ঢাকা, বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫
১২ চৈত্র ১৪৩১, ২৫ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫
১২ চৈত্র ১৪৩১, ২৫ রমজান ১৪৪৬

শ্রীমঙ্গলে চোরাই পিকআপসহ আটক ১

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
শেয়ার
শ্রীমঙ্গলে চোরাই পিকআপসহ আটক ১
ছবি: কালের কণ্ঠ

শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে একটি চোরাই পিকআপসহ তোফায়েল মিয়া (২৬) নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। শনিবার রাতে শ্রীমঙ্গল থানাধীন কুঞ্জবন এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

পরবর্তীতে তোফায়েল মিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রবিবার দুপুরে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার ১০ নম্বর মিরাশি ইউনিয়নের রাকি আশ্রয়ণ প্রকল্প (গুচ্ছগ্রাম) এলাকা থেকে চুরি হওয়া পিকআপটি জব্দ করা হয়।

শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম জানান, গত ১৮ মার্চ রাতে গাড়িচালক সোহেল মিয়া তার মাহিন্দ্রা পিকআপ গাড়ি রেখে তারাবির নামাজ পড়তে সিন্দুরখান বাজারস্থ কেরাণী জামে মসজিদে যান।

সেখান থেকে তার গাড়িটি চুরি হয়।

চুরির অভিযোগ পাওয়ার পর থেকেই শ্রীমঙ্গল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোবারক হোসেন খান এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই অলক বিহারী গুনসহ থানার একটি টিম কাজ শুরু করে। মোবারক হোসেন জানান, আমাদের গোপন সোর্স এবং তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা শ্রীমঙ্গল থেকে চোর এবং পরবর্তীতে তার দেওয়া তথ্যমতে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট থেকে চুরি হওয়া পিকআপটি উদ্ধার করতে সক্ষম হই।

শ্রীমঙ্গল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোবারক হোসেন খান আরো জানান, এ ঘটনায় বাদীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।

আটক আসামিকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। চোরচক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

চান্দিনায় এনজিওকর্মীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
শেয়ার
চান্দিনায় এনজিওকর্মীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
সংগৃহীত ছবি

কুমিল্লার চান্দিনায় এনজিওর পুরুষ কর্মীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নারী কর্মীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় মো. শাওন হোসেনকে (২৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দেবীদ্বার উপজেলার ভানী ইউনিয়নের খাদঘর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

শাওন চান্দিনা উপজেলার পৌর এলাকার তুলাতলী গ্রামের মো. সেলিম মিয়ার ছেলে।

আরো পড়ুন
টানা বাড়তে পারে সারা দেশের তাপমাত্রা

টানা বাড়তে পারে সারা দেশের তাপমাত্রা

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চান্দিনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিথুন কুমার মন্ডল জানান, ঘটনার পর থেকে আত্মগোপনে ছিল আসামিরা।

ঘটনার আটদিন পর অভিযুক্ত শাওনকে আটক করি। শাওন প্রাথমিকভাবে এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনা স্বীকার করেন। ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করতে তাকে কুমিল্লার আদালতে হাজির করা হয়।  

১৭ মার্চ কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার তুলাতলী গ্রামে সন্ধ্যার পর একটি এনজিওর পুরুষ ও নারী কর্মীকে আটক করে নির্যাতন চালায় কয়েকজন যুবক।

রাত ১১টা পর্যন্ত একটি নির্জন বাগানে নিয়ে পুরুষ কর্মীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নারী কর্মীকে যৌন নির্যাতন করে তারা। এ সময় তাদেরকে ইলেক্ট্রিক শক দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠে নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে। স্থানীয়রা টের পেয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় চারজনের নাম উল্লেখ করে চান্দিনা থানায় মামলা করেন এনজিওটির পুরুষ কর্মী।

আরো পড়ুন
বলিউডকে বিদায় জানাচ্ছেন সানি দেওল, কিন্তু কেন?

বলিউডকে বিদায় জানাচ্ছেন সানি দেওল, কিন্তু কেন?

মন্তব্য

গলাচিপায় অধিক আলু উৎপাদন, হতাশ চাষিরা

গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
শেয়ার
গলাচিপায় অধিক আলু উৎপাদন, হতাশ চাষিরা
ছবি: কালের কণ্ঠ

লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক উৎপাদনের পরেও বাজার মূল্য কমে যাওয়ায় হতাশ গলাচিপার আলু চাষিরা। দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় পটুয়াখালী জেলায় কোন হিমাগার না থাকায় কৃষকরা মাঠে-ঘাটে, বাগানে আলু স্তুপ করে রেখেছেন। এতে শুধু গলাচিপা উপজেলায় বর্তমান বাজার অনুযায়ী প্রায় ১০ কোটি টাকার আলু নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন গলাচিপার কৃষকরা। সংশ্লিষ্ট কৃষক ও কৃষি অফিস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

 

গলাচিপা উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মো. আকরামুজ্জামন বলেন, ‘এ বছর গলাচিপা উপজেলায় আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩৬০ হেক্টর জমিতে। কিন্তু ৩৬৫ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আলু বেশি চাষ হওয়ায় চাহিদা ও দাম কমে গেছে। এ জন্য এখানকার কৃষকরা তাদের উৎপাদিত আলু মাঠে-ঘাটে খড় বা পলিথিন দিয়ে স্তুপ করে রেখেছে।

’ 

তিনি আরো বলেন, ‘জেলার মধ্যে গলাচিপায় আলু চাষে এক নম্বর হলেও হিমাগার না থাকায় সংরক্ষণের অভাবে অনেক কৃষকই লোকসান দিতে বাধ্য হয়।’

গলাচিপার কালিকাপুর গ্রামের আলু চাষী মো. আল আমিন বলেন, ‘সাড়ে তিন একরের বেশি জমিতে আলু চাষ করি। বীজের জন্য বিএডিসি কিছু আলু কিনে নিয়েছে। বাকি আলু ক্ষেতে টাল (স্তুপ) দিয়ে রাখছি।

আলুর দাম কমে গেছে। কবে বিক্রি করতে পারমু জানি না। বরিশাল হিমাগারে যোগাযোগ করেও সেখানে সিরিয়াল পাই নাই। এখন আমি চিন্তায় আছি এতো আলু লইয়া কী করমু।’ 

বোয়ালিয়ার কৃষক মো. মিজান মিয়া বলেন, ‘আমরা আড়াই একর জমিতে আলু চাষ করি।

৫ লাখ ৯৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আলু পাইছি ৪ টন। এ আলুর বর্তামন বাজার মূল্য ৪ লাখ থেকে ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। এতে আমার উৎপাদন খরচই ওঠে নাই।  এ এলাকায় কোন পাইকার পাওয়া যায় না, ফলে এখন পর্যন্ত একটাও বিক্রি করা সম্ভব হয় নাই। যারা আসে তারাও দাম কম বলে। এখন সব আলু মাঠে স্তুপ করে পলিথিন দিয়া রাখছি। প্রতিদিনই আলু পঁচে আর চিন্তাও বাড়ে।’

এ প্রসঙ্গে গলাচিপা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজু আক্তার বলেন, ‘গলাচিপা উপজেলায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আলু চাষ বেশি হয়েছে। প্রতি হেক্টর জমিতে ২৮ টনের মতো ফলন পাওয়া গেছে। এ হিসেবে ১০ হাজার ৩৬০ মেট্রিক টন উৎপাদন হয়েছে। প্রতি টন ১৫০০ টাকা করে বর্তমান বাজারে বিক্রি হচ্ছে। কম দামে কৃষকরা আলু বিক্রি না করে মাঠে-ঘাটে স্তুপ করে রেখে দিয়েছে। উপকূলীয় পটুয়াখালী জেলায় একটি হিমাগার থাকলে হয়তো কৃষকদের এ শঙ্কট হতো না।

মন্তব্য

সুন্দরবনের বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে জ্বলছে আগুন

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন প্রতিবেদক
শেয়ার
সুন্দরবনের বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে জ্বলছে আগুন
সংগৃহীত ছবি

নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো পুরোপুরি নেভেনি সুন্দরবনের আগুন। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের তেইশের ছিলার শাপলারবিলের বেশ কয়েকটি স্থানে আজ মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকেও ধোঁয়া ও আগুনের কুণ্ডলীর দেখা মিলেছে। এ সব স্থানে পানি ছিটাচ্ছেন বন বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, বনে পানি ছিটানোর কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট।

পুড়ে গেছে প্রায় ৬ একর এলাকার লতাগুল্ম জাতীয় গাছ। পর্যাপ্ত পানির উৎস না থাকায় অপেক্ষা করতে হচ্ছে জোয়ারের জন্য।

আরো পড়ুন
মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা যাবে না : চসিক মেয়র

মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা যাবে না : চসিক মেয়র

 

খুলনা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক (এডি) আবু বক্কর জামান বলেন, ‘আগুন নেভাতে শুরু থেকেই জোয়ারের পানির ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। গত রবিবার রাতে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করি।

প্রথমে ১০টি ইউনিট নিয়ে কাজ শুরু করলেও আগুনের তীব্রতা কমে আসায় এখন পাঁচটি ইউনিট কাজ করছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘সোমবার সারা রাত পানি ছিটানো হয়। আগুন ছিল না বললেই চলে। তবে মঙ্গলবার সকালে জোয়ারের পানি ছিটানোর সময় বনের ৮ থেকে ১০টি এলাকায় ধোঁয়া ও কুণ্ডলী দেখতে পাই।

তবে তা খুবই সামান্য, সঙ্গে সঙ্গে নিভিয়ে ফেলেছি। কিছু আগুন এখনো রয়েছে। আজ সারা দিন এলাকাটি পর্যবেক্ষণে রাখব।’

আরো পড়ুন
শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে কারখানার মালিকদের বিদেশযাত্রা নয় : শ্রম উপদেষ্টা

শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে কারখানার মালিকদের বিদেশযাত্রা নয় : শ্রম উপদেষ্টা

 

এর আগে গত শুক্রবার পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের ধানসাগর স্টেশনের কলমতেজি টহল ফাঁড়ি এলাকায় আগুন লাগে। সেই আগুন নেভানোর চেষ্টার মধ্যেই রবিবার দুপুরে একই রেঞ্জের তেইশের ছিলার শাপলারবিল এলাকায় আগুন লাগার খবর আসে।

রবিবার রাত থেকে ফায়ার সার্ভিস ও বন বিভাগ আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। পাশাপাশি নতুন করে কোনো এলাকায় যেন আগুন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে জন্য ফায়ার লাইন কেটে দেয় বন বিভাগ ও গ্রামবাসী।

মন্তব্য

মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা যাবে না : চসিক মেয়র

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা যাবে না : চসিক মেয়র
ছবি : কালের কণ্ঠ

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান এবং মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বিজয়লাভ বাংলাদেশিদের শ্রেষ্ঠ অর্জন বিধায় মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) গণহত্যা দিবস উপলক্ষে শহীদদের স্মরণে বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ জাকির হোসেন রোড পাহাড়তলীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

চসিক মেয়র বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কখনো বিতর্কিত হতে পারে না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে দেশ স্বাধীন করেছেন, যা আমাদের গর্বের ইতিহাস।

২৫ মার্চ কালরাত্রির নৃশংস হত্যাযজ্ঞ থেকে শুরু করে ১০ নভেম্বর পাহাড়তলী গণহত্যা—সবই প্রমাণ করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্মমতা। ১৯৭১ সালের ১০ নভেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পায়োনিয়ার ফোর্স চট্টগ্রামের পাহাড়তলী অঞ্চলে এক নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। পাঞ্জাবি লেন, বিহারি লেন, ওয়্যারলেস কলোনিসহ বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছিল।

তিনি বলেন, ২৫ মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে সবচেয়ে ভয়াবহ দিন।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের গণহত্যা শুধু বাংলাদেশেরই নয়, বিশ্বমানবতার ইতিহাসেও একটি কালো অধ্যায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চলাইটের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে গণহত্যা চালায়। বিশেষ করে ঢাকায় তারা নির্বিচারে নিরীহ বাঙালিদের হত্যা করে। জুলফিকার আলী ভুট্টো ও ইয়াহিয়া খানের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযান ছিল এক নির্মম হত্যাযজ্ঞ।
তবে চট্টগ্রাম ছিল ব্যতিক্রম। সারা দেশে পাকিস্তানি বাহিনী নির্বিচারে হামলা চালালেও চট্টগ্রামে তারা সফলভাবে অভিযান পরিচালনা করতে পারেনি। এর মূল কারণ ছিল চট্টগ্রাম থেকে গড়ে ওঠা প্রতিরোধ। চট্টগ্রামে অবস্থানরত স্বাধীনতার সপক্ষের সেনারা পূর্ব থেকেই সশস্ত্র প্রতিরোধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিল। পাকিস্তানি বাহিনী চট্টগ্রামে সহজে আধিপত্য বিস্তার করতে পারেনি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম ছিল এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র, যেখানে মুক্তিযোদ্ধারা পরিকল্পিত প্রতিরোধ গড়ে তোলেন এবং পাকিস্তানি বাহিনীকে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ