<p>প্রশিক্ষণ নিতে ৫০ বিচারকের ভারতে যাওয়া বাতিল করেছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট। রবিবার (৫ জানুয়ারি) আইন ও বিচার বিভাগের উপসচিব ড. আবুল হাসানাত স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়।</p> <p>জানা যায়, ভারতের ভূপালে অবস্থিত ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি ও স্টেট জুডিশিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণের জন্য অধস্তন আদালতের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে ভারতে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেয় আইন মন্ত্রণালয়, যা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনায় বাতিল করা হয়েছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান পদে যোগ দিলেন রেজানুর রহমান" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/05/1736068867-23fd702f09613b6ee694737b2c4542cc.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান পদে যোগ দিলেন রেজানুর রহমান</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2025/01/05/1465201" target="_blank"> </a></div> </div> <p>প্রশিক্ষণের জন্য সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। এসব বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার কথা ছিল। সম্প্রতি এ বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ একটি বিজ্ঞপ্তি দেয়।</p> <p>এতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ভারতের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি ভোপাল এবং একটি স্টেট জুডিশিয়াল একাডেমিতে অনুষ্ঠিতব্য প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হলো। প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভারতে পাচার করা হয় নারী, বিনিময়ে আসে গরু!" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/05/1736055324-6cf4f195cae1ff0b75b3061177fd8db9.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভারতে পাচার করা হয় নারী, বিনিময়ে আসে গরু!</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2025/01/05/1465143" target="_blank"> </a></div> </div> <p>২০১৭ সালের এপ্রিলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="‘দেশকে দুর্নীতির সাগরে ডুবিয়ে চোরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে গেছেন শেখ হাসিনা’" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/05/1736067999-ab898f22ccee736d52d98f1602e91f07.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>‘দেশকে দুর্নীতির সাগরে ডুবিয়ে চোরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে গেছেন শেখ হাসিনা’</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2025/01/05/1465196" target="_blank"> </a></div> </div> <p>ওই সমঝোতা স্মারকের পর একই বছরের ২৯ জুলাই এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, ‘পৃথিবীর প্রতিটি দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। ভারতের প্রতিটি রাজ্যে একটি জুডিশিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিশিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের ১৫-১৬ শ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি।’</p> <p>এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। পর্যায়ক্রমে ইতোমধ্যে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।</p>