বিমানবন্দর থেকে আ. লীগ নেতা জুয়েল আটক

হাজীগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
হাজীগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
বিমানবন্দর থেকে আ. লীগ নেতা জুয়েল আটক
সংগৃহীত ছবি

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চাঁদপুরের শাহরাস্তি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আহসান মঞ্জুরুল ইসলাম জুয়েলকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। শাহরাস্তি মডেল থানা পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

গ্রেপ্তার জুয়েল শাহরাস্তি পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের মুন্সি বাড়ির মৃত নজিবুল হক চৌধুরীর ছেলে। ২০২২ সালের নভেম্বরে তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।

এর আগে তিনি উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক থাকাকালীন তার বিরুদ্ধে ডাকাতিয়া নদীর বালি উত্তোলন ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পে টেন্ডার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণসহ অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে।

পুলিশ জানায়, আটক জুয়েলের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগও রয়েছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ঈদের রাতে নৈশ প্রহরীকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ

সাভার (ঢাকা) সংবাদদাতা
সাভার (ঢাকা) সংবাদদাতা
শেয়ার
ঈদের রাতে নৈশ প্রহরীকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ
সংগৃহীত ছবি

ঢাকার সাভারে ঈদের রাতে রুবেল (৩০) নামে এক নৈশ প্রহরীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাভার পৌর এলাকার বাঁশপট্টি মহল্লায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

নিহত রুবেল বরিশাল জেলার সদর থানা এলাকার খলিফার ছেলে। তিনি সাভার পৌর এলাকার বাঁশপট্টি মহল্লার মনিরের মালিকানাধীন বাড়িতে ভাড়া থেকে নৈশ প্রহরী হিসেবে কাজ করতেন।

নিহতের স্ত্রী রহিমা বেগম বলেন, রুবেল দুই মাস যাবৎ সাভারের বাঁশপট্টি এলাকায় রাতে নৈশ প্রহরীর কাজ করতেন। সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে রুবেলের মোবাইলে একটি কল আসে। এরপর সে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। তার কিছু সময় পরেই বাসায় খবর আসে, রুবেলকে গুলি করেছে, সে বাঁশপট্টি এলাকায় পড়ে আছে।

পরে আমরা সেখান থেকে রুবেলকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সাভার এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. হরনাথ সরকার অর্ণব বলেন, ‘রুবেলকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। তার মুখে গভীর ক্ষত রয়েছে। সেটা বুলেটের ক্ষত।

সাভার মডেল থানার ওসি জুয়েল মিঞা বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে গিয়েছে। তবে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।’

মন্তব্য

রাকিব-সাজিদদের জীবনে নেই ঈদের আনন্দ

আরিফ হাসান, ঠাকুরগাঁও
আরিফ হাসান, ঠাকুরগাঁও
শেয়ার
রাকিব-সাজিদদের জীবনে নেই ঈদের আনন্দ
ছবি : কালের কণ্ঠ

ঈদ আসে, ঈদ যায়। কিন্তু পনেরো বছর বয়সী রাকিবের জীবনে ঈদের আনন্দ যেন এক অধরা স্বপ্ন। বাবা-মাকে হারানোর পর ঠাকুরগাঁও জেলার শিশু বালক পরিবারে ঠাঁই হয় তার। এখানেই কাটে তার শৈশব ও কৈশোর।

ঈদের নতুন পোশাক, আত্মীয়ের বাসায় মেহমান হয়ে যাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে হৈ-হুল্লোড়—এসব তার জীবনে নেই। ঈদের দিনটিও আর দশটা সাধারণ দিনের মতোই কাটে।

রাকিবের মতো এই পরিবারে রয়েছে আরো ৭৫ জন এতিম শিশু। তাদের বেশির ভাগই বাবা-মাকে হারিয়েছে, কেউ হারিয়েছে শেষ আশ্রয়টুকুও।

পরিবারের সঙ্গে ঈদের খুশি কেমন হয়, তা তাদের অজানা। একাকিত্ব যেন তাদের নিত্যসঙ্গী।

আরো পড়ুন
ক্ষমতায় গেলে ঠাকুরগাঁওকে চাঁদাবাজমুক্ত করব : দেলাওয়ার হোসেন

ক্ষমতায় গেলে ঠাকুরগাঁওকে চাঁদাবাজমুক্ত করব : দেলাওয়ার হোসেন

 

১২ বছর বয়সী নাসিরও একই গল্প বলে। ছোটবেলায় মা-বাবাকে হারানোর পর এতিমখানাই তার ঠিকানা।

ঈদের সকালে অন্যদের সঙ্গে নামাজে যায়, কিন্তু মন খারাপ হয়ে থাকে। নতুন জামা পায়, কিন্তু কার জন্য সাজবে? কেউ নেই আদর করে বলবে, ‘তুমি কত সুন্দর লাগছো!’ মেহমান আসবে না, মিষ্টি মুখ করাবে না। শুধু টিভির পর্দায় অন্যদের আনন্দ দেখে তার দিন কাটে।

১৩ বছর বয়সী মীমের ঈদ তো আরো নিঃসঙ্গ। বাবা-মায়ের ভালোবাসা কেমন, তা সে জানে না।

এতিমখানায় বেড়ে ওঠা। ঈদের দিন তার কাছে সাধারণ দিনের মতোই। খাওয়া, ঘুম, টিভি দেখা আর একাকিত্বে ডুবে থাকা। অন্য শিশুদের হাসিমুখ দেখে তার মনে প্রশ্ন জাগে, ‘আমার কি কেউ নেই?’

আরো পড়ুন
মায়ানমারে সপ্তাহব্যাপী জাতীয় শোক ঘোষণা

মায়ানমারে সপ্তাহব্যাপী জাতীয় শোক ঘোষণা

 

১০ বছর বয়সী সাজিদ বাবা-মাকে হারিয়েছে ছয় বছর বয়সে। এরপর সরকারি আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই হয় তার। ‘ছোটবেলায় মা নতুন জামা কিনে দিত। এখন তো কেউ নেই। ঈদের দিন বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাই। রাতে যখন সবাই ঘুমায়, মায়ের কথা মনে পড়ে,’ বলতে গিয়ে চোখের কোণে জল জমে তার।

ঠাকুরগাঁও শিশু বালক পরিবারের পরিচালক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি শিশুর জীবনে এক গভীর শূন্যতা আছে। ঈদের দিনে আমরা সাধ্যমতো তাদের আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করি। নতুন পোশাক, ভালো খাবার দিই, কিন্তু পরিবারের ভালোবাসার অভাব পূরণ করা সম্ভব নয়। সমাজের বিত্তবানরা এগিয়ে এলে তাদের ঈদ কিছুটা আনন্দময় হতে পারে।

মন্তব্য

পরিবারহীন ঈদ, নাছিরদের আনন্দহীন উৎসব

আরিফ হাসান, ঠাকুরগাঁও
আরিফ হাসান, ঠাকুরগাঁও
শেয়ার
পরিবারহীন ঈদ, নাছিরদের আনন্দহীন উৎসব
ছবি : কালের কণ্ঠ

ঈদ আসে, ঈদ যায়। কিন্তু ১৫ বছর বয়সী রাকিবের জীবনে ঈদের আনন্দ যেন এক অধরা স্বপ্ন। বাবা-মাকে হারানোর পর ঠাকুরগাঁও জেলার শিশু বালক পরিবারে ঠাঁই হয় তার। এখানেই কাটে তার শৈশব ও কৈশোর।

ঈদের নতুন পোশাক, আত্মীয়ের বাসায় মেহমান হয়ে যাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে হৈ-হুল্লোড়—এসব তার জীবনে নেই। ঈদের দিনটিও আর দশটা সাধারণ দিনের মতোই কাটে।

রাকিবের মতো এই পরিবারে রয়েছে আরো ৭৫ জন এতিম শিশু। তাদের বেশির ভাগই বাবা-মাকে হারিয়েছে, কেউ হারিয়েছে শেষ আশ্রয়টুকুও।

পরিবারের সঙ্গে ঈদের খুশি কেমন হয়, তা তাদের অজানা। একাকিত্ব যেন তাদের নিত্যসঙ্গী।

১২ বছর বয়সী নাসিরও একই গল্প বলে। ছোটবেলায় মা-বাবাকে হারানোর পর এতিমখানাই তার ঠিকানা।

ঈদের সকালে অন্যদের সঙ্গে নামাজে যায়, কিন্তু মন খারাপ হয়ে থাকে। নতুন জামা পায়, কিন্তু কার জন্য সাজবে? কেউ নেই আদর করে বলবে, ‘তোমাকে কত সুন্দর লাগছে!’ মেহমান আসবে না, মিষ্টি মুখ করাবে না। শুধু টিভির পর্দায় অন্যদের আনন্দ দেখে তার দিন কাটে।

১৩ বছর বয়সী মীমের ঈদ তো আরো নিঃসঙ্গ। বাবা-মায়ের ভালোবাসা কেমন, তা সে জানে না।

এতিমখানায় বেড়ে ওঠা। ঈদের দিন তার কাছে সাধারণ দিনের মতোই। খাওয়া, ঘুম, টিভি দেখা আর একাকিত্বে ডুবে থাকা। অন্য শিশুদের হাসিমুখ দেখে তার মনে প্রশ্ন জাগে, ‘আমার কি কেউ নেই?’

১০ বছর বয়সী সাজিদ বাবা-মাকে হারিয়েছে ৬ বছর বয়সে। এরপর সরকারি আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই হয় তার। ‘ছোটবেলায় মা নতুন জামা কিনে দিত। এখন তো কেউ নেই। ঈদের দিন বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাই। রাতে যখন সবাই ঘুমায়, মায়ের কথা মনে পড়ে’ বলতে গিয়ে চোখের কোণে জল জমে তার।

ঠাকুরগাঁও শিশু বালক পরিবারের পরিচালক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি শিশুর জীবনে এক গভীর শূন্যতা আছে। ঈদের দিনে আমরা সাধ্যমতো তাদের আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করি। নতুন পোশাক, ভালো খাবার দিই, কিন্তু পরিবারের ভালোবাসার অভাব পূরণ করা সম্ভব নয়। সমাজের বিত্তবানরা এগিয়ে এলে তাদের ঈদ কিছুটা আনন্দময় হতে পারে।’

মন্তব্য

ক্ষমতায় গেলে ঠাকুরগাঁওকে চাঁদাবাজমুক্ত করব : দেলাওয়ার হোসেন

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
শেয়ার
ক্ষমতায় গেলে ঠাকুরগাঁওকে চাঁদাবাজমুক্ত করব : দেলাওয়ার হোসেন
ছবি : কালের কণ্ঠ

ক্ষমতায় গেলে ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি ইনস্টিটিউট, মেডিক্যাল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা দক্ষিণ মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মোহাম্মদ দেলাওয়ার হোসেন।

গতকাল সোমবার (৩১ মার্চ) ঠাকুরগাঁও জেলা স্কুলের বড় মাঠে ঈদ-পরবর্তী এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেন তিনি। অনুষ্ঠানে জামায়াতের স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

আরো পড়ুন
যেসব এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে

যেসব এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে

 

মোহাম্মদ দেলাওয়ার হোসেন বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের কৃষকরা প্রচুর পরিশ্রম করেন, কিন্তু তারা ন্যায্যমূল্য পান না।

যদি আমরা ক্ষমতায় আসতে পারি, তাহলে ঠাকুরগাঁওয়ে একটি আধুনিক কৃষি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হবে। এখানে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, গবেষণা হবে এবং আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষিতে বিপ্লব ঘটানো হবে। ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো মেডিক্যাল কলেজ নেই। এখানকার মানুষ চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর কিংবা রংপুরে যেতে বাধ্য হয়।
অনেক সময় দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের দ্রুত চিকিৎসা না পাওয়ায় জীবন হারাতে হয়। আমাদের সরকার ক্ষমতায় গেলে এই জেলায় একটি মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করা হবে, যাতে স্থানীয় মানুষ সহজেই উন্নত চিকিৎসা পেতে পারেন।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি শুনেছি, ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু তা আটকে আছে। কী কারণে এটি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, তা আমাদের জানা নেই।

তবে আমরা সরকার গঠন করলে খুব দ্রুত এই বিশ্ববিদ্যালয় চালু করব, যাতে শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য দূরে যেতে বাধ্য না হন।’

জামায়াত নেতা অভিযোগ জানিয়ে বলেন, ‘ঠাকুরগাঁওয়ে যে বিমানবন্দরটি ছিল, তা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে এটি বন্ধ করা হয়েছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। অথচ এই বিমানবন্দরটি চালু হলে ভারত, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে এবং এটি পুরো উত্তরবঙ্গের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। আমরা ক্ষমতায় গেলে এই বিমানবন্দর পুনরায় চালু করব।

আরো পড়ুন
ঈদের দ্বিতীয় দিন টিভি পর্দায় থাকছে যেসব নাটক-টেলিফিল্ম

ঈদের দ্বিতীয় দিন টিভি পর্দায় থাকছে যেসব নাটক-টেলিফিল্ম

 

ঠাকুরগাঁওয়ে চাঁদাবাজির প্রসঙ্গ টেনে মোহাম্মদ দেলাওয়ার হোসেন বলেন, ‘আমি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও স্থানীয়দের কাছ থেকে শুনেছি যে এখানে চাঁদাবাজি চলছে। অথচ যারা ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে জীবন দিয়েছেন, তারা দখলদারি কিংবা চাঁদাবাজির জন্য প্রাণ দেননি। তারা চেয়েছিলেন একটি সুন্দর ও স্বাধীন বাংলাদেশ। আমরা ক্ষমতায় গেলে ঠাকুরগাঁওকে চাঁদাবাজমুক্ত করব।’

আলহামদুলিল্লাহ, আমরা দীর্ঘ ১৭ বছর পর স্বস্তির সঙ্গে ঈদ উদযাপন করেছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অতীতে আমাদের ঈদের নামাজ পড়ার সুযোগ ছিল না। কিন্তু এখন আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ঈদ উদযাপন করতে পারছি। আমরা যখন বাংলাদেশে ঈদ উদযাপন করছি, তখন ফিলিস্তিনি ভাইয়েরা না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন, তাদের ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। তাদের কোনো ঈদ নেই। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, যেন তিনি তাদের ফেরেশতাদের মাধ্যমে সাহায্য করেন।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ