ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

দাম না পাওয়ায় লোকসানের মুখে বাঙ্গি চাষিরা

কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
শেয়ার
দাম না পাওয়ায় লোকসানের মুখে বাঙ্গি চাষিরা
ছবি: কালের কণ্ঠ

কম ফলন ও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণে লোকসানের মুখে পড়েছেন গোপালগঞ্জে কোটালীপাড়া উপজেলার বাঙ্গি চাষিরা।
প্রচুর খরা ও বৃষ্টি না হওয়ায় ভালো ফলন হয়নি বলে জানান তারা। ক্রেতা না থাকার কারণে তারা উৎপাদিত বাঙ্গি বিক্রি করতে পারছেন না।

কোটালীপাড়া উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য মতে, এ বছর উপজেলায় ৪৩৪ হেক্টর জমিতে বাঙ্গির চাষ করা হয়েছে।

সার, বীজ ও কিটনাশকের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এ বছর বাঙ্গি চাষে খরচ বেশি। 

উপজেলার কলাবাড়ি ইউনিয়নের বুরুয়া, মাছপাড়া, নলুয়া, তেতুলবাড়ি, হিজলবাড়ী গ্রামে বেশি বাঙ্গির চাষ হয়েছে। আর এই বাঙ্গি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালীগঞ্জ বাজারে গড়ে উঠেছে অর্ধশত আড়ত। এই আড়ত থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাঙ্গি যায়।

তবে এ বছর বেপারীরা না আসায় আড়তদাররা অলস সময় কাটাচ্ছেন।

হিজলবাড়ী গ্রামের কিষানি ফুলমালা বলেন, 'প্রচুর খরা ও বৃষ্টি না হওয়ার কারণে গত বছরের চেয়ে এ বছর ফলন কম হয়েছে। তারপর আবার দাম কম। এক একটি বাঙ্গি ১৫-২০ টাকা করে বিক্রি করছি।

এই দামে বিক্রি করলে আমাদের খরচ উঠবে না। আমরাদেরকে লোকসানে পড়তে হবে।'

নলুয়া গ্রামের জয়দেব বিশ্বাস বলেন, 'দুই বিঘা জমিতে বাঙ্গির চাষ করেছি। যে দামে বিক্রি করছি তাতে লাভ তো দূরের কথা চালান ঘরে নেওয়াই কষ্ট।'

আড়তদার বিভাষ বাড়ৈ বলেন, 'প্রতি বছর এই সময়ে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আমাদের এখানে বেপারীরা বাঙ্গি কিনতে আসতেন।

কিন্তু এ বছর তারা আসছে না।'

আগাম বাঙ্গি চাষাবাদের পরামর্শ দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার দেবাশীষ দাস বলেন, 'আমাদের উপজেলায় এ বছর ৪৩৪ হেক্টর জমিতে বাঙ্গির চাষ হয়েছে। আমরা উপজেলা কৃষি অফিস সার, বীজ ও পরামর্শ দিয়ে কৃষকদের সহযোগিতা করেছি। ফলন একটু দেরিতে আসায় কৃষকরা তাদের কাঙ্ক্ষিত দাম পাচ্ছে না।'

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে ধাক্কা, কুমিল্লায় ৩ বাসযাত্রী নিহত

চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
শেয়ার
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে ধাক্কা, কুমিল্লায় ৩ বাসযাত্রী নিহত
ছবি : কালের কণ্ঠ

কুমিল্লার চান্দিনায় যাত্রবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে তিনজন নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চান্দিনা উপজেলার পালকি সিনেমা হলসংলগ্ন ইন্দ্রারচর এলাকা এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আরো অন্তত ২৫ জন যাত্রী আহত হয়।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

তবে নিহত সবাই পুরুষ। আহতদের চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে হাইওয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী, চান্দিনা থানা পুলিশ ও চান্দিনা ফায়ার সার্ভিস উৎদ্ধার তৎপরতা চালায়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত ৮টা পর্যন্ত) উদ্ধারকাজ চলছিল।

চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার লিডার বাহারুল ইসলাম জানান, তিশা প্লাস পরিবহনের বাসটি ঢাকা থেকে যাত্রী নিয়ে কুমিল্লা যাচ্ছিল। চান্দিনার ইন্দ্রারচর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে থাকা বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছের সাথে ধাক্কা লেগে দুমড়েমুচড়ে যায় বাসটি। এতে ঘটনাস্থলে একজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পরে আরো দুজন মারা যায়। আহতদের উদ্ধার করে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ আশপাশের হাসপাতালগুলোতে পাঠানো হয়েছে।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত ডা. সুবল দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালে আনার পর দুজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

মন্তব্য

৩ সাংবাদিকের নামে বিএনপি নেতার মামলা, সাক্ষী ছাত্রলীগ নেতা

রংপুর অফিস
রংপুর অফিস
শেয়ার
৩ সাংবাদিকের নামে বিএনপি নেতার মামলা, সাক্ষী ছাত্রলীগ নেতা
সংগৃহীত ছবি

রংপুরের পীরগাছায় তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন কল্যাণী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও ইউপি সদস্য নেছার আহম্মেদ। মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রাজীব মুন্সিকে।

গত রবিবার রাতে এই মামলা করা হয়। মামলার আসামিরা হলেন একাত্তর টেলিভিশন ও দৈনিক সংবাদের পীরগাছা প্রতিনিধি আব্দুল কুদ্দুস সরকার, দৈনিক নতুন স্বপ্নের বার্তা সম্পাদক হারুন অর রশিদ বাবু এবং শাহীন মির্জা সুমন।

এ ছাড়া আজগার আলী ও শাহজাহান মিয়া নামে আরো দুজনকে আসামি করা হয়েছে।

আরো পড়ুন
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

 

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ঈদের পূর্বে কল্যাণী ইউনিয়নে সরকারিভাবে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়। কিন্তু কয়েকজন সাংবাদিক ও স্থানীয় লোকজন শিশু-কিশোরদের ব্যবহার করে একটি ভিডিও ধারণ করেন, যা ইউএনও, ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসক এবং ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। এ ঘটনায় সরকারের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে।

বাদী নেছার আহম্মেদ এজহারে দাবি করেন, তিনি ইউএনও কার্যালয়ে আইনি সহায়তার জন্য যাওয়ার পথে অভিযুক্ত সাংবাদিকরা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন এবং টাকা না দেওয়ায় তার ওপর আক্রমণ চালানো হয়। পরে ইউএনও নাজমুল হক সুমন ও ইউপি প্রশাসক ফারুকুজ্জামান ডাকুয়াকে বিষয়টি অবহিত করে মামলা করা হয়।

এ বিষয়ে মামলার আসামি সাংবাদিক আব্দুল কুদ্দুস সরকার বলেন, ‘ইউএনও নাজমুল হক সুমন পীরগাছায় যোগদানের পর থেকেই একের পর এক অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা করে যাচ্ছেন। আমরা এসব অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় তিনি ক্ষিপ্ত ছিলেন।

এমনকি তিনি নিজে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেছেন। আমি তথ্য অধিকার আইনে একাধিক ভুয়া প্রকল্পের তথ্য চেয়েছি বলেই তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের নামে মামলা করালেন।’

সাংবাদিক হারুন অর রশিদ বাবু বলেন, ‘আমি ইউএনও নাজমুল হক সুমনের বিরুদ্ধে একাধিকবার সংবাদ প্রকাশ করেছি। সর্বশেষ কল্যাণী ইউনিয়নে ভিজিএফ বিতরণে অনিয়মের খবর প্রকাশ করি। এই ঘটনায় স্থানীয় ভুক্তভোগীরা ইউএনও ও ইউপি প্রশাসকের বিরুদ্ধে জুতা ও ঝাড়ু মিছিল বের করেন।

আমি সেই মিছিলের লাইভ সম্প্রচার করি। এর পরই ইউএনও আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করালেন। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’

শাহীন মির্জা সুমন বলেন, ‘ইউএনও মামলার বাদী করেছেন কল্যাণী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও ইউপি সদস্য নেছার আহম্মেদকে। আর কথিত সাংবাদিক ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রাজীব মুন্সিকে সাক্ষী করা হয়েছে।’

পীরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী জানান, ‘পাঁচজনের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়েছে। তদন্ত চলছে।’

এ বিষয়ে জানতে পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল হক সুমনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঈদের ছুটিতে বাড়িতে গিয়ে নদীতে ডুবে প্রাণ গেল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
ঈদের ছুটিতে বাড়িতে গিয়ে নদীতে ডুবে প্রাণ গেল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর
ছবি : কালের কণ্ঠ

গোপালগঞ্জে মধুমতী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়।

এর আগে দুপুরে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার তালা-কেকানিয়া খেয়াঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আব্দুল করিম মুন্সি (২২) সদর উপজেলার সুলতালশাহি গ্রামের হাফিজুর মুন্সীর ছেলে।

তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ঢাকার মিরপুরের ঢাকা মডেল কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অর্নাস প্রথম বর্ষের ছাত্র।

ফায়ার সার্ভিস ও পরিবার সূত্র জানায়, ঈদের ছুটিতে বাড়িতে বেড়াতে যান আব্দুল করিম মুন্সি। আজ দুপুর দেড়টার দিকে তালা-কেকানিয়া খেয়াঘাট এলাকায় নৌকায় করে মধুমতী নদীতে তারা চার বন্ধু জাল দিয়ে মাছ ধরতে যান।

এক পর্যায়ে জাল পায়ে জড়িয়ে করিম মুন্সি নদীর পানিতে পড়ে তলিয়ে যান।

খবর পেয়ে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা মধুমতী নদীতে নেমে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। প্রায় ৪ ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়ে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ মধুমতী নদী থেকে উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

এ ব্যাপারে গোপালগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘মধুমতী নদীতে এক শিক্ষার্থী নিখোঁজ হয়েছেন, এমন খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই।

পরে খবর দেওয়া হয় মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদলকে। ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিখোঁজ আব্দুল করিম মুন্সির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।’

মন্তব্য

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
সংগৃহীত ছবি

চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া এক্সেস রোড এলাকায় প্রাইভেট কারে গুলি চালিয়ে দুজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মামলায় চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী কারাবন্দি সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী তামান্না শারমিনকে মামলায় হুকুমের আসামি করা হয়।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) দুপুরে নগরের বাকলিয়া থানায় মামলাটি করেন নিহত বখতিয়ার হোসেন মানিকের মা ফিরোজা বেগম। মামলায় ৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৬-৭ জনকে আসামি করা হয়।

বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন সাংবাদিকদের এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।  

আরো পড়ুন
ওসমানীয় সাম্রাজ্যে ঈদ উৎসব কেমন ছিল?

ওসমানীয় সাম্রাজ্যে ঈদ উৎসব কেমন ছিল?

 

ওসি বলেন, ‘মামলার আসামিদের বিষয়ে খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। তারা কে কোথায় অবস্থান করছেন, সে বিষয় জানার চেষ্টা করছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।

জানা যায়, গত শনিবার (২৯ মার্চ) রাত পৌনে ৩টার দিকে নগরের বাকলিয়া এক্সেস রোড এলাকায় চার-পাঁচটি মোটরসাইকেল থেকে আট-নয় জন লোক এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে চট্টগ্রামের আরেক সন্ত্রাসী সারোয়ার হোসেন বাবলাকে বহনকারী প্রাইভেটকার ঝাঁঝরা করে ফেলে। এতে সারোয়ারের প্রাইভেট কার চালক বখতিয়ার হোসেন মানিক (৩০) ও তার সহযোগী আবদুল্লাহ গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। 

তবে অক্ষত ছিলেন সারোয়ার ও তার সহযোগী রবিউল ইসলাম রবিন, ইমন ও হৃদয়। এর মধ্যে গুলিবিদ্ধ রবিন ও হৃদয় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

তবে সারোয়ার ও ইমন কোথায় চিকিৎসা নিচ্ছেন, তা জানাননি রবিন। নিহত ও আহতরা সবাই গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ