অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের সদস্য তালিকা প্রকাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের সদস্য তালিকা প্রকাশ
সংগৃহীত ছবি

দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর অনলাইন ও ডিজিটাল বিভাগের প্রধানদের সংগঠন ‘অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স’-এর প্রথম সদস্য তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

সোমবার (১৭ মার্চ) সংগঠনটির এ সদস্য তালিকা প্রকাশ করা হয়। দেশের বিভিন্ন প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইনভিত্তিক সংবাদমাধ্যমের অনলাইন সম্পাদক বা প্রধান ও ডিজিটাল প্রধানরা এ সদস্যপদ পেয়েছেন।

প্রথম দফায় যারা সদস্য পদ পেয়েছেন তারা হলেন- মো. মঈন উদ্দিন বকুল (দৈনিক আমাদের সময়), এম এ এইচ এম কবির আহম্মেদ (আরটিভি), মানসুরা খাতুন চামেলী (বার্তা২৪.কম), মো. ফরহাদ হোসেন (দৈনিক মানবকণ্ঠ), আনিসুর সুমন (এখন টিভি), আজাদ বেগ (দ্য ডেইলি স্টার), মো. মনিরুজ্জামান (দেশ টেলিভিশন), যুবরাজ ফয়সাল (দৈনিক নয়া দিগন্ত), মিজানুর রহমান সোহেল (দৈনিক ভোরের কাগজ), হোসাইন মো. নাহিয়ান (দৈনিক ভোরের কাগজ), মো. কামরুল ইসলাম (ডিবিসি নিউজ), যাকারিয়া ইবনে ইউসুফ (কালের কণ্ঠ), এস এম আমানূর রহমান (প্রতিদিনের বাংলাদেশ) ও শরাফত হোসেন (দৈনিক ইত্তেফাক)।

এ ছাড়া সদস্য হয়েছেন হাসনাত কাদীর (বাংলাদেশের খবর), লুৎফর রহমান হিমেল (বাংলানিউজ২৪.কম), মো. মাসউদ বিন আব্দুর রাজ্জাক (দীপ্ত টেলিভিশন), মাজহার খন্দকার (চ্যানেল ২৪), মোহাম্মদ আতাউর রহমান (দৈনিক যুগান্তর), পলাশ মাহমুদ (দৈনিক কালবেলা), আনিসুর রহমান বুলবুল (দৈনিক কালের কণ্ঠ), শামছুল হক রাসেল (বাংলাদেশ প্রতিদিন), মো. হাসান শরীফ (দৈনিক যুগান্তর), মো. রিয়াজ উদ্দীন (একুশে টিভি), কে এম জিয়াউল হক (জাগোনিউজ২৪.কম), মাহমুদ সোহেল (জিটিভি), সায়েদুল মাহমুদ (সময় টিভি), মৌসুমী সুলতানা (বাংলানিউজ২৪.কম), সাকিব সিকান্দার (কালের কণ্ঠ), বিপুল হাসান (আরটিভি), সৈয়দ এ রহমান গালিব (দৈনিক ইনকিলাব), শিয়াবুর রহমান শিহাব (ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস), আতাউর রহমান (ইউএনবি), মীর আত্তাকী মাসরুরুজ্জামান (চ্যানেল আই), মহিউদ্দিন সরকার (ঢাকা পোস্ট), ফখরুদ্দিন জুয়েল (এনটিভি), সাজিদ হক (মানবজমিন), মওদুদ সুজন (ডেইলি সান), মঞ্জুরুল হক (দেশ রূপান্তর) এবং রবিন অমিত (যুগান্তর)।

এই সংগঠন দেশের অনলাইন গণমাধ্যমের বিকাশ, নীতিমালা নির্ধারণ এবং ডিজিটাল সাংবাদিকতার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নারী সাংবাদিককে ধর্ষণের সংঘবদ্ধ অভিযোগ, দুজন গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নারী সাংবাদিককে ধর্ষণের সংঘবদ্ধ অভিযোগ, দুজন গ্রেপ্তার
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর পল্লবী এলাকায় সংবাদ সংগ্রহের সময় এক নারী সাংবাদিককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) রাজধানীর পল্লবী এলাকা থেকে অভিযুক্ত এনামুল হক ও হামিদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দিবাগত রাতে সংবাদ সংগ্রহের জন্য ঘটনাস্থলে যান ওই নারী সাংবাদিক। এ সময় ১৬ জন তাঁকে ঘিরে ধরে।

সেখান থেকে একটি নির্মীয়মাণ ভবনে নিয়ে তাঁকে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় আটজনের নাম উল্লেখসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী।

পল্লবী থানার ওসি মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ভুক্তভোগী নারীর মামলার পরিপ্রেক্ষিতে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ভুক্তভোগীকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার পাঠানো হয়েছে।
 

মন্তব্য

রাজধানীতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের ওপর হামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাজধানীতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের ওপর হামলা
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে পিটিয়ে আহত করেছেন স্থানীয় ক্ষুব্ধ জনতা। পরে আটক যুবককে থানায় নেওয়ার সময় পুলিশের গাড়িতে হামলা করা হয়। হামলায় খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশিকুর রহমান আশিকসহ অন্তত পাঁচ সদস্য আহত হন।

তাৎক্ষণিকভাবে অভিযুক্ত যুবকের নাম জান বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

পুলিশের ক্যান্টনমেন্ট জোনের সহকারী কমিশনার মো. হাসান জানান, যুবককে উদ্ধার করে গুরুতর অবস্থায় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

খিলক্ষেত থানার ডিউটি অফিসার এএসআই ইসমাইল হোসেন জানান, খিলক্ষেতের মধ্যপাড়া এলাকায় ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে মারধরের সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসার পথে বিক্ষুব্ধরা পুলিশের গাড়িতে হামলা করে যুবককে ছিনিয়ে নেয়। তাকে রক্ষায় পুলিশের পাঁচ সদস্য আহত হন এবং বেশ কয়েকজনকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মন্তব্য

ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নিরাপদ করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নিরাপদ করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
সংগৃহীত ছবি

আসন্ন ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করার জন‍্য পুলিশ বিভাগ, বিআরটিএ, পরিবহন মালিক শ্রমিকদের ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসাবে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে করনীয় নির্দেশনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

সভায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ ও জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সমন্বয়ক শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস বলেছেন, প্রতিটি ঈদ আসলেই ঘরমুখো মানুষ আতঙ্কে থাকে। যথা সময়ে বাড়ি ফেরা নিয়ে উৎকণ্ঠায় থাকেন। ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত নিরাপদ করতে হবে।

 

তিনি বলেন, এই পবিত্র রমজানে সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টির জন্য ইবাদত করি। ঘরমুখো মানুষের সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে সেই ইবাদতকে আরও বেশি কার্যকর করতে আমরা সবাই যাতে সচেষ্ট থাকি।

আরো পড়ুন
অপতথ্য রোধে মার্কিন সিনেটরের সাহায্য চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

অপতথ্য রোধে মার্কিন সিনেটরের সাহায্য চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

 

সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার সরোয়ার হোসেন, ট্রাফিক বিভাগের ডিসি (ওয়ারি) আবুল কালাম আজাদ, মালিক সমিতির সাইফুল ইসলাম, আব্দুল বাতেন, শ্রমিক ফেডারেশনের আব্দুর রহিম বক্স, হুমায়ন কবির খান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

সভায় এবারের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করার জন্য মহাখালী, গাবতলী, সায়দাবাদ, গুলিস্তান, ফুলবাড়িয়া, সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল, কমলাপুর রেল স্টেশনসহ ঢাকা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান সিসিটিভি ও ইলেকট্রনিক মনিটরিংয়ের আওতায় আনার আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের কথা সকলকে অবহিত করা হয়।

ঈদের আগেই জরুরি ভিত্তিতে ঢাকা নগরীতে সকল বাস টার্মিনাল এই মনিটরিং ব্যবস্থার আওতায় আনা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়। 

সভায় অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি, টিকেট কালোবাজারি, যাত্রীর মালামাল চুরি, ছিনতাই, সড়ক পথে দুর্ঘটনা, চাঁদাবাজী, ডাকাতি প্রতিরোধসহ নারী যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব নিয়োজিত মালিক, শ্রমিক, পুলিশের প্রতিনিধিদের আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার জন্য আহব্বান জানানো হয় ।

মন্তব্য

ছায়া পরিষদ নির্বাচনের বাস্তবায়নযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ছায়া পরিষদ নির্বাচনের বাস্তবায়নযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে
ছবি : কালের কণ্ঠ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের অনেকগুলো সুপারিশেই গভার্ন্যান্স অ্যাডভোকেসি ফোরামসহ স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণের আন্দোলনে জড়িত অংশীজনদের দীর্ঘদিনের দাবিগুলোর প্রতিফলন ঘটেছে। 

তবে কমিশন স্থানীয় সরকারব্যবস্থা সংসদীয় ব্যবস্থার অনুরূপ করতে গিয়ে ‘নির্বাহী কাউন্সিল’, ‘সভাধ্যক্ষ’, ‘ছায়া পরিষদ/কাউন্সিল নেতা’ নির্বাচনের যে প্রস্তাব করেছে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে-এর বাস্তবতা এবং বাস্তবায়নযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এখানেও কয়েকটি পক্ষ তৈরি হয়ে একটি দ্বান্দ্বিক পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে এবং ভোট কেনাবেচার নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে। বাংলাদেশের বাস্তবতায় পরিষদের ‘অবৈতনিক’ সদস্য হওয়ার জন্য কেউ কি আগ্রহী হবেন কি না এমন প্রশ্ন রয়েছে।

 

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশস্থ সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহায়তায় গভার্ন্যান্স অ্যাডভোকেসি ফোরাম ও ইউএনডিপির যৌথ আয়োজনে ‘গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ ও জন-আকাঙ্ক্ষার আলোকে স্থানীয় সরকার সংস্কার’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব বলেন।

বক্তারা বলেন, ‘যদি আমরা সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে একই কাঠামোর আওতায় আনতে চাই, তাহলে জেলা পরিষদ গঠিত হলে আলাদা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের আর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কি না, তা-ও প্রশ্নসাপেক্ষ।’

সংবাদ সম্মেলনে গভার্ন্যান্স অ্যাডভোকেসি ফোরামের সমন্বয়কারী ও ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলী মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন। ওয়েভ ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক কানিজ ফাতেমার সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন এনআরডিএসের নির্বাহী পরিচালক আবদুল আউয়াল।

 

সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে ফোরামের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংস্কারের একটি বড় অংশীজন হলো রাজনৈতিক দলগুলো। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা-সমঝোতার প্রেক্ষিতে জাতীয় নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হওয়া প্রয়োজন সে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের দূরত্ব হ্রাস করে সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্তের জায়গায় আসতে হবে। আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভরশীলতা হ্রাস করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও কার্যক্রম বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে দিতে হলে ফলাফল পাওয়া যাবে।

  

সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন মিডিয়া প্রফেশনাল গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক সমর রায়, শিল্ডের নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুব আলম ফিরোজ, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের প্রগ্রাম ম্যানেজার মোহাম্মদ মহসিন কবীর, ডেমক্রেসিওয়াচের কর্মসূচি পরিচালক ফিরোজ নুরুন নবী যুগল, নারীপক্ষের সদস্য রওশন আরা প্রমুখ। 

এ ছাড়া স্থানীয় সরকার সংশ্লিষ্ট প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক, নাগরিক সমাজ, যুব প্রতিনিধি, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ও সংশ্লিষ্ট অংশীজন এতে অংশগ্রহণ করেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ