বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে শেয়ারবাজারে ধসের পেছনে অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে কাজ করেছে বেনামে মার্জিন ঋণ। কয়েক বছর ধরে মার্জিন ঋণ নিয়ে পথে বসেছে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। নামে বেনামে একাধিক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে কারসাজি চক্র মার্জিন ঋণের ফাঁদে ফেলে তাদের সর্বস্বান্ত করেছে। এবার সেসব কারসাজি সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ফাঁদে লাখো বিনিয়োগকারী
- শেয়ার কারসাজির বড় হাতিয়ার বেনামে মার্জিন ঋণ

জানা গেছে, গত সপ্তাহে পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সুপারিশ অনুযায়ী এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বিএসইসির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মার্জিন ঋণ সংস্কার ও মিউচুয়াল ফান্ডসংক্রান্ত সুপারিশ ফাস্ট ট্র্যাক গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
বিএসইসি-সূত্রে জানা গেছে, শেয়ারবাজার ধসের অন্যতম কারণ হিসেবে মার্জিন ঋণ পদ্ধতিতে বড় ধরনের সংস্কার করা হচ্ছে। কয়েক বছর ধরে নামে বেনামে বেনিফিশিয়ারি ওনার (বিও) অ্যাকাউন্ট খুলে শেয়ার কারসাজি সিন্ডিকেট একাধিক অ্যাকাউন্টে লেনদেন করে। এসব অ্যাকাউন্টে মার্জিন ঋণ নিয়ে নির্দিষ্ট কোম্পানির শেয়ার বেচাকেনা করে অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি করা হয়।
সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।
সম্পর্কিত খবর

রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়াল
অনলাইন ডেস্ক

ঈদের আগে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে।
চলতি মার্চ মাসে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে। এই রেকর্ড পরিমাণ প্রবাসী আয় আসার ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে সুখবর দিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, দেশের মোট রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
রমজান মাস ও ঈদকে কেন্দ্র করে দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে ২ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা দেশের ইতিহাসে যেকোনো মাসের জন্য সর্বোচ্চ।
তবে ব্যালেন্স অফ পেমেন্টস অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট পজিশন ম্যানুয়াল (বিপিএম-৬) এর অধীনে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পদ্ধতি অনুসারে, বাংলাদেশের নেট রিজার্ভ বর্তমানে ২০ দশকি ২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

ঈদ ঘিরে জমে উঠেছে বসুন্ধরায় আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেট
অনলাইন প্রতিবেদক

পবিত্র ঈদুল ফিতরকে ঘিরে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেট জমে উঠেছে। ঈদ ঘনিয়ে আসায় ক্রেতার ভিড় বাড়ছে। এক ছাদের নিচে গৃহস্থালির সব পণ্য একই স্থানে পাওয়ায় ক্রেতাদের আগ্রহের জায়গায় এখন আউটলেটটি। ঈদের দিনের জন্য ক্রেতাদের প্যাকেটজাত দুধ, মাছ-মাংস, ডিম, সেমাইসহ প্রয়োজনীয় সব কিছুই কিনতে দেখা গেছে।
আজ শুক্রবার (২৮ মার্চ) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘সি’ ব্লকের উম্মে কুলসুম রোডের (প্লট : ৫৬/এ) আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেটে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতারা ঈদকে মাথায় রেখে কেনাকাটা করছেন। বিশেষ করে ঈদের দিনের প্রয়োজনীয় চাল-ডাল, তেল-লবণ, সেমাই, মাছ-মাংসসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনছেন। আবার অনেককেই প্রসাধনী ও নজরকাড়া তৈজসপত্র কিনতে দেখা গেছে।

‘জি’ ব্লক থেকে আসা ক্রেতা নজিবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘দুই দিন পরেই ঈদ, তাই শেষ সময়ের কেনাকাটা করছি। ঈদের দিনের জন্য সেমাই, তেল, দুধ, বড় রুই মাছ এবং গরুর মাংস কিনলাম। এই আউটলেটে আজকেসহ দুইদিন বাজার করলাম।
আউটলেট সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ‘ঈদকে ঘিরে কেনাকাটা গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। ক্রেতারা আনন্দ সহকারে প্রয়োজনীয় সবকিছুই কিনছেন।
তৈজসপত্র কেনার সময় ‘ডি’ ব্লক থেকে আসা উর্মি খাতুন কালের কণ্ঠকে বলেন, কাচ ও সিরামিকের তৈরি বাটি, গ্লাসসহ তৈজসপত্রের কালেকশনগুলো খুবই চমৎকার। দামও নাগালের মধ্যে। কিছু তৈজসপত্র কেনার ইচ্ছে আছে।’
আউটলেটটির ফ্লোর অপারেশন ম্যানেজার নাইমুল ইসলাম শাওন বলেন, ‘আমাদের নিয়মিত পণ্যে ছাড় আছে। যেমন একটি পণ্য কিনলে তার সঙ্গে অন্যটি বা দুইটি কিনলে একটি ফ্রি এরকম ছাড় চলমান। ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার জন্য আমরা কাজ করছি। এখন পর্যন্ত ক্রেতাদের সাড়া ভালো। যতই দিন যাচ্ছে ততই ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি আমরা। এ ধারা যাতে অব্যাহত সেজন্য সর্বাক্ষণিক তদারকি করা হচ্ছে। আমাদের মূল লক্ষ্য ক্রেতাদের মানসম্মত সেবা দেওয়া।’
জানা গেছে, গত ৬ মার্চ আপন ফ্যামিলি মার্টের দ্বিতীয় আউটলেটের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং পরিচালক ইয়াশা সোবহান।

সয়াবিন তেলের লিটারে ১৮ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা
অনলাইন ডেস্ক

বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ১৮ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা। খোলা সয়াবিনের দাম বাড়াতে চান লিটারে ১৩ টাকা। আগামী ১ এপ্রিল থেকে এই দর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছেন ভোজ্যতেলের ব্যবসায়ীরা। তার কারণ ঈদের পর ভোজ্যতেলের কর–সুবিধার মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে।
ভোজ্যতেল পরিশোধনের কারখানাগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন গতকাল বৃহস্পতিবার তাদের এই সিদ্ধান্তের কথা সরকারকে জানিয়েছে। দাম বাড়ানোর এই সিদ্ধান্তের কথা এদিন সংগঠনটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে লিখিতভাবে জানিয়েছে।
সরকার রোজার আগে দাম সহনীয় রাখতে ভোজ্যতেলের শুল্ক–করে যে রেয়াতি সুবিধা দিয়েছিল, তার মেয়াদ ৩১ মার্চ শেষ হচ্ছে। সেই হিসাবে শুল্ক–কর অব্যাহতির সুবিধা আর চার দিন পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ সময়ে ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ বাড়ানো হলে দাম আগের মতোই থাকবে। আর যদি শুল্ক–করের রেয়াতি এই সুবিধা উঠে যায়, তাতে আমদানির খরচ বাড়বে, তখন দাম বাড়ানো ছাড়া আর উপায় থাকবে না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শুল্ক–কর অব্যাহতির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় মূল্য সমন্বয়ের কথা বলা হয়েছে সংগঠনটির চিঠিতে। চিঠিতে বলা হয়, আগামী ১ এপ্রিল থেকে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিয়ে সয়াবিন ও পাম তেল বাজারজাত করতে হবে। এ অবস্থায় মূল্য সমন্বয় করে পাম ও সয়াবিনের দাম উল্লেখ করা হয় চিঠিতে।
বোতলজাত সয়াবিনের দাম সর্বশেষ গত ৯ ডিসেম্বর বাড়ানো হয়েছিল। তখন লিটারপ্রতি দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৫ টাকা।
একইভাবে খোলা সয়াবিন ও খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে লিটারপ্রতি ১৭০ টাকা। এখন সরকার–নির্ধারিত দাম লিটারপ্রতি ১৫৭ টাকা। এ হিসাবে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়ছে লিটারপ্রতি ১৩ টাকা।

বাড়ছে চুরি-ডাকাতি, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
নিজস্ব প্রতিবেদক

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে চুরি ও ডাকাতি বেড়েছে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটছে। আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে এসব ঘটনা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতিতে উদ্বেগ জানিয়ে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চেয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
বাজুস প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষে শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর নিউ ইস্কাটন রোডে সংগঠনটির স্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দেশের চলমান অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রামে কাজ করছে বাজুস। এই লক্ষ্যে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে দেশের প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেশের জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ও ব্যবসায়ীদের ওপর সরাসরি আক্রমণের ঘটনা বাড়ছে। পাশাপাশি জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের হত্যা, হত্যা চেষ্টা, অপহরণ চেষ্টা আমাদের জান-মালের নিরাপত্তাহীনতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের ঘটনা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে বাজুস। এমন পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের জান-মালের নিরাপত্তা প্রদানে সরকারের আরো অধিকতর সহযোগিতা চায় সংগঠনটি।
জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে সাম্প্রতিক সময়ে সংঘঠিত কয়েকটি ডাকাতির ঘটনার তথ্য তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সর্বশেষ গত ২৬ মার্চ ভোর ৫টায় বাজুসের সহ-সভাপতি ও দেশের স্বনামধন্য জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান অলংকার নিকেতনের কর্ণধার এম. এ. হান্নান আজাদের বাসায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় ও ছদ্মবেশী ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতদল হামলা চালায়। এ সময় তার বাসা ভাঙচুর ও লুটপাট করে। এমনকি এম এ হান্নান আজাদকে অপহরণের চেষ্টা করা হয়। এ ছাড়া চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাজুসের কার্যনির্বাহী সদস্য ওয়াহিদুজ্জামান সুজনের ওপর ও তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার চেষ্টা হয়, যা স্থানীয় ব্যবসায়ীদের প্রচেষ্টায় ব্যর্থ হয়।
বাজুস জানায়, গত বছরের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশের প্রায় ২৩টি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ১১টি, সাভারের আশুলিয়ায় ১টি, মুন্সিগঞ্জে ১টি, খুলনায় ৪টি, কুমিল্লায় ১টি, পটুয়াখালীতে ২টি, ময়মনসিংহে ১টি, সিলেটে ১টি ও হবিগঞ্জে ১টি প্রতিষ্ঠানে চুরি ও ডাকাতি সংঘটিত হয়। সাভারের আশুলিয়ায় ডাকাতির সময় ডাকাতদের গুলিতে একজন জুয়েলারি ব্যবসায়ী নিহত হন এবং বনশ্রীতে সোনা ছিনতাইয়ের ঘটনায় একজন জুয়েলারি ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। গত এক বছরে এই চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় দেশের ২৩টি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান প্রায় ৪৪ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে।
বাজুস নেতারা বলছেন, এসব ঘটনায় জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিনাতিপাত করছেন। এ জন্য জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরকারের আলাদা দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সশস্ত্র প্রহরার পাশাপাশি রাজধানীসহ দেশের সব জেলার জুয়েলারি মার্কেটে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবি জানান তারা। এ ছাড়া জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই হওয়া অলংকার উদ্ধার এবং অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবিও জানানো হয়।
অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা রোধে জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের প্রতি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা জোরদারের অনুরোধ জানিয়ে সাতটি নির্দেশনা দিয়েছে বাজুস। এর মধ্যে রয়েছে— নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, প্রতিষ্ঠানের ভেতরে ও বাইরে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন করা, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিজ নিজ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ নিশ্চিত করা, মার্কেটে অবস্থিত জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে মালিকরা মার্কেট কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে নিজ উদ্যোগে পালাক্রমে পাহার নিশ্চিত করা, এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্বর্ণ পরিবহনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তা গ্রহণ করা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনার সম্মুখীন হলে পুলিশ প্রশাসন ও বাজুসকে অবহিত করা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি রিপনুল হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাজুসের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গুলজার আহমেদ, সহ-সভাপতি এম এ হান্নান আজাদ, সহ-সভাপতি মাসুদুর রহমান, সহ-সভাপতি জয়নাল আবেদীন খোকন ও সহ-সভাপতি সমিত ঘোষ অপুসহ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।