দুধ গরম করতে গেলে উথলে পড়ে? যেভাবে সামলাবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
দুধ গরম করতে গেলে উথলে পড়ে? যেভাবে সামলাবেন
সংগৃহীত ছবি

পাত্রে দুধ ঢেলে চুলায় গরম করতে বসালেন। পাশে দাঁড়িয়ে থাকার সময়ে কিছুই হলো না। যেই না অন্য দিকে চোখ ফেরান তখনই ঘটে অঘটন। দুধ উথলে পড়ে চুলার বারোটা বাজে।

গ্যাস ওভেন, বার্নার পরিষ্কার করতেও কষ্ট। পরিষ্কারের ঝক্কি যেমন বাড়ে তেমন আবার সময় ও দুধ নষ্ট এবং পরিশ্রমও হয়।

অনেকেই বলেন, বেশ কয়েকটি ঘরোয়া পন্থা অনুসরণেই কমতে পারে এই ঝক্কি। আপনার জন্য রইল সেই টিপস।

  • যে পাত্রে দুধ গরম করতে বসাচ্ছেন তার ওপরের দিকে ঘি কিংবা মাখন মেখে দিন। তাতে দুধ পড়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন।
  • যে বাটিতে দুধ গরম করতে দিচ্ছেন তার ওপর একটি কাঠ কিংবা স্টিলের চামচ রেখে দিন। তাতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
দুধ উথলে পড়ার সম্ভাবনাও কমবে অনেকটা।
আরো পড়ুন
চিনি খাওয়া এতটা খারাপ কেন

চিনি খাওয়া এতটা খারাপ কেন

 
  • সব সময় মৃদু আঁচে দুধ গরম করুন। তাতে তা উথলে পড়ে যাওয়ার ঝক্কি হবে না।
  • যে পরিমাণ দুধ নিয়েছেন, তার চেয়ে একটু বড়মাপের পাত্র নিন। তাতে দুধ উথলে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।

শুধু এই টিপসগুলোই যথেষ্ট নয়। দুধ গরম করার সময় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতেই হবে।

  • যে বাটিতে দুধ গরম করতে বসাচ্ছেন, সেটি যেন পরিষ্কার হয়।
  • ওই পাত্রে যেন কোনোভাবে লেবু কিংবা টকজাতীয় ফলের সংস্পর্শে না আসে, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। নয়তো দুধ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
আরো পড়ুন
চুইংগাম চিবানোতে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

চুইংগাম চিবানোতে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

 

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ত্বকের যত্নে চিয়া সিড কতটা উপকারী

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ত্বকের যত্নে চিয়া সিড কতটা উপকারী
সংগৃহীত ছবি

ওজন কমানোর জন্য অনেকেই সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খেয়ে থাকেন। তবে এই চিয়া সিড যে ত্বকের যত্নেও ব্যবহার করা যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। ত্বকের অনেক সমস্যাই নিমেষে দূর করে এই চিয়া সিড। তার মধ্যে অন্যতম হলো বলিরেখার সমস্যা।

বয়সের ভারে ত্বকে বলিরেখার প্রভাব পড়বেই। বলিরেখার কারণে চোখের চারপাশের চামড়া কুঁচকে যেতে পারে। এ ছাড়া কপাল ও গলার অংশের ত্বকে ভাঁজ দেখা দিতে পারে। আর এর জন্য ব্যবহার করতে পারেন চিয়া সিড।

কিভাবে ব্যবহার করবেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুন
ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

 

স্ক্রাবার হিসেবে চিয়া সিড

চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে রাখলে যে পিছলে যাওয়া বা জেল বেসড টেক্সচার তৈরি হয় সেটাই ত্বকে লাগিয়ে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। চিয়া সিডের জেল-বেসড এই টেক্সচার ত্বকে থাকা মরা কোষ বা ডেড স্কিন সেল ঝরিয়ে দিতে পারে। তার ফলে ত্বকের উজ্জ্বল ভাব ফিরে আসে।

চিয়া সিডের স্ক্রাব ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল হওয়ার পাশাপাশি মোলায়েমও থাকবে। ত্বকে জমে থাকা টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে চিয়া সিড।

এ ছাড়া এই বীজ কোলাজেন নামক প্রোটিন তৈরিতে সাহায্য করে, যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি উপকরণ। অয়েলি স্কিনের ক্ষেত্রে ত্বকে অতিরিক্ত সিবাম বা তেলের সিক্রেশন কমাতে সাহায্য করে চিয়া সিড। তাই এই বীজ দিয়ে স্ক্রাব তৈরি করে ব্যবহার করলে অনেক উপকারই পাবেন আপনি।

ব্রণের সমস্যাও কমাবে এই বীজ। চিয়া সিড দিয়ে শুধু ফেস স্ক্রাব নয়, ফেস প্যাকও তৈরি করা যায়।

আরো পড়ুন
ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

 

বলিরেখার সমস্যা কমায়

চিয়া সিডের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস, ফাইবার, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড, প্রোটিনসহ একাধিক নিউট্রিয়েন্টস। চিয়া সিডের মধ্যে থাকা এসব উপকরণই মূলত অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস, ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করে। চিয়া সিডের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস ত্বকের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। ফলে অসময়ে ত্বকে রিঙ্কেলস দেখা যায় না।

ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড রয়েছে চিয়া সিডে। এই উপকরণও ত্বকের ইলাস্টিসিটি বজায় রাখে খুব ভালোভাবে। ফলে ত্বক টানটান থাকে। প্রতিদিন সকালে চিয়া সিড ভেজানো পানি খেতে পারেন। এ ছাড়া চিয়া সিড যুক্ত ফেসওয়াশ, ফেসপ্যাক, ফেস-স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। তবে একটা বয়সের পরে আপনার ত্বকে বলিরেখা দেখা দেবেই। সময়ে যাতে এর প্রভাব না পড়ে সেই দিকে খেয়াল রাখবে চিয়া সিড।

আরো পড়ুন
শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

 

সূত্র : এবিপি লাইভ

মন্তব্য

ঈদ আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদ আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস
সংগৃহীত ছবি

ঈদের আনন্দ শুধু নতুন পোশাক আর প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটানোই নয়, খাবারদাবারেও চাই নতুনত্ব। তাই ঈদে বাড়িতে মেহমান আসলে মিষ্টান্নের পাশাপাশি কিছু ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকসও রাখতে পারেন।

ঈদে যে আত্মীয়ের বাড়িই যাবেন মিষ্টান্ন থাকবেই। সব জায়গায় মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে খেতে মুখ পুরে আসে।

আর সে জন্য খাবারে রাখতে পারেন ভিন্নতা। তাই এবারের ঈদের নাশতায় চমৎকার ও ব্যতিক্রমী একটি খাবার হতে পারে চিজ চিকেন ফিঙ্গার।

মুচমুচে, সুস্বাদু এই নাশতা পরিবারের ছোট-বড় সবারই পছন্দ হবে। তাই ঘরেই সহজ উপায়ে এটি তৈরি করতে পারবেন।

চলুন, জেনে নেওয়া যাক কিভাবে তৈরি করবেন এই স্ন্যাকস, সেই প্রণালি—

আরো পড়ুন
অতিথি আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের কিছু মিষ্টান্ন

অতিথি আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের কিছু মিষ্টান্ন

 

আপ্যায়নে

উপকরণ

  • মুরগির মাংসের কিমা– ৫০০ গ্রাম
  • কর্নফ্লাওয়ার– ২ টেবিল চামচ
  • ধনিয়া পাতা কুঁচি– ২ টেবিল চামচ
  • গোলমরিচ গুঁড়া– ১/২ চা চামচ
  • লালমরিচ গুঁড়া– ১/২ টেবিল চামচ
  • আদা বাটা– ১ চা চামচ
  • রসুন বাটা– ১ চা চামচ
  • ডিম– ২টি
  • অলিভ অয়েল– ২ টেবিল চামচ
  • ময়দা– ১ কাপ
  • ব্রেডক্রাম্ব– ১ কাপ
  • মোজারেলা চিজ কুঁচি– ১ কাপ
  • লবণ– স্বাদমতো
  • তেল– পরিমাণমতো
আরো পড়ুন
ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

 

প্রস্তুত প্রণালি

প্রথমে ৫০০ গ্রাম হাড়ছাড়া মুরগির মাংস মিহি করে কেটে নিন। মিহি মাংসের সঙ্গে রসুন বাটা, আদা বাটা, গোলমরিচ গুঁড়া, লালমরিচ গুঁড়া, কর্নফ্লাওয়ার, ধনিয়া পাতা কুঁচি, মোজারেলা চিজ কুঁচি ও লবণ মিশিয়ে ভালো করে মেখে নিন।

হাতে ও বোর্ডে অলিভ অয়েল লাগিয়ে কিমা থেকে আঙুলের মতো লম্বা আকারের ফিঙ্গার বানিয়ে নিন। ময়দায় চিকেন ফিঙ্গারগুলো গড়িয়ে নিন।

একটি পাত্রে ডিম ফেটে নিন, এতে ১/২ চা চামচ লবণ ও ১/২ চা চামচ লালমরিচ গুঁড়া মিশিয়ে দিন।

চিকেন ফিঙ্গারগুলো প্রথমে ডিমের মিশ্রণে, পরে ব্রেডক্রাম্বে মাখিয়ে নিন। সবগুলো তৈরি হলে ট্রেতে সাজিয়ে ৩০ মিনিটের জন্য ফ্রিজে রাখুন। একটি প্যানে পর্যাপ্ত পরিমাণ তেল গরম করে ফ্রিজ থেকে বের করা চিকেন ফিঙ্গারগুলো বাদামি রং হওয়া পর্যন্ত ভেজে নিন। হয়ে গেলে গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো কেচাপ বা প্রিয় সসের সঙ্গে।

আরো পড়ুন
চিনি খাওয়া এতটা খারাপ কেন

চিনি খাওয়া এতটা খারাপ কেন

 

মুচমুচে চিজ চিকেন ফিঙ্গার ঈদ আপ্যায়নে মেহমানদের সামনে রাখতে পারেন। আড্ডায় মুখ পুরে খেতে খুব ভালো লাগবে। ছোট-বড় সবাই মজা করে উপভোগ করবে। স্বাস্থ্যকর উপায়ে বাসায় তৈরি করা এই খাবার পরিবারের সবাইকে খাওয়ান নিশ্চিন্তে।

মন্তব্য

ঐতিহ্যবাহী কুনাফা তৈরির সহজ রেসিপি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ঐতিহ্যবাহী কুনাফা তৈরির সহজ রেসিপি
সংগৃহীত ছবি

মরুর অঞ্চল পেরিয়ে সুস্বাদু কুনাফা এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঈদে অতিথি আপ্যায়নের জন্য এই মিষ্টান্ন হতে পারে একটি অসাধারণ পছন্দ। কুনাফা তৈরি করা খুবই সহজ।

চলুন, জেনে নিই রেসিপিটি।

উপকরণ

  • লাচ্ছা সেমাই– ১ প্যাকেট
  • মাখন/ঘি– আধা কাপ
  • তরল দুধ– এক কাপ
  • কনডেন্সড মিল্ক
  • কর্ন ফ্লাওয়ার
  • চিনি– স্বাদমতো
  • বাদাম (সাজানোর জন্য)
আরো পড়ুন
ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

 

প্রণালি

একটি প্যানে ১ টেবিল চামচ ঘি গরম করে তার মধ্যে বাদাম কুচি ভেজে নিন। ভাজা হয়ে গেলে একটি বাটিতে তুলে রাখুন বাদাম। 
এরপর এক প্যাকেট লাচ্ছা সেমাই দিয়ে দিন প্যানে।

স্বাদ মতো চিনি ও ১/৪ কাপ গুঁড়া দুধ দিয়ে সেমাই ভাজুন। 

চিনি গলে গেলে ও সেমাই ভাজা ভাজা হলে নামিয়ে রাখুন। ১ কাপ দুধের সঙ্গে আধা কাপ কনডেন্সড মিল্ক, আধা কাপ গুঁড়া দুধ ও ২ টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার মিশিয়ে কম আঁচে নাড়তে থাকুন। মিশ্রণটি ঘন হলে নামিয়ে নিন।

 

এবার একটি পাত্রে ভাজা লাচ্ছা সেমাই ছড়িয়ে দিন। তার উপরে দুধের ঘন মিশ্রণ দিয়ে উপরে আরেকটি লাচ্চা সেমাইরের লেয়ার করে দিন। পাত্রটি ২ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে এরপর পরিবেশন করুন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল মজাদার কুনাফা। 

আরো পড়ুন
অতিথি আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের কিছু মিষ্টান্ন

অতিথি আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের কিছু মিষ্টান্ন

 

সূত্র : আলফা ফুডি

মন্তব্য

অতিথি আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের কিছু মিষ্টান্ন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
অতিথি আপ্যায়নে রাখুন ভিন্ন স্বাদের কিছু মিষ্টান্ন
সংগৃহীত ছবি

বাজারে কেক-প্যাস্ট্রির চাহিদা যত বেশিই হোক না কেন মিষ্টির চাহিদা সবসময় বেশি। মালপোয়া, রসগোল্লা, শাহি টুকরা, সন্দেশ, হালুয়াকে কি আর কেক-প্যাস্ট্রি-ব্রাউনি টেক্কা দিতে পারে। এ দেশের মিষ্টান্ন যেমন খেতে সুস্বাদু তেমন দেখতেও অপরূপ। 

সেমাইয়ের পাশাপাশি চাইলে অতিথি আপ্যায়নে এসব মিষ্টান্নও রাখতে পারেন।

অতিথিরা পছন্দ করবেন খুব।

জাফরানি পেড়া

আমাদের খাবারে মিষ্টি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। খাবারের পরে একটু মিস্টিমুখ না হলে যেন খাওয়া হজম হতে চায় না। মিস্টি...আহা সে কি আর দু-এক প্রকারের হয়, মিষ্টান্নের রূপের কোনো শেষ নেই।

তার মধ্যে পেড়া অতি জনপ্রিয় মিষ্টি। সব মহলে অত্যন্ত জনপ্রিয় এই মিষ্টি।

পেস্তা বরফি

এমনি বরফির পরিবর্তে রাখতে পারেন পেস্তা বরফি। পেস্তার নিজস্ব একটা স্বাদ আছে, যা কখনোই উগ্র নয়।

সেই কারণে যেকোনো ধরনের মিষ্টিতেই ভালো লাগে পেস্তার স্বাদ।

আরো পড়ুন
সেমাই দিয়ে আরো যা তৈরি করা যায়

সেমাই দিয়ে আরো যা তৈরি করা যায়

 

বিটের হালুয়া

হালুয়া খেতে অনেকেই ভালবাসেন। আর যারা হালুয়া খেতে ভালবাসেন তাদের ক্ষেত্রে বিটের সবচেয়ে ভালো মিষ্টান্ন হলো বিটের হালুয়া।

কেসরি বাত

কেসরি বাত নামটাতে বোঝার উপায় নেই কোন মিষ্টান্নের কথা বলা হচ্ছে। কেসরি বাত আসলে মিষ্টি হলুদ সুজি।

তবে ঐতিহ্যবাহী কেসরিবাতে চাইলে চকোলেটের স্বাদের একটা ফিউশন তৈরি করা মিষ্টান্ন রাখতে পারেন।

জিলাপি

জিলাপি যতই প্যাঁচালো দেখতে হোক না কেন এই মিষ্টান্নের স্বাদ কিন্তু মন ভুলানো। বানাতে একটু কষ্ট হলেও স্বাদের ফলে সে কষ্ট ভোলা যায় অনায়াসেই।

আরো পড়ুন
ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

 

কেশরী সন্দেশ

চমচম হোক আর রসগোল্লা, ক্ষীরকদম্ব হোক বা রাবড়ি, আর তাই সন্দেশ পাতে পড়লে ছাড়ার কোনো কারণই নেই। আর জাফরানি সন্দেশ হলে তো কোনো কথাই নেই।

শাহি টুকরা

শাহি টুকরা। নামেই রয়েছে নবাবিয়ানা। নামে শাহি হলেও এই জিভে জল আনা মিষ্টি রেসিপিটি বানাতেও তেমনকিছু শাহিয়ানার প্রয়োজন পড়ে না। ঘি, দুধ, পাউরুটি দিয়ে অতি সহজে বানানো এই ডেজার্ট শুধু কিন্তু নামে নয়, স্বাদেও শাহি।

আরো পড়ুন
ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

 

সূত্র : বোল্ডস্কাই

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ