<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বলা যেতে পারে আমরা এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছি। বিপজ্জনক উত্তপ্ত কড়াইয়ের ওপর দিয়ে দৌড়াচ্ছি। সময়ের বাস্তবতা আমাদের এমন এক রেসের ঘোড়ার ওপর বসিয়ে দিয়েছে, যেই ঘোড়ায় সওয়ার হলে সওয়ারির চোখে স্বপ্ন ছাড়া আর কোনো কিছু থাকে না। ভাবছি, আমরা যেন এখন সব ধরনের ন্যায্যতা নিয়ন্ত্রণ করছি।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইনক্লুসিভ ইনস্টিটিউশন পেতে হলে এ রকম বিপজ্জনক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে এগোতে হবে। তার আগে আমাদেরকে এক্সট্রাকটিভ ইনস্টিটিউশনের জাঁতাকলে লম্বা-চওড়া বাঁকা-ত্যাড়া পথ হাঁটতে হয়েছে। যেই হাঁটাটা আগের শাসনামলের হাত ধরে আমরা হেঁটে এসেছি। তখনকার সরকার যা দেখিয়েছে জনতা নিজের চোখে সেগুলোই দেখতে পেয়েছে। ফলে শোষণমূলক রাষ্ট্রের যেই দাঁতগুলো দিয়ে জনগণের প্রডাক্টিভিটিকে তারা দাবিয়ে রেখেছে, সেটা তারা বুঝতে চায় নাই। কেননা তারা শোষণমূলক রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে কত বেশি ফায়দা হাসিল করা যায় সেই চেতনায় ছিল প্রতিযোগিতামুখর। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈধ-অবৈধ সরকারগুলোর আমলে দেশের অর্থসম্পদ দুর্নীতিতে অপচয় হয়েছে। অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে অনিবার্য ও নোংরা প্র্যাকটিসগুলো জারি থেকেছে স্বৈরশাসকের আমলে। স্বৈরাচার শাসনকেন্দ্রকে একনায়কের সিলসিলায় কেন্দ্রীভূত করতে চীন-ভারতের মতো মক্কেলদের সমর্থন কেনার পাশাপাশি পশ্চিমা পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে বৈদেশিক সহায়তার ওপর নির্ভরতার মাত্রা বৃদ্ধি করতে গিয়ে সব কিছু লেজেগোবরে করে ফেলে। এর মৌল কারণ তলে তলে নিজের গোষ্ঠীর ফায়দাসংক্রান্ত কলাকৌশল বলবৎ রাখার নীতি জারি রাখা। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><img alt="ছাত্র-জনতার এই জাগরণ" height="210" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/10.October/09-10-2024/2.jpg" style="float:left" width="321" />দারোন অ্যাসেমোগলু এবং জেমস এ. রবিনসনসহ অনেকেই তাদের </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হোয়াই নেশনস ফেইল</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> প্রকল্পে দেখিয়েছেন, উন্নয়নমূলক সহায়তার নামে শোষণমূলক রাষ্ট্রগুলো জনগণের কণ্ঠরোধমূলক আধিপত্য জারি রেখেছে, যার জন্য সেখানে বৈদেশিক সহায়তার কোনো কার্যকারিতা থাকেনি। ফলে তারা জনগণের মাথায় করের বোঝা বাড়িয়ে রাজস্ব বৃদ্ধির চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত বাস্তবসম্মত ঘাটতি মেটানোর জন্য তারা টাকা ছাপিয়ে মুদ্রাস্ফীতির জন্ম দিয়েছে। অথচ ঋণগ্রস্ত দেশগুলোর মতো বাংলাদেশের জন্যও পরিষ্কার বাস্তবতা হলো, শাসকবৃন্দ আপনারা ছলচাতুরী করে প্রকৃত প্রস্তাবে লাগসই উন্নয়নের ফায়সালা করতে পারবেন না। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মডার্নাইজেশন থিওরি মনে করে সমাজ যত বিকশিত হতে চায় সেই সমাজের গণতন্ত্রও ততটা সামনে এসে দাঁড়ায়। ফলে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ বিকশিত হওয়ার সুযোগ পায়। আমাদের দেশের ক্ষেত্রে এ রকম কথাবার্তা কেন কার্যকরী হতে পারছে না তা ভেবে দেখার সুযোগ এসেছে। কেননা এখন আমরা বিপজ্জনক বয়েলিং মোমেন্ট পার হচ্ছি। মডার্নাইজেশন থিওরিকে পোস্টমডার্নের সঙ্গে কিছুটা খাপ খাইয়ে নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের কলাম লেখক থমাস ফ্রিডম্যান বলতে চেয়েছিলেন, কোনো দেশে ম্যাকডোনাল্ডের মতো বেশিসংখ্যক রেস্টুরেন্ট গজিয়ে উঠলে গণতন্ত্রও সেগুলো অনুসরণ করবে। অর্থাৎ চাকচিক্যের ডামাডোলে গণতন্ত্র ক্রমাগত যখন ভোগবাদী হয়ে উঠতে শুরু করবে তখন জনগণও এগুলোর সঙ্গে মার্চ করতে থাকবে। আসলে এগুলো গণতন্ত্রের মুখোশ। যে রকম ছিল বিগত শাসনামলে উন্নয়নের মুখোশে গণতন্ত্রের বয়ান। একসময় এই মুখোশকে চ্যালেঞ্জ করে বসে টার্নিং মোমেন্ট, এই টার্নিং মোমেন্টে এসে আবু সাঈদরা জনগণের ভয় ভাঙিয়ে দেয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমাদের রূপকথার নায়ক হিসেবে মেনে নিয়েছি। এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রকল্পে বছরে ৬৬ কোটি টাকার লোকসানকে কিভাবে ৮৫ কোটি টাকা মুনাফার মুখোশে দেখানো হয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আইনের ভেতর আটকে থেকেও জনগণের সম্মিলিত ক্ষোভ ফায়সালা করার উন্মাদনায়, নিজেদের বিক্ষোভকে জাস্টিফাই করার তাড়নায়, জনতার চোখে ন্যায্যতা আদায় করার তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপ কার্যকর করাকে মব জাস্টিস বলা যেতে পারে। নিজেদের হাতে বিচারের হক তুলে নিয়ে জনতার চোখ দিয়ে ন্যায্যতার কারবারগুলোকে ডিল করতে গিয়ে রাষ্ট্রের ময়দানে জনতা কোনো প্রকারের নৈরাজ্য তৈরি করে চলেছে, নাকি জনগণ আসলেই তাদের ন্যায্যতার হিস্যা বুঝে নিচ্ছেন, বিষয়গুলো এখন খতিয়ে দেখার সময় হয়েছে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এই স্রোতের প্রতিকূলে দাঁড়িয়ে আমাদের বোঝাপড়ার জায়গাগুলোর হিস্যা বুঝে নিতে হলে মনে রাখতে হবে রেভল্যুশন মানে ক্ষমতার রদবদল নয়, প্রতিনিয়ত রাষ্ট্র সংস্কারের মধ্য দিয়েই রেভল্যুশনের ময়দান তৈরি হয়। আর রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য দরকার হয় মানুষ সংস্কারের। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা আমাদের সত্যিকার অর্থে সংস্কার করতে চাই কি না? নাকি ঝোপ বুঝে কোপ মারার তরিকায় আমরা কৌশলে আমাদের ফিকিরগুলোকে জারি রাখছি। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমরা জানি সৌন্দর্যের কোনো সম্প্রদায় থাকতে নেই, রাষ্ট্রসম্পদের কোনো সম্প্রদায় থাকতে নেই, ইনসাফের কোনো সম্প্রদায় থাকতে নেই। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি গোষ্ঠীভিত্তিক, সম্প্রদায়ভিত্তিক কণ্ঠগুলো নিজ নিজ খায়েশ নিজেদের তরিকায় ব্যাখ্যা করে জাতিগত বিভাজনকে উসকে দিচ্ছে। এগুলো মূলত স্বার্থগত তরফ থেকে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা। দুনিয়াতে এভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র তৈরি করা কোনোকালেই সম্ভব হয়নি। বরং একমাত্র নিজের তরিকাকে ইনসাফের মাপকাঠি বিবেচনা না করে, জ্ঞানের জগতে যেমন আপনার শিক্ষককে আপডেট দেখার জন্য নিজেকে আপডেট থাকতে হয়, শিক্ষককে প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রাত্যহিক প্রস্তুতি রাখতে হয়, তেমনি আপনাকে চলমান বয়েলিঙ মোমেন্টকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য আপনার নিজেকে আপডেট রাখতে হবে। আগে নিজের সংস্কারটা জরুরি। তা না হলে আপনি আবেগে অন্ধ আদর্শে আটকে গিয়ে গায়ের জোরে আপনার ধ্যান-ধারণা জনমনে চাপিয়ে দিয়ে আবারও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠবেন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানকে সবাই মেনে নিতে পারেননি। রাজনৈতিক দল, পুরাতন রাজনৈতিক মত-গোষ্ঠী-শক্তি এই অভ্যুত্থানে আহত হয়েছে। কেননা অভ্যুত্থানে তারা নেতৃত্বে ছিল না। ১৫ বছরের চেষ্টায় তারা ব্যর্থ হয়েছে। বলা উচিত নতুন প্রজন্মের হাতে নতুন ভাষায় নতুন শক্তি নিয়ে সংঘটিত হয়েছে এই গণ-অভ্যুত্থান। যার জন্য যাবতীয় পুরাতন রাজনৈতিক শক্তি যেকোনো কৌশলে এই বিপ্লবকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চান। তার পরও তারা ন্যায্যতার প্রশ্ন উত্থাপন করলে অবশ্যই তা আমলযোগ্য। অন্যায্য প্রশ্নে মতপার্থক্য হবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, তাঁরা কি আসলেই রাষ্ট্র সংস্কার চান, নাকি গত শতাব্দীর ধ্যান-ধারণা নিয়ে গণতন্ত্রের নামে টুকটাক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া তাদের উদ্দেশ্য?</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দুনিয়ার গণতন্ত্রকামী দেশগুলোর বাস্তবতা ঘাঁটলে বোঝা যায় পপুলিস্ট রাজনীতি মূলত এলিটের বিপরীতে দাঁড়িয়ে কথা বলার ময়দান তৈরি করার রাজনীতি। সুধী এলিট থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক এলিট, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ছায়ায় পুষ্টি পাওয়া এলিট, নাক-উঁচা পয়সাওয়ালা ক্ষমতাওয়ালা এলিটদের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আমজনতার লড়াই মূলত পপুলিজম। এ রকম পপুলিজম রাজনীতির ছায়াতলে ধর্মীয় গোড়ামিভিত্তিক জাতীয়তাবাদী প্র্যাকটিস দানা বেঁধে ওঠে মূলত এলিট শ্রেণির বেইনসাফির কারণে। এ ক্ষেত্রে পপুলিস্ট রাজনীতিকে নিছক ধর্মীয় উন্মাদনা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার যে চালাকি চলে আসছে এগুলো আসলে ক্ষমতায় যাওয়ার ফিকির মাত্র।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পপুলিস্ট পলিটিকস আসলে শুধু জাতিবাদ বা ধর্মীয় উন্মাদনা নয়। পপুলিস্ট পলিটিকস মূলত রাষ্ট্রের  ভেতর বসবাস করে রাষ্ট্রের সঙ্গে জনমনের অধিকারের ইনসাফ বুঝে নেওয়ার রাজনীতি। জনগণ যখন তাদের ইনসাফগুলো বুঝতে চাচ্ছেন তখন পুরনো দলমত, দলকানা দলমত, দুর্নীতি-আক্রান্ত দলমত ফাঁপরে পড়লেও ক্ষমতার দাম্ভিকতায় রাষ্ট্র বিশ্বাস করতে চায় না যে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে না দিলে ক্ষমতায় টিকে থাকা সম্ভব নয়। এ রকম বুঝতে না চাওয়া অবস্থার বাস্তবতা হচ্ছে ফ্যাসিস্ট দলগুলোর অতি তুঙ্গ অবস্থা, অতি কনফিডেন্স। যত কথাই তারা বলুন না কেন, আসলে তারা তাদের এই কনফিডেন্সের ওপর দাঁড়িয়ে, জনগণের লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখাটা গণতন্ত্রের অধিকার বলে চালিয়ে দিতে চেয়েছে। যার জন্য রক্তপাত ছাড়া কোনো বিপ্লবই সফল হতে পারেনি। একমাত্র বিপ্লবই মানবিক অধিকারগুলোকে আমজনতার কাতারে নামিয়ে আনার ময়দান তৈরি করে দিতে পারে। তখন আবু সাঈদরা বুক চেতিয়ে দুই হাত ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে যায় রাজপথে। তখন রাষ্ট্র আমজনতাকে দাঙ্গাকারী রাষ্ট্রবিরোধী হিসেবে দাগিয়ে দিয়ে আইনের বন্দুক দিয়ে রাষ্ট্রকে কারাগার বানিয়ে বিচারবহির্ভূত গুম-খুন জারি রাখে; আর পাশাপাশি আয়নাঘরগুলোকে সচল রাখা জায়েজ মনে করে। এই অবস্থায় মানুষ এলিট সিস্টেমের জাঁতাকলে অধিকারের গল্প শুনলেও, গণতন্ত্রের গল্প শুনলেও সেখানে নিজেকে দেখতে না পেয়ে পুরো এলিট সিস্টেমের বিপরীতে দাঁড়িয়ে যায়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এই এলিটদের বিপরীতে দাঁড়িয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর আমরা কিভাবে আমাদের অধিকার নিয়ে, আমাদের অর্থনীতি নিয়ে ডিল করব এ বিষয়গুলো যদি জনমনে পরিষ্কার না হয়ে ওঠে তো মব জাস্টিসের ডামাডোলে আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে পারব বলে মনে হয় না। বর্তমান দেশচালকগণ যেকোনো যুক্তিতেই মব জাস্টিসের ওপর দেশকে জাগিয়ে রাখুন না কেন অথবা তাদের গোপন রোডম্যাপ যা-ই থাকুক না কেন জনগণ শেষ পর্যন্ত দেশ গঠনে পিছিয়ে যাবে। এ অবস্থায় যতই নতুন বাংলাদেশ বলি না কেন আমরা কেউ ইনক্লুসিভ বাংলাদেশ তৈরি করতে পারব বলে আশা করতে পারছি না। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লেখক : অধ্যাপক, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কবি ও কথাসাহিত্যিক </span></span></span></span></p> <p>Shimul1967@gmail.com</p>