<p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে একবার মালদ্বীপে গিয়েছিলাম। মনমোহন সিং তখন প্রধানমন্ত্রী। সে সরকারের </span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">‘</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">নম্বর টু</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">’</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt"> কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তখন তিনি। সেই একবারই আমার মালে যাওয়া। সেখানে প্রণববাবু বলেছিলেন, ভারত আর মালদ্বীপ সামুদ্রিক সীমান্ত ভাগ করে নেওয়া প্রতিবেশী। কিন্তু আরেক প্রতিবেশী চীন দীর্ঘমেয়াদি রণকৌশল নিয়ে মালদ্বীপের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন করছে। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">মালদ্বীপের নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজু নভেম্বর মাসে শপথ গ্রহণ করেই ধাপে ধাপে ভারতবিরোধী অবস্থান নিতে শুরু করেছেন। সেই কত দিন আগে প্রণববাবু সারসত্য বুঝেছিলেন। এমনকি মনমোহন সিং বিদায় নেওয়ার মাস চারেক আগে ২০১৪ সালের ২ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি ভবনে মালদ্বীপের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আবদুল্লা ইয়ামিন আবদুল গাইউমের সম্মানে প্রণববাবু ভোজসভা দেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণববাবু সেদিন বলেছিলেন, ১৯৬৫ সালে মালদ্বীপ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত মধুর সম্পর্ক। সর্বশক্তি দিয়ে এই সম্পর্ককে আমাদের রক্ষা করতে হবে। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">মালদ্বীপে এক হাজার ১৯০টি দ্বীপ। ১৮৯টি দ্বীপে মানুষ থাকে। এখন রাজস্ব সংগ্রহের জন্য মালদ্বীপের সরকার অনেকগুলো দ্বীপ লিজ দিয়েছে বা বিক্রি করেছে। ধনী ব্যক্তি ও সংস্থা </span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">‘</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">রিসোর্ট</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">’</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt"> বানানোর জন্য সেসব দ্বীপ কিনে নিয়েছে। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.2pt">মালদ্বীপের জলবায়ু পরিস্থিতিও ভালো নয়। এতগুলো দ্বীপ পর্যটনে সবচেয়ে বড় মূলধন। তবে এ দেশের জলবায়ু সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.2pt">—</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.2pt">এই মর্মে আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকেও অনেক রিপোর্ট এসেছে। এমনও আশঙ্কা করা হচ্ছে যে মালদ্বীপের বহু দ্বীপ অদূর ভবিষ্যতে সমুদ্রের গর্ভে হারিয়ে যেতে পারে। সে ব্যাপারেও ভারত মালদ্বীপকে জানিয়েছে, সব রকম সাহায্য তারা মালদ্বীপকে করবে। এই পরিস্থিতিতে মালদ্বীপের জন্য ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা সহজ কাজ নয়। তা ছাড়া চীনের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য নিয়ে শ্রীলঙ্কার কী অবস্থা হয়েছিল, সেটিও কিন্তু মালদ্বীপের বহু রাজনৈতিক নেতা অবহিত। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">এহেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হুমকি দিয়েছেন, ১৫ মার্চের মধ্যে সে দেশ থেকে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহার করে নিতে হবে। এমনকি তিনি প্রকাশ্যে ভারত সম্পর্কে বলেছেন, কারো </span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">‘</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">বুলি</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">’</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt"> মনোভাব বরদাশত করবে না মালদ্বীপ। ভারতের পক্ষ থেকে কিন্তু সংঘাতের পথে না গিয়ে বৃহৎ-এর আচরণ দেখানোর চেষ্টাই হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছেন, প্রতিবেশী প্রথম হলো মোদির পররাষ্ট্রনীতি। একসঙ্গে পথ চলতে গেলে পারস্পরিক সংঘাত হয়, কিন্তু গভীর সংযোগ ও আলোচনার মাধ্যমেই তার মীমাংসা হয়। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">এবার মালদ্বীপের এই প্রকাশ্য বিরোধিতার সূত্রপাত, যখন ৪ জানুয়ারি মোদি লাক্ষাদ্বীপ গেলেন, তখন থেকে। মালদ্বীপের ঠিক উত্তরে এই দ্বীপটি পর্যটনের জন্য দারুণ গন্তব্য হতে পারে</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">—</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">এ কথা তিনি দুনিয়াকে জানান। এরপর সোশ্যাল মিডিয়ায় রহস্যজনকভাবে এক ভক্তবাহিনী লাক্ষাদ্বীপের পক্ষে এবং পর্যটন প্রশ্নে মালদ্বীপকে বয়কট করার আওয়াজ তোলে। মালদ্বীপের আর্থিক বৃদ্ধির শতকরা ২৮ ভাগ হলো পর্যটননির্ভর। আর সরকার শতকরা ২০ ভাগ কর সংগ্রহ করে পর্যটকদের কাছ থেকে। সম্প্রতি মালদ্বীপের তিনজন মন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে বিবৃতি দেন। মালের রাস্তায় মোদির মুখোশ বানিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ সহকারে মিছিল হয়। ভারত ক্ষোভ প্রকাশ করে। মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। এরপর প্রেসিডেন্ট মুইজু চীন সফর করলেন এবং চীনের সঙ্গে চুক্তি করেন।  </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">এবার মালদ্বীপে যখন মুইজু প্রেসিডেন্ট হন, তখন থেকেই ভারতীয় কূটনীতিকদের আশঙ্কা ছিল এবার মালদ্বীপ চীনের দিকে ঝুঁকবে। কারণ মুইজু আগে মালের মেয়র ছিলেন, এর আগে তিনি দেশের আবাসন ও পরিকাঠামো মন্ত্রী ছিলেন। তিনি এর আগের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লা ইয়ামিনের ঘনিষ্ঠ অনুচর ছিলেন। ইয়ামিন সম্পর্কেও ভারতের অন্দরমহলের ধারণা ছিল তিনি চীনের ঘনিষ্ঠ। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">ভারতের বক্তব্য হচ্ছে, ভারতীয় সেনার উপস্থিতি বলতে দুটি ডর্নিয়ার হেলিকপ্টার আর একটি বিমান। আছে ৮০ জনের মতো সেনা। ভারতীয় প্রতিবেশী মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, এই চপারগুলো মালদ্বীপকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয় মানবিক কারণে। প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয় সামলানোর জন্য। বিগত ৮ জানুয়ারি মালদ্বীপে ১৪ বছরের এক বালকের মৃত্যুর ঘটনায় কিন্তু বিপদে পড়ে গেছেন মোহামেদ মুইজু। ঘটনাটি এমন, ওই ছেলেটি ব্রেন টিউমারের রোগী। মৃত্যুমুখে পতিত অবস্থায় দিল্লিতে এইমসে চিকিৎসার জন্য তার অভিভাবক তাকে আনতে চান। এর জন্য ওই ভারতীয় হেলিকপ্টারে তাকে নিয়ে যাওয়ার কথা হয়, কিন্তু মোহামেদ মুইজু নাকি এর অনুমতি দেননি। এখন মালদ্বীপে দুটি প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রাট ও গণতান্ত্রিক মালদ্বীপ পার্টি মোহামেদ মুইজুর বিরোধিতায় নেমেছে</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">—</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">বিপাকে পড়ে গেছেন প্রেসিডেন্ট। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">আসলে এই সংঘাতের বৃহৎ প্রেক্ষাপটটি হলো ভারত ও চীনের পারস্পরিক সন্দেহ ও সংঘাত। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">সম্প্রতি কাম্পালায় ন্যাম বৈঠক হয়। ১৯ জানুয়ারি সে দেশে জয়শঙ্কর ও মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পৃথক সাইডলাইন বৈঠক হয়। সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি ভারতকে মালদ্বীপ জানিয়েছে। ভারত কিন্তু এ ব্যাপারে তাড়াহুড়া করার পক্ষে নয়।</span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">১৯৭৮ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে দুইবার মালদ্বীপে </span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">‘</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">ক্যু</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">’</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt"> হয়, কিন্তু সে সময়ে ভারত মালদ্বীপকে গণতন্ত্র রক্ষায় সাহায্য করে। তাদের সঙ্গে ভারতের ৮১টি বাণিজ্যচুক্তি আছে। ভারত প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার ক্রেডিট লাইন দিয়েছে মালদ্বীপ সরকারকে। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">কোনো সন্দেহ নেই, ভারত বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তবে আপাতত মোদি সরকার মালদ্বীপ প্রশ্নে কোনো সংঘাতে যেতে চায় না। বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোতে চায়। কোনোভাবে ভারতীয় অবস্থানে আত্মসমর্পণকারী মনোভাবও দেখাতে চান না মোদি। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">আপাতত দুই দেশের ভেতরে উত্তেজনাকে অনেকটাই প্রশমিত করা সম্ভব হয়েছে। তবে অনেক কূটনীতিক বলেছেন, ভারতের চীন নীতি নতুন করে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।</span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">লেখক : নয়াদিল্লিতে</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt"> কালের কণ্ঠ</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">’</span></span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><span style="letter-spacing:-.1pt">র বিশেষ প্রতিনিধি</span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p> </p>