<p>চট্টগ্রামের পটিয়ায় মো. সাবের (২০) নামের এক রোহিঙ্গা যুবককে আটক করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকালে পটিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে তাকে আটক করা হয়।</p> <p>নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকালে মো. সাবের নামের এক ব্যক্তি পটিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে আসেন। এ সময় তিনি পরিচয় গোপন করে আরেক রোহিঙ্গা নাগরিক আনোয়ার কামালের এআইডি কার্ড ব্লক কেন জানতে চান এবং ব্লক খুলে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। এ সময় তথ্য যাচাই-বাছাই করতে গিয়ে নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা দেখেন- ২০১৮ সালে রোহিঙ্গা হিসেবে শনাক্ত হওয়ার কারণে আনোয়ার কামাল নামের ওই এনআইডি কার্ড ব্লক (স্থগিত) করে কর্তৃপক্ষ। পরে সন্দেহ হলে মো. সাবেরকে আটকে রেখে পুলিশকে খবর দেন নির্বাচন অফিসের দায়িত্বশীলরা। পুলিশ এসে সাবেরকে আটক করে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="দাড়ি-গোঁফযুক্ত ছবিটি কি শামীম ওসমানের?" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/10/1736484431-c93957aa4806f2140b0649b576409bdd.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>দাড়ি-গোঁফযুক্ত ছবিটি কি শামীম ওসমানের?</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2025/01/10/1467092" target="_blank"> </a></div> </div> <p>উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছি মো. সাবের ২০১৭ সালে কক্সবাজারের উখিয়া বালুখালি ক্যাম্পে আসেন। কিন্তু ২০২২ সালে ভুয়া নাম-ঠিকানা দেখিয়ে এনআইডি সংগ্রহ করে পটিয়া মাদরাসায় পড়াশোনা করছেন। এবার তিনি এসেছেন তার মামা আনোয়ার কামাল নামের অন্য এক রোহিঙ্গার এনআইডির ব্লক খুলতে। যাচাই-বাছাই শেষে সন্দেহ হলে আমরা পুলিশে খবর দিই। পুলিশ এসে তাকে আটক করেছে।’ </p> <p>পটিয়া থানার ওসি আবু জায়েদ মো. নাজমুন নুর বলেন, ‘নির্বাচন অফিসারদের কাছ থেকে খবর পেয়ে মো. সাবের নামের এক রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’</p>