বিক্ষোভ সমাবেশে ঘোষণা

পাওনা পরিশোধ না করলে প্রধান উপদেষ্টার বাসায় যাবেন স্টাইল ক্রাফট গার্মেন্ট শ্রমিকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
পাওনা পরিশোধ না করলে প্রধান উপদেষ্টার বাসায় যাবেন স্টাইল ক্রাফট গার্মেন্ট শ্রমিকরা
সংগৃহীত ছবি

শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ না করলে ঈদের দিন প্রধান উপদেষ্টার বাসায় যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন গাজীপুরের স্টাইল ক্রাফট গার্মেন্টের শ্রমিকরা। শ্রমিক নেতারা বলেছেন, রবিবার থেকে পাওনা আদায়ে বিক্ষোভসহ আরো কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে। শনিবার (২২ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। 

আরো পড়ুন
স্ত্রীকে পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে হত্যাচেষ্টা, স্বামী আটক

স্ত্রীকে পেট্রল দিয়ে পুড়িয়ে হত্যাচেষ্টা, স্বামী আটক

 

সংগঠনের সহসভাপতি হাফিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও শ্রমিক নেতা কে. এম মিন্টুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তৃতা করেন শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের নেতা আব্দুল কাদের হাওলাদার, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজী মো. রুহুল আমিন, শ্রমিকনেতা ইকবাল হোসেন, জালাল হাওলাদার, সেকেন্দার হায়াত, সালমা আক্তার প্রমুখ।

  

সমাবেশে নেতারা বলেন, গত ৬ মার্চ সরকার, শ্রমিক ও মালিক ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ সভার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০ রমজানের মধ্যে সকল শ্রমিকদের বকেয়া পাওনা ও ঈদ বোনাস পরিশোধ করার কথা। কিন্তু দুই শতাধিক মালিক তা বাস্তবায়ন করেনি। ইতিমধ্যেই গাজীপুরের স্টাইল ক্রাফটের শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধ করার আইনানুগ বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু মালিক ও সরকারের দায়িত্ব প্রাপ্তরা কেউই যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় শ্রমিক-কর্মচারীদের জীবন চরম সংকটে পড়েছে।

যে কারণে শ্রমিকরা কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছেন। তারা গত ১৪ মাস যাবত নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে।

আরো পড়ুন
৬ ফুট লম্বা আহত অজগর উদ্ধার, চিকিৎসা দিয়ে বনে অবমুক্ত

৬ ফুট লম্বা আহত অজগর উদ্ধার, চিকিৎসা দিয়ে বনে অবমুক্ত

 

নেতারা বলেন, স্টাইল ক্রাফট গার্মেন্টের শ্রমিক কর্মচারীদের বকেয়া বেতন ও সার্ভিস বেনিফিট ২০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করতে মালিক বহু রকম অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বারবার আন্দোলন কর্মসূচি পালন করার ফলে সরকার উদ্যোগ নিয়ে ত্রিপক্ষীয় কমিটি করে শ্রমিক কর্মচারীদের পাওনা সংক্রান্ত হিসাব চূড়ান্ত করেছেন।

সেই হিসাবে শ্রমিকদের পাওনা সঠিক বলে মালিক স্বীকার করলেও এখনো তা পরিশোধ করছেন না। শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ না করায় বারবার সরকারের বিভিন্ন দপ্তর এবং মালিকের বাড়ির সামনে অবস্থান আন্দোলন করা হয়। আন্দোলনের চাপে পাওনা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে কালক্ষেপণ করছেন। সরকার এবং মালিক শ্রমিকদের জীবনকে মৃত্যুর মুখে নিপতিত করেছেন। এর দায় সরকার ও মালিককেই বহন করতে হবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বিপিএর সভাপতি আব্দুল হান্নান ও মহাসচিব ইয়ামিন শাহরিয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বিপিএর সভাপতি আব্দুল হান্নান ও মহাসচিব ইয়ামিন শাহরিয়ার
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ডা. আব্দুল হান্নান ও মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন ডা. ইয়ামিন শাহরিয়ার চৌধুরী। এছাড়া কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন অধ্যাপক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান। 

রবিবার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের এক সাধারণ সভায় বিপিএর আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বিপিএর নতুন এ আংশিক কমিটির নাম ঘোষণা করেন।  

সভায় জানানো হয়, এই কমিটি ঈদ-উল-ফিতরের পর সরকারি ও বেসরকারি শিশু বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি পূর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করবে।

 

আরো পড়ুন
দেশ-বিদেশের যারা নির্বোধ তারা আমার কথা বুঝবে না : মির্জা আব্বাস

দেশ-বিদেশের যারা নির্বোধ তারা আমার কথা বুঝবে না : মির্জা আব্বাস

 

বিপিএর আহ্বায়ক অধ্যাপক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্ব সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিপিএর সদস্য সচিব ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালী, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. আবদুর রউফ, প্রাক্তন নির্বাচিত সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল হান্নান, সিলেট এম এ জি ওসমানি মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ এবং বিপিএর আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. জিয়াউর রহমান চৌধুরী, কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজের শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ নুরুল আলম, বিপিএ পদসৃজন ও পদোন্নতি কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ডা. ইয়ামিন শাহরিয়ার চৌধুরী প্রমুখ।

সভায় সরকারি চাকরিতে পদোন্নতি, পদসৃজন, আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন ও স্বাস্থ্যখাতের সংস্কারের দাবি জানান। তারা জানান, সারা দেশের শিশু বিশেষজ্ঞরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ ও আলোচনার মধ্য দিয়ে শিশুস্বাস্থ্য খাতের সংকট নিরসনে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাব ইতিমধ্যে কমিটির প্রধানের কাছে জমা দিয়েছেন। 

বাংলাদেশের শিশু বিশেষজ্ঞদের বঞ্চনার প্রধান হিসেবে তারা মনে করেন, বিগত ১৭ বছর শিশু বিশেষজ্ঞদের একমাত্র সংগঠন বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) বড় একটি অংশ সরকারি চিকিৎসকদের প্রতিনিধিত্ব ছিল না।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

রাজধানীতে সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেপ্তার ২১৯

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাজধানীতে সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেপ্তার ২১৯
সংগৃহীত ছবি

জননিরাপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে ঢাকা মহানগর এলাকায় ২৪ ঘণ্টায় ডিএমপির ৬৬৭টি টহল টিম ও ৭১টি চেকপোস্ট বসিয়ে ২১৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এসময় মামলা দেওয়া হয়েছে ৫৬টি।

রবিবার (২৩ মার্চ) ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ডিএমপির ক্রাইম কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারের তথ্য জানিয়ে ডিসি তালেবুর রহমান জানান, শনিবার (২২ মার্চ) সারাদিন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৫০টি থানা এলাকায় জননিরাপত্তা বিধানে দুই পালায় ডিএমপির ৬৬৭টি টহল টিম দায়িত্ব পালন করে।

এর মধ্যে রাতে ৩৪০টি ও দিনে ৩২৭টি টিম দায়িত্ব পালন করে। টহল টিমগুলোর মধ্যে রয়েছে মোবাইল পেট্রল টিম ৪৭৯টি, ফুট পেট্রল টিম ৭৩টি ও হোন্ডা পেট্রল টিম ১১৫টি। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ ও কৌশলগত স্থানে ডিএমপির ৭১টি পুলিশি চেকপোস্ট পরিচালনা করা হয়।

তিনি জানান, এদিন মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত মোট ২১৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে রয়েছে— ৮ জন ডাকাত, ৯ জন পেশাদার সক্রিয় ছিনতাইকারী, একজন চাঁদাবাজ, ৭ জন চোর, ১৭ জন মাদক কারবারি, ৪৪ জন পরোয়ানাভূক্ত আসামিসহ অন্যান্য অপরাধে জড়িত অপরাধী। 

অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত একটি চাকু, একটি ছুরি, একটি হাতুরি, একটি কাটার, একটি পাঞ্চ মেশিন, একটি ইলেকট্রিক সিগারেট বডি, একটি ভ্যানিটি ব্যাগ, ২৯টি মোবাইল ফোন, দুটি ট্যাব, একটি মোটরসাইকেল, দুটি প্রাইভেটকার, এক লাখ ২১ হাজার ৪৫০ টাকা মূল্যের প্রসাধনী সামগ্রী ও নগদ তিন হাজার ২২৫ টাকা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া উদ্ধারকৃত মাদকের মধ্যে রয়েছে ৩২ কেজি ৭৫০ গ্রাম গাঁজা, ৩৬৩ পিস ইয়াবা ও দুই গ্রাম হেরোইন।

গত ২৪ ঘন্টায় ডিএমপির বিভিন্ন থানায় ৫৬টি মামলা রুজু করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

ঢাকা মহানগরবাসীর সার্বিক নিরাপত্তা ও নির্বিঘ্নে চলাচল নিশ্চিত করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনে এসে গার্মেন্টকর্মীর মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনে এসে গার্মেন্টকর্মীর মৃত্যু
প্রতীকী ছবি

রাজধানীতে শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে অসুস্থ হয়ে রাম প্রসাদ সিং (৪০) নামের গার্মেন্ট কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি গাজীপুরের স্টাইল ক্রাফট লিমিটেড ও ইয়াং ওয়ান্স (বিডি)  লিমিটেডের সহকারী প্রডাকশন ম্যানেজার। 

রবিবার (২৩ মার্চ) তাকে অসুস্থ অবস্থায় বিকেল সোয়া ৩টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন । 

রাম প্রসাদকে হাসপাতালে নিয়ে আসা একই গার্মেন্টের সুইং ম্যানেজার মোস্তফা ভূইয়া ও শ্রমিক সংগঠনের রমজান আলী বলেন, ‘গত ১৮ মার্চ থেকে বকেয়া বেতন ও আইনানুগ পাওনার দাবিতে চাকরিচ্যুত ওই গার্মেন্টের শ্রমিক-কর্মচারীরা রাজধানীতে শ্রম ভবনের সামনে আন্দোলন করে আসছেন।

সেখানে রাম প্রসাদ সিং অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি।’

আরো পড়ুন
রুশ ড্রোন হামলায় কিয়েভে নিহত ৩, কাল সৌদি আরবে শান্তি আলোচনা

রুশ ড্রোন হামলায় কিয়েভে নিহত ৩, কাল সৌদি আরবে শান্তি আলোচনা

 

ফেনী জেলার ফুলগাজী উপজেলার কার্তিক কুমার সিংয়ের ছেলে রাম প্রসাদ সিং। তিনি বর্তমানে থাকতেন গাজীপুর চৌরাস্তা এলাকায়।

 

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো ফারুক বলেন, ‘যতটুকু শুনেছি ওই লোকটি স্ট্রোক করে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সেখান থেকে স্থানীয় ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসেন।’

মন্তব্য

রাজধানীতে ঈদের দিন আনন্দ মিছিল ও দিনব্যাপী মেলার আয়োজন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাজধানীতে ঈদের দিন আনন্দ মিছিল ও দিনব্যাপী মেলার আয়োজন
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীবাসীর ঈদকে আরো উৎসবমুখর করতে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। এরই অংশ হিসেবে ঈদের দিন অনুষ্ঠিত হবে ‘ঈদ আনন্দ মিছিল’। ঈদগাহ মাঠের পাশে থাকবে মেলার আয়োজন।

রবিবার নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

আরো পড়ুন
ডাকাতির প্রস্ততিকালে অস্ত্রসহ আটক ৪

ডাকাতির প্রস্ততিকালে অস্ত্রসহ আটক ৪

 

তিনি বলেন, ‘আমাদের ঈদে উৎসবের আমেজ নেই। টিভি প্রগ্রাম দেখে কিংবা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কেটে যায় ঈদ। ঈদের জামাত ছাড়া কালেকটিভ কোনো কর্মসূচি নেই। এবারের ঈদকে নগরবাসীর জন্য আরো সুন্দর করতে আমরা কিছু উদ্যোগ নিয়েছি।

ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঈদ মিছিলের বিষয়ে আমরা কমবেশি সবাই অবগত আছি। সুলতানি আমলে, পরবর্তীতে ব্রিটিশ আমলেও ঈদ মিছিলের আয়োজন করা হতো। এই সংস্কৃতিকেই এবার থেকে রিভাইভ করার উদ্যোগ নিচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।’ 

তিনি আরো বলেন, ‘এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পাশের মাঠে (বাণিজ্য মেলার পুরাতন মাঠ) ঈদের জামাত হবে।

ঠিক গ্রামের ঈদগাহের পাশে যেমন ছোট মেলা বসে, তেমনি মেলা থাকবে দিনব্যাপী। নামাজের পরে হবে ঈদ আনন্দ মিছিল। আনন্দ পূর্ণ ও বর্ণাঢ্য একটি মিছিল আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আয়োজনের কোনো অংশেই ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত করে এমন কিছু থাকবে না। মিছিলটি জামাতের স্থান থেকে শুরু হয়ে সংসদ ভবনের সামনে এসে শেষ হবে।

উপদেষ্টা বলেন, ‘আসুন, নতুন বাংলাদেশে নতুনভাবে আমাদের ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নেই। এবারের ঈদটা একসঙ্গে উদযাপন করি। নগরবাসীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণই এই আয়োজনকে সাফল্যমণ্ডিত করবে। অগ্রিম ঈদ মোবারক।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ