<p>জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কার্যক্রমে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া আজ সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।</p> <p>এদিকে সোমবার দুপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীর পক্ষে বোটানি ডিপার্টমেন্টের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী এ কে এম রাকিব জানান, দুপুর  দেড়টার মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে কোনো প্রতিনিধি না এলে সচিবালয়মুখী পদযাত্রা করবেন তারা।</p> <p>সেনাবাহিনীর হাতে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ হস্তান্তরসহ তিন দফা দাবিতে এসব কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা। অন্য দাবিগুলো হলো— শিক্ষার্থীদের অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করা, অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত অন্তত শতকরা ৭০ ভাগ শিক্ষার্থীক আবাসনভাতা দিতে হবে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="এক রাতে ২৬ দোকানে চুরি" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/13/1736749458-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>এক রাতে ২৬ দোকানে চুরি</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2025/01/13/1468166" target="_blank"> </a></div> </div> <p>আজ সোমবার সকালে শিক্ষার্থীদের জবির প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিতে দেখা গেছে। এর আগে রোববার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে অনশন করেন শিক্ষার্থীরা। অনশনে অসুস্থ হয়ে প্রায় ১৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। উপাচার্যের আশ্বাসেও অনশন ভাঙেননি তারা।</p> <p>সরেজমিনে দেখা যায়, প্রধান ফটকের মূল অংশে তালা দিয়ে রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। এতে কোনো ধরনের যানবাহন ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারছে না। তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য ‘পকেট গেইট’ খোলা রাখা হয়েছে। এদিকে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে শিক্ষার্থীরা নিজেদের বিভাগে তালা দিয়েছেন।</p> <p>শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ক্লাস-পরীক্ষা চলবে না। গত রাতেই তারা কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করেছেন। আজ তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।</p>