<p>প্রতিবেশীদের সাথে প্রায় বছর খানেক আগে মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে চারজনকে অভিযুক্ত করে মামলা করে প্রতিপক্ষ। গতকাল বুধবার রাতে ওই মামলায় মায়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে কিনা তা জানতে নান্দাইল থানায় গিয়ে ছেলে ধরা খান পুলিশের হাতে। পরে আদালত থেকে জামিনের রি-কল জমা দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার থানা থেকেই ছেড়ে দেওয়া হয়।</p> <p>স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, উপজেলার বালিয়াপাড়া গ্রামের আব্দুর রহমানের পরিবারের সাথে প্রতিবেশী মোছাম্মাদ হিরা বেগমের বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এর জেরে প্রায় বছর খানেক আগে মারামারির ঘটনা ঘটে। ওই সময় বেশ কয়েকজন আহত হলে নান্দাইল থানায় মামলা হয় চারজনের নামে। এতে তদন্ত কর্মকর্তা তদন্ত শেষে হযরত আলী ও সোহাগ মিয়াকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। </p> <p>দীর্ঘদিনেও হাজির না হওয়ায় পুলিশ এক নম্বর আসামি হযরত আলীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। পরে দুই নম্বর আসামিও হাজির হলে একই সাথে দুইজনকে জামিন দেওয়া হয়। এ ঘটনার পর বেশ কয়েকদিন চলে গেলে সোহাগ মিয়া প্রতিবেশীদের কাছ থেকে জানতে পারেন তার মায়ের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এ ব্যাপারে গতকাল বুধবার রাতে সোহাগ নান্দাইল থানায় গিয়ে ডিউটি অফিসারের কাছে জানতে চান ওই মামলায় কার কার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="‘ছাগলকাণ্ড আমার জীবনে অভিশাপ’, আদালতে আরো যা বললেন মতিউর" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/16/1737016042-ddbac6792a98673cf32000e4509a6361.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>‘ছাগলকাণ্ড আমার জীবনে অভিশাপ’, আদালতে আরো যা বললেন মতিউর</p> </div> </div> </div> </div> </div> <p>নান্দাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুস সালাম জানান, সোহাগ থানায় আসার পর তল্লাশিকালে দেখা যায় সোহাগের নামে ওয়ারেন্ট নথিভুক্ত রয়েছে। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়। এক পর্যায়ে পরিবারের লোকজন জানায় সোহাগ জামিনে রয়েছে। এ অবস্থায় সকালে আদালতের রি-কল জমা দিলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।</p>