<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ২০২১ সালে। তখন শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন ডা. দীপু মনি। তাঁর বাড়ি ও সংসদীয় এলাকাও চাঁদপুর। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণে তাঁর ভাইয়ের বিরুদ্ধে বড় ধরনের আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। একইভাবে গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, জামালপুরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরো বেশ কটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা খাতে বড় ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, যার পেছনে ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতারা। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত কয়েক বছরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যত্রতত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। নতুন যেসব বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে সেগুলোর বেশির ভাগ স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য ছিল টাকা কামানো। দেখা গেছে, কোনো মন্ত্রী বা এমপির সুপারিশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় করা হয়েছে। এগুলোর ভূমি অধিগ্রহণ, অবকাঠামো নির্মাণে লুটপাট করা হয়েছে বিপুল অর্থ। তবে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগে। এতে অনেক মন্ত্রী-এমপি তাঁর এলাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন পেলেই কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছেন। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সূত্র মতে, গত পাঁচ-সাত বছর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পেতে ঘুষের রেট অনেকটাই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। সব বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রায় এক রেট। যত টাকা স্কেলের চাকরি তত লাখ ঘুষ দিতে হয়। প্রথম শ্রেণির চাকরিতে ২২ হাজার টাকার স্কেল, আর এর জন্য ঘুষের রেট ২০ থেকে ২২ লাখ টাকা। দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরির ক্ষেত্রে ১২ থেকে ১৫ লাখ, তৃতীয় শ্রেণির চাকরি পেতে আট থেকে ১০ লাখ এবং চতুর্থ শ্রেণির চাকরি পেতে ঘুষের রেট পাঁচ থেকে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল। আর এই টাকার বেশির ভাগ গেছে এমপি-মন্ত্রীর পকেটে। দুর্নীতির সহযোগী ছিলেন অনেক উপাচার্যও। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) অর্ডিন্যান্স ১৯৭৩-এর </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">প্রেসিডেন্ট অর্ডার নম্বর ১০</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">-এ বলা হয়েছে, নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সরকার ইউজিসির পরামর্শ গ্রহণ করবে। কিন্তু গত ১৫ বছর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সরকার ইউজিসির কোনো পরামর্শ নেয়নি। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ কালের কণ্ঠকে বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এখনো কার্যক্রম শুরু করেনি তাদের ব্যাপারে একটা চিঠি আমরা পেয়েছি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছাড়া তাদের ব্যাপারে পরবর্তী কোনো পদক্ষেপ আমরা নেব না। আর যেসব নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে যতটুকু পারি আমরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেব। তবে বর্তমানে ফান্ডের খুব সংকট। ফলে আর্থিকভাবে কতটুকু সহায়তা করতে পারব, তা বলা যাচ্ছে না।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শিক্ষাবিদরা বলছেন, অনেক জেলা আছে যেখানে একাধিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। এমনকি শহর ছেড়ে অনেক দূরে মন্ত্রী-এমপির বাড়ির কাছে মফস্বলেও কিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় করা হয়েছে। আবার অনেক জেলা আছে যেখানে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ও নেই। এতে অঞ্চলভিত্তিক বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রান্তের অনেক দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ইউজিসি সূত্র জানায়, দেশে বর্তমানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬১। এর মধ্যে আটটি বিশ্ববিদ্যালয় এখনো শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। যদিও দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এরই মধ্যে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা জেলায় ১১টি। এরপর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গাজীপুরে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। চট্টগ্রাম ও খুলনা জেলায় চারটি করে, সিলেটে তিনটি, রাজশাহীতে তিনটি করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বিভাগওয়ারি হিসাবেও ঢাকা বিভাগ সবচেয়ে এগিয়ে। এই বিভাগে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ২০। এরপর চট্টগ্রাম বিভাগে ৯টি, খুলনায় আটটি, রাজশাহীতে ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগে পাঁচটি করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং বরিশাল বিভাগে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশের আট বিভাগের প্রত্যেক বিভাগীয় শহরে এক বা একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এ ছাড়া আরো নতুন দুটি বিভাগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এগুলো হচ্ছে</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">—</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">কুমিল্লা ও ফরিদপুর। নতুন প্রক্রিয়াধীন দুটি বিভাগের মধ্যে কুমিল্লা জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তবে ফরিদপুর বৃহৎ ও প্রাচীন জেলা হলেও এখানে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। ফরিদপুরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ দেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে আকার, আয়তনে বড় এবং মানে অনেক ভালো হলেও দীর্ঘদিনের দাবির পরও  বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করা হয়নি। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এ ছাড়া সিলেট জেলায় তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও মৌলভীবাজার জেলায় কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই। খুলনা জেলায় চারটি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরা জেলায় কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই। রাজশাহীতে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও জয়পুরহাট জেলায় কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই। চট্টগ্রাম জেলায় চারটি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও কক্সবাজার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনী জেলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই। এভাবে দেশের ২৭ জেলায় এখনো কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হয়নি। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তথ্য মতে, সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়, সিরাজগঞ্জের রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়- কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, নেত্রোকোনায় শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটিতে বড় ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এগুলোর পেছনে ছিলেন এমপি-মন্ত্রীরাই। এগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভালো চলছে না।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় হলেই যে শিক্ষার মান বাড়বে, তা কিন্তু ঠিক না। একটা বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য যথাযথ পরিকল্পনা থাকতে হয়। কিন্তু নতুন যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে আমরা তা দেখিনি। শুধু রাজনৈতিক বিবেচনায় উদ্দেশ্যহীনভাবে এসব বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। আমার মনে হয়, বাংলাদেশের মতো দেশে এত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন নেই। বাংলাদেশে যে জনসংখ্যা তাকে জনশক্তিতে রূপান্তরের জন্য দরকার ছিল কারিগরি ও ভোকেশনাল প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আমাদের দেশে মানসম্পন্ন কারিগরি প্রতিষ্ঠানও গড়ে ওঠেনি।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইন পাস হওয়া নতুন কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম কিংবা ভিসি নিয়োগের বিষয়টি আপাতত স্থগিত রাখতে চিঠি দিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা। গত ১২ ডিসেম্বর ইউজিসি চেয়ারম্যান বরাবর চিঠিটি পাঠানো হয়। চিঠিতে যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী কম, সেখানে আপাতত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করতেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">চিঠিতে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেছেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বিগত সরকারের আমলে দেশের বিভিন্ন জেলায় অনেক নতুন বিশ্ববিদ্যালয় (সাধারণ ও বিশেষায়িত) স্থাপন করা হয়েছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভবিষ্যতে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দাঁড়াতে পারবে কি না তা পরিষ্কার নয়। যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম এখনো শুরু হয়নি, সেগুলো নিয়ে পরবর্তী সময়ে যেকোনো পদক্ষেপ স্থগিত রাখাই বাঞ্ছনীয় বলে মনে করি। এ ছাড়া যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্বল্পসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন, সেগুলোতেও নতুন শিক্ষক বা কর্মকর্তার পদ সৃষ্টি জরুরি প্রয়োজন না হলে এখন স্থগিত রাখাই ভালো। এসব বিষয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নীতিগতভাবে পরবর্তী সরকারের ওপর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার রেখে যাওয়া সমীচীন মনে করে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">অনিয়শ্চয়তার মুখে পড়া নতুন আটটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">—</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, নওগাঁ; মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মেহেরপুর; বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শরীয়তপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়; ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়; লক্ষ্মীপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; সাতক্ষীরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নারায়ণগঞ্জ।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">জানা গেছে, নতুন যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে, সেগুলো অনেকটা অগোছালোভাবে চলছে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় চলছে ভাড়া বাড়িতে। প্রয়োজনীয় শিক্ষক না থাকলেও কর্মকর্তা-কর্মচারী ভরপুর। ফলে যথাযথ পরিকল্পনা ছাড়া গড়ে ওঠা এসব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নামসর্বস্ব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হচ্ছে।</span></span></span></span></span></p> <p> </p>