<p>আমদানি বন্ধ থাকলেও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে সপ্তাহের ব্যবধানে আলুর দাম কেজিতে কমেছে ১৫ টাকা।</p> <p>ব্যবসায়ীরা জানান, আমদানি বন্ধ থাকলেও দেশীয় আলু বাজারে আসায় সরবরাহ বেড়ে দাম কমতে শুরু করেছে। তবে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি অর্ধেকে নামলেও দেশীয় মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসতে শুরু করায় কেজিতে দাম কমেছে পাঁচ টাকা।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভারতে ট্রাক ৩০০ ফুট গভীর খাদে পড়ে ৫ সেনা নিহত" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/24/1735054597-22166c445cedd060e68c4c0dcdb545af.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভারতে ট্রাক ৩০০ ফুট গভীর খাদে পড়ে ৫ সেনা নিহত</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/12/24/1460929" target="_blank"> </a></div> </div> <p>হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, রোমানা ও ক্যারেট জাতের আলু মান ও আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। আর পুরনো কার্ডিনাল জাতের আলু বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। এদিকে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। দেশীয় কৃষকের উত্পাদিত মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে।<br />  <br /> দাম কিছুটা কমায় স্বস্তি প্রকাশ করেছে ক্রেতাসাধারণ। ক্রেতা ফজলুল হক বলেন, ‘রান্নায় সব থেকে বেশি প্রয়োজন আলু আর পেঁয়াজের। পণ্য দুটির দাম যেভাবে বাড়তে শুরু করেছিল তাতে যে পরিমাণ টাকা নিয়ে বাজারে আসা হয় তার অর্ধেক খরচ হতো  আলু আর পেঁয়াজ কিনতে। তাই সব সময় চাহিদামাফিক কেনার সামর্থ্য হতো না। আজ বাজারে এসে শুনি পণ্য দুটির দাম কমেছে। দাম কমায় অনেক ভালো লাগছে।’ </p> <p>হিলি বাজারের সবজি বিক্রেতা সোহেল রানা জানান, বর্তমানে দেশীয় আলু আর পেঁয়াজ বাজারে আসতে শুরু করেছে। এতে সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়ে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে দাম কমতে শুরু করেছে। আগামীতে দাম আরো কমবে।</p>