<p>পৌষ মাস শেষ হচ্ছে আগামীকাল মঙ্গলবার। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে মাঘ। তবে সেই অর্থে পৌষে একটানা তীব্র শীত দেখা যায়নি সারা দেশে। পৌষের শুরুতে ও মাঝামাঝি সময়ে কয়েক দিন ঘন কুয়াশার কারণে শীত বেশি অনুভূত হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। দুই দফায় শৈত্যপ্রবাহ হলেও তাও ছিল সংক্ষিপ্ত।</p> <p>আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী পাঁচ-ছয় দিনের মধ্যে শীতের অনুভূতিতে বড় পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা কম। সেই অর্থে নেই শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কাও। অর্থাৎ মাঘের শুরুতেও হাড়কাঁপানো শীত অনুভূত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বৈষম্যবিরোধীদের সঙ্গে নাগরিক কমিটির দূরত্ব বাড়ছে!" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/13/1736780995-4577396f25600359feb15c466b699fc8.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বৈষম্যবিরোধীদের সঙ্গে নাগরিক কমিটির দূরত্ব বাড়ছে!</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2025/01/13/1468332" target="_blank"> </a></div> </div> <p>আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেটের দিকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত তাপমাত্রা তুলনামূলক কম থাকতে পারে। তবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা তেমন কমার সম্ভাবনা নেই। বুধবার থেকে পরের দুই-তিন দিন তাপমাত্রা একটু একটু করে কমতে পারে। তবে কমলেও তা খুব বেশি নয়। দুই-তিন দিন পর আবার তাপমাত্রা বাড়তে পারে। ১৯ বা ২০ জানুয়ারির পর আবার কিছুটা কমতে পারে তাপমাত্রা। তখন দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহও বয়ে যেতে পারে।’</p> <p>এদিকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া মঙ্গলবার শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রায় তেমন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। তবে সামান্য কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা। আগামী বুধবারও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। আগামী কিছুদিন শেষ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। </p> <p>আবওয়াবিদরা বলছেন, সোমবার সারা দেশে শীতের অনুভূতি কম ছিল। তাপমাত্রা ছিল কিছুটা বেশি। আবহাওয়া অধিদপ্তরের রেকর্ড অনুযায়ী, সোমবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে, ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এ সময় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।</p>