p> </p> <p> </p>