<p style="text-align:justify">ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) নতুন উপাচার্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন পেট্রোলিয়াম ও খনিজ সম্পদ প্রকৌশলের বিশিষ্ট অধ্যাপক ড. ম. তামিম।</p> <p style="text-align:justify">গত ১৭ ডিসেম্বর অধ্যাপক তামিমকে চার বছরের জন্য আইইউবির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। </p> <p style="text-align:justify">বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইইউবিতে যোগদানের আগে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মিনারেল রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এবং কেমিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটারিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক তামিম বুয়েট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক, ভারতের আইআইটি মাদ্রাজ থেকে স্নাতকোত্তর এবং কানাডার ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা থেকে পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="গুমের শিকার অনেকেই ভারতে বন্দি : অধিকার" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/23/1734957255-88251dcfdda65e66b671d1f6fd54e29f.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>গুমের শিকার অনেকেই ভারতে বন্দি : অধিকার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/12/23/1460543" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">জ্বালানি অর্থনীতি, রিজার্ভ ম্যানেজমেন্ট, নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বিশ্লেষণধর্মী কম্পিউটার মডেল তৈরি ও গবেষণায় অধ্যাপক তামিমের রয়েছে বিস্তৃত অভিজ্ঞতা। এ ছাড়া তিনি গ্রিনহাউস গ্যাস নিরসন, জ্বালানি দক্ষতা উন্নয়ন এবং পরিবেশগত সমাধান নিয়ে কাজ করেছেন। তার তত্ত্বাবধানে বেশ কয়েকজন স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী গবেষণা সম্পন্ন করেছেন।জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে অধ্যাপক তামিমের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">১৯৯৫ সাল থেকে অধ্যাপক তামিম বিভিন্ন সরকারের অধীনে জ্বালানি নীতি প্রণয়ন, পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এক বছরের জন্য অধ্যাপনা থেকে ছুটি নিয়ে তিনি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৯-২০ সালে তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবেও কিছু সময় দায়িত্ব পালন করেন।</p> <p style="text-align:justify">তিনি সোসাইটি অব পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ার্স (এসপিই)-এর বাংলাদেশ শাখার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর আজীবন ফেলো।</p>