<p style="text-align:justify">নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় আরো চারজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাদের নিয়ে এ মামলায় ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে ৩২ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে। </p> <p style="text-align:justify">সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- ৫ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে তারা সাক্ষ্য দেন। পরে আদালত আগামী ১৪ জানুয়ারি পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="খালেদা জিয়া ফিরে এসে দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, প্রত্যাশা আসিফ নজরুলের" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/06/1736145857-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>খালেদা জিয়া ফিরে এসে দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, প্রত্যাশা আসিফ নজরুলের</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2025/01/06/1465587" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">সাক্ষীরা হলেন- স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সেন্ট্রাল ম্যানেজার হাফিজুর রহমান, ব্যবসায়ী প্রদীপ কুমার দাস, এস এম শামসের জাকারিয়া ও মো. সামসুল হুদা চৌধুরী। </p> <p style="text-align:justify">২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়। ২০২৩ সালে ১৯ মার্চ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="নতুন বই হাতে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে শিশুদের উল্লাস" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/06/1736146834-5a9b3c138fc573f8697912ab580f1bcb.jpeg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>নতুন বই হাতে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে শিশুদের উল্লাস</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/shuvosangho/2025/01/06/1465591" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">মামলার অন্য সাত আসামি হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। তাদের মধ্যে কাশেম শরীফ, মীর মইনুল হক ও কামাল উদ্দিন পলাতক রয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify"><br />  </p>