<p style="text-align:justify">কমলাপুর রেলস্টেশনের মনিটরে অশ্লীল ভিডিও প্রদর্শনের সঙ্গে জড়িতদের খোঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। </p> <p style="text-align:justify">রবিবার (৫ জানুয়ারি) ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. তাজুল ইসলাম সোহাগ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই আদেশ দেন। আগামী ৩০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">সংশ্লিষ্ট আদালতের স্টেনোগ্রাফার জালিজ মাহমুদ এ তথ্য জানিয়েছেন। </p> <p style="text-align:justify">আদালত সূত্রে জানা গেছে, পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯০(১) সি ধারায় স্বতঃপ্রণোদিতভাবে আমলে নিয়ে আদালত একটি মিস মামলা রেকর্ড করেন। একই সঙ্গে প্রকাশিত ও প্রচারিত সংবাদের সরেজমিনে অনুসন্ধানপূর্বক ৩০ দিনের মধ্যে জড়িত ব্যক্তিদের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানাসহ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ঢাকার বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তাকে (ডিসিও) নির্দেশ প্রদান করেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/30/1735556344-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>কমলাপুর স্টেশনের মনিটরে ভেসে উঠল ‘অশ্লীল ভিডিও’</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/dhaka/2024/12/30/1463049" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">ওই অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তাকে সার্বিক সহায়তা প্রদানের জন্য অফিসার ইনচার্জ, ঢাকা রেলওয়ে থানা, ঢাকা রেলওয়ে জেলাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ প্রদান করা হয়। এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।</p> <p style="text-align:justify">আদালতের আদেশে বলা হয়েছে, ২০১২ সালের পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের ৮(৩)(৪)ও(৫) ধারা এবং ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধি আইনের ২৯২ ও ২৯৩ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ঘটনার বিষয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, গত ২৭ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ২টা ৫ মিনিটের দিকে হঠাৎ ডিজিটাল মনিটরে অশ্লীল ভিডিও চলতে শুরু করে। প্রায় ২০ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলেছে। এ সময় যাত্রীরা বিব্রত ও ক্ষুব্ধ হন। উপস্থিত লোকজন এটি বন্ধ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এক পর্যায়ে এক যাত্রী পাথর ছুড়ে ডিজিটাল মনিটর ভেঙে ফেলেন।</p>