ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

ঈদ ঘিরে জমে উঠেছে বসুন্ধরায় আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেট

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন প্রতিবেদক
শেয়ার
ঈদ ঘিরে জমে উঠেছে বসুন্ধরায় আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেট
ছবি : কালের কণ্ঠ

পবিত্র ঈদুল ফিতরকে ঘিরে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেট জমে উঠেছে। ঈদ ঘনিয়ে আসায় ক্রেতার ভিড় বাড়ছে। এক ছাদের নিচে গৃহস্থালির সব পণ্য একই স্থানে পাওয়ায় ক্রেতাদের আগ্রহের জায়গায় এখন আউটলেটটি। ঈদের দিনের জন্য ক্রেতাদের প্যাকেটজাত দুধ, মাছ-মাংস, ডিম, সেমাইসহ প্রয়োজনীয় সব কিছুই কিনতে দেখা গেছে।

খুচরা বাজারের চেয়েও কম দামে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পাওয়ায় স্বস্তির কথা জানিয়েছেন ক্রেতারা। 

আজ শুক্রবার (২৮ মার্চ) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘সি’ ব্লকের উম্মে কুলসুম রোডের (প্লট : ৫৬/এ) আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেটে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতারা ঈদকে মাথায় রেখে কেনাকাটা করছেন। বিশেষ করে ঈদের দিনের প্রয়োজনীয় চাল-ডাল, তেল-লবণ, সেমাই, মাছ-মাংসসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনছেন। আবার অনেককেই প্রসাধনী ও নজরকাড়া তৈজসপত্র কিনতে দেখা গেছে।

ছবি : কালের কণ্ঠ
মাছ-মাংস ও মুরগি কিনতে ভিড় করছেন ক্রেতারা। ছবি : কালের কণ্ঠ                                      

‘জি’ ব্লক থেকে আসা ক্রেতা নজিবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘দুই দিন পরেই ঈদ, তাই শেষ সময়ের কেনাকাটা করছি। ঈদের দিনের জন্য সেমাই, তেল, দুধ, বড় রুই মাছ এবং গরুর মাংস কিনলাম। এই আউটলেটে আজকেসহ দুইদিন বাজার করলাম।

চমৎকার পরিবেশ এবং বিক্রয়কর্মীরা হেল্পফুল হওয়ায় বাজার করে শান্তি আছে। সবকিছু ফ্রেশ হওয়ায় খেতেও সুস্বাদু। সবমিলে আমাদের জন্য খুবই স্বস্তিদায়ক হয়েছে। 

আউটলেট সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ‘ঈদকে ঘিরে কেনাকাটা গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। ক্রেতারা আনন্দ সহকারে প্রয়োজনীয় সবকিছুই কিনছেন।

আমরা যথাসাধ্য ভালো পরিবেশে সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। ফ্রেশ মাছ-মাংস, সবজি-ফলমূল ও জীবিত মুরগি পাওয়ায় ক্রেতারা খুশি। ক্রেতাদের কাছ থেকে আমরা ইতিবাচক ফিডব্যাক পাচ্ছি।’ 

তৈজসপত্র কেনার সময় ‘ডি’ ব্লক থেকে আসা উর্মি খাতুন কালের কণ্ঠকে বলেন, কাচ ও সিরামিকের তৈরি বাটি, গ্লাসসহ তৈজসপত্রের কালেকশনগুলো খুবই চমৎকার। দামও নাগালের মধ্যে। কিছু তৈজসপত্র কেনার ইচ্ছে আছে।’ 

আউটলেটটির ফ্লোর অপারেশন ম্যানেজার নাইমুল ইসলাম শাওন বলেন, ‘আমাদের নিয়মিত পণ্যে ছাড় আছে। যেমন একটি পণ্য কিনলে তার সঙ্গে অন্যটি বা দুইটি কিনলে একটি ফ্রি এরকম ছাড় চলমান। ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার জন্য আমরা কাজ করছি। এখন পর্যন্ত ক্রেতাদের সাড়া ভালো। যতই দিন যাচ্ছে ততই ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি আমরা। এ ধারা যাতে অব্যাহত সেজন্য সর্বাক্ষণিক তদারকি করা হচ্ছে।  আমাদের মূল লক্ষ্য ক্রেতাদের মানসম্মত সেবা দেওয়া।’

জানা গেছে, গত ৬ মার্চ আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেটের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং পরিচালক ইয়াশা সোবহান।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ফের ঢাকা আসছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফের ঢাকা আসছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল

চলমান ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে বাংলাদেশ ২৩৯ কোটি ডলার কিস্তির অর্থ পাবে। অর্থছাড়ের আগে বিভিন্ন শর্ত পর্যালোচনা করতে আইএমএফের প্রতিনিধি দল চলতি এপ্রিল মাসে ঢাকায় আসবে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গত ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর আইএমএফের বড় কোনো দলের ঢাকায় এটি দ্বিতীয় সফর হবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে জানা গেছে, ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে বিভিন্ন শর্ত পালনের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আইএমএফের একটি দল আগামী ৫ এপ্রিল ঢাকায় আসছে।

দলটি ৬ এপ্রিল থেকে টানা দুই সপ্তাহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করবে। এ সফরে আইএমএফের দলটির সঙ্গে অর্থ বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। বৈঠক শেষে ১৭ এপ্রিল প্রেস ব্রিফিং করবে সফররত আইএমএফের দল। দলটি প্রথম দিন ৬ এপ্রিল এবং শেষ দিন ১৭ এপ্রিল বৈঠক করবে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে।

২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফের সঙ্গে ঋণ কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর তিনটি কিস্তির অর্থ পেয়েছে বাংলাদেশ। আইএমএফের কাছ থেকে প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পায়। একই বছরের ডিসেম্বরে পেয়েছে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।

আর ২০২৪ সালের জুনে তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি ডলার পেয়েছে। তিন কিস্তিতে বাংলাদেশ প্রায় ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে। ঋণের অর্থছাড় বাকি আছে ২৩৯ কোটি ডলার। বিপত্তি দেখা দেয় চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে। যদিও সরকার আশা করছে আগামী জুনে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে পাওয়া যাবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

এপ্রিলেও জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এপ্রিলেও জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
ফাইল ছবি

চলতি বছরের এপ্রিল মাসে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। চলতি মার্চ মাসের নির্ধারিত দামই থাকছে এ মাসে।

এর আগে ফেব্রুয়ারিতে পেট্রল, অকটেন, ডিজেল ও কেরোসিনের দাম জানুয়ারির তুলনায় লিটারে এক টাকা বেড়েছিল।

আজ সোমবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখার কথা জানানো হয়েছে।

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস/বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দেশে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণ করা হচ্ছে।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রাইসিং ফর্মুলার আলোকে ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসের জন্য তুলনামূলক সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল সরবরাহ নিশ্চিতকরণের জন্য বিদ্যমান মূল্য কাঠামো অনুযায়ী ডিজেলের বিক্রয়মূল্য প্রতি লিটার ১০৫.০০ টাকা, কেরোসিন ১০৫.০০ টাকা, অকটেন ১২৬.০০ টাকা এবং পেট্রল ১২২.০০ টাকায় অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ১ এপ্রিল হতে এ মূল্য কার্যকর হবে।

মন্তব্য

বিশ্ববাজারে সোনার দামে রেকর্ড

বাণিজ্য ডেস্ক
বাণিজ্য ডেস্ক
শেয়ার
বিশ্ববাজারে সোনার দামে রেকর্ড
সংগৃহীত ছবি

বিশ্ববাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সোনার দাম। এতে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ৩ হাজার ১০০ মার্কিন ডলারের ওপর উঠেছে প্রতি আউন্স সোনার দাম। এর প্রভাবে দেশের বাজারেও বাড়তে পারে দাম।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার (৩১ মার্চ) বিশ্ববাজারে স্পট সোনার দাম প্রতি আউন্স রেকর্ড ৩ হাজার ১০৬ দশমিক ৫০ ডলারে পৌঁছেছে।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, এ বছর সোনার দাম ১৮ শতাংশের বেশি বেড়েছে। চলতি মাসের শুরুর দিকে সোনার দাম প্রথমবারের মতো তিন হাজার ডলার ছাড়ায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি হলো অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ভূ-রাজনৈতিক টানাপোড়েন এবং মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কে বাড়তি উদ্বেগের প্রতিফলন।

আরো পড়ুন
ঈদের খরচ যুক্ত করতে হবে আয়কর নথিতে

ঈদের খরচ যুক্ত করতে হবে আয়কর নথিতে

 

ওসিবিসির বিশ্লেষকরা বলেছেন, বর্তমানে, ভূ-রাজনৈতিক উদ্বেগ এবং শুল্কের অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে সোনার নিরাপদ আশ্রয় এবং মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ হিসেবে আবেদন আরও শক্তিশালী হয়েছে।

চলমান বৈশ্বিক বাণিজ্য সংঘাত এবং অনিশ্চয়তার মধ্যে সোনার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আমরা ইতিবাচক রয়েছি।

গোল্ডম্যান স্যাশ, ব্যাংক অব আমেরিকা এবং ইউবিএস এ মাসে সোনার দামের পূর্বাভাস বাড়িয়েছে। গোল্ডম্যান স্যাশ পূর্বাভাস দিয়েছে, সোনার দাম বছরের শেষ নাগাদ ৩ হাজার ৩০০ ডলারে পৌঁছাবে। তাদের আগের পূর্বাভাসে এর পরিমাণ ৩ হাজার ১০০ ডলার বলা হয়েছিল।

এছাড়া, ব্যাংক অব আমেরিকা ২০২৫ সালে সোনার দাম ৩ হাজার ৬৩ ডলার প্রতি আউন্স এবং ২০২৬ সালে ৩ হাজার ৩৫০ ডলারে পৌঁছানোর আশা করছে, যা তাদের আগের পূর্বাভাসে যথাক্রমে ২ হাজার ৭৫০ ডলার এবং ২ হাজার ৬২৫ ডলার ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পকে রক্ষা এবং বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন শুল্ক পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। এর মধ্যে মধ্যে আমদানি করা গাড়ি এবং অটো যন্ত্রাংশে ২৫ শতাংশ শুল্ক এবং চীন থেকে সব ধরনের আমদানিতে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তিনি আগামী ২ এপ্রিল নতুন পারস্পরিক শুল্ক ঘোষণা করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন।

আরো পড়ুন
কাল গ্যাসের চাপ কম থাকবে যেসব এলাকায়

কাল গ্যাসের চাপ কম থাকবে যেসব এলাকায়

 

মেরেক্সের পরামর্শক এডওয়ার্ড মেইর বলেন, শুল্কের বিষয়গুলো সোনার দামকে আরও বাড়াতে থাকবে, যতক্ষণ না টিট-ফর-ট্যাট অভিযানের কোনো সমাপ্তি আসে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ২৫.৪৪ বিলিয়ন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ২৫.৪৪ বিলিয়ন
সংগৃহীত ছবি

ঈদকে কেন্দ্র পরিবরের জন্য বেশি বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। ফলে চলতি মার্চ মাসের রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ বাড়ছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ ২৭ মার্চ পর্যন্ত দেশে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার। 

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে। এর আগে গত ৯ মার্চ আকুর বিল পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন ডলার নেমে এসেছে।

বিপিএম-৬ ১৯ দশ‌মিক ৭০ বিলিয়ন ডলার হয়। এরপর রমজান মাসে রেমিট্যান্সের উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানি আয় ইতিবাচক থাকায় রিজার্ভ বাড়ছে।

আরো পড়ুন

প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামবে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামবে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

 

মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বিয়োগ করলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়। তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, তা হ‌লো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ।

এ তথ্য আনুষ্ঠানিক প্রকাশ ক‌রে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এর হিসাব করা হয়।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ