<p>চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা ও আলোচনা সভার অনুষ্ঠানে জেলা আ. লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ফকরুদ্দিন চৌধুরীকে মঞ্চে বসানো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে একটি মহল। এ নিয়ে বির্তক হলে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) বিষয়টি সমাধান করেন আরেক মুক্তিযোদ্ধা।</p> <p>বিষয়টি নিয়ে ভিডিও বক্তব্য দিয়েছেন ঐ অনুষ্ঠানে উপস্থিত জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সাবেক সীতাকুণ্ড উপজেলা কমান্ডার, জেলা মুক্তিযোদ্ধা দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি, কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড সম্পাদক মণ্ডলের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনছুর।</p> <p>অনুষ্ঠানকে বিতর্কিত না করতে সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, প্রত্যেক মানুষেরই রাজনৈতিক আদর্শ থাকতে পারে। কিন্তু এ অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক বিবেচনায় কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সব মুক্তিযোদ্ধার সম্মতিতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ইউএনও ব্যক্তিগতভাবে সব মুক্তিযোদ্ধাকে চেনেন না। মুক্তিযোদ্ধারা যাদেরকে আমন্ত্রণ জানাতে বলেন তাদেরকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আনা হয়। কিন্তু এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বিভ্রান্তমূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। </p> <p>মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা ও আলোচনা সভার আয়োজক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন, এ অনুষ্ঠানে কারা কারা থাকবেন তা ঠিক করেছেন মুক্তিযোদ্ধা নেতৃবৃন্দ। মঞ্চে কারা উঠবেন তাও তারা ঠিক করেন। যাকে নিয়ে বিতর্ক তিনি দর্শক সারিতেই ছিলেন। অনুষ্ঠান শুরুর আগে মুক্তিযোদ্ধারাই তাকে মঞ্চে ডেকে নিয়ে বসান। অথচ এখন এ নিয়ে বানোয়াট অপপ্রচার শুরু করেছে একটি মহল।</p>