ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

নেপালে যাচ্ছে আলু, আশা দেখছেন চাষিরা

পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড় প্রতিনিধি
শেয়ার
নেপালে যাচ্ছে আলু, আশা দেখছেন চাষিরা
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপালে যাচ্ছে আলু। ছবি : কালের কণ্ঠ

পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপালে আলু রপ্তানি আশা জাগাচ্ছে। কিছুদিন ধরে নিয়মিত নেপালে রপ্তানি হচ্ছে আলু। গত এক মাসে এই স্থলবন্দর দিয়ে নেপালে আলু রপ্তানি হয়েছে অন্তত ১৩৪৪ টন।

রংপুর, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ধরনের আলু পাঠানো হচ্ছে।

রপ্তানি অব্যাহত থাকলে আলুর লোকসান কমে আসবে বলে জানান চাষিরা।

কৃষি বিভাগের হিসাবে এবার জেলায় আলুর আবাদ বেড়েছে অন্তত ৫ হাজার হেক্টর জমিতে। গেল বছর প্রান্তিক এ জনপদের পাঁচ উপজেলায় আলু আবাদ হয়েছিল ৯ হাজার ৮৫৭ হেক্টর জমিতে। এ বছর আলু আবাদ হয়েছে ১৪ হাজার ৮৭০ হেক্টর জমিতে।

 

অন্যদিকে উৎপাদন খরচও হয়েছে দ্বিগুণ। কিন্তু ৮০ টাকা কেজি দরে বীজ কিনে আলু রোপণ করে এখন বাজারে বিক্রি করতে হচ্ছে মাত্র ১০ থেকে ১৫ টাকায়। এ ছাড়া হিমাগারে জায়গা না থাকায় আলু সংরক্ষণেরও সুযোগ পাচ্ছেন না তারা। তাই বড় অঙ্কের লোকসানের হিসেব কষতে যখন হিমশিম খাচ্ছেন চাষিরা তখন পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপলে আলু রপ্তানি জাগাচ্ছে আশা।

গত এক মাস ধরে নিয়মিত নেপালে পাঠানো হচ্ছে এ অঞ্চলের উৎপাদিত আলু। গত বৃহস্পতিবার ১০৫ টন আলু রপ্তানি হয়েছে। এখন পর্যন্ত মোট আলু রপ্তানি হয়েছে ১৩৪৪ টন। 

পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার আলু চাষী মোকলেছুর রহমান বলেন, ‘রপ্তানি না করলে আমাদের কৃষকদের পথে বসতে হবে। বাজারে আলুর যে দর চলছে ভয়ে আলু এখনো তুলিনি।

সংরক্ষণেরও উপায় নেই। তাই আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাব যেন আলু রপ্তানি অব্যাহত রাখা হয়।’

বাংলাবান্ধা উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারিনটিন ইন্সপেক্টর উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ‘এখন বাংলাবান্ধা দিয়ে নিয়মিত আলু রপ্তানি হচ্ছে। এতে একদিকে যেমন বৈদেশিক মুদ্রা আসছে, তেমনি কৃষকরাও ভালো দাম পাবেন বলে আমরা আশা করছি।’

পঞ্চগড় কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মুআল্লেমা খানম বলেন, ‘এবার অনেক বেশি আলু আবাদ হয়েছে। তাই বাজারে দামও কম। এ ছাড়া পঞ্চগড়ের ৮টি হিমাগারের ধারণ ক্ষমতা প্রায় ৫৪ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু আলু উৎপাদন হয়েছে তার চেয়ে ৬ থেকে ৭ গুণ বেশি। তবে আলু রপ্তানি শুরু হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বাঁশখালীতে ইসলামী আন্দোলনের নেতার ওপর হামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাঁশখালীতে ইসলামী আন্দোলনের নেতার ওপর হামলা

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পৌরসভা শাখার অর্থ সম্পাদক মাহফুজুল হাসান তারেকের (২৮) ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আহত মাহফুজুল হাসানকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে চট্টগ্রাম মে‌ডি‌ক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

গত রবিবার (৩০ মার্চ) দিবাগত রাত ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে পৌরসভার মিয়ার বাজারে এই ঘটনা ঘটে।

আহত মাহফুজুল হাসান তারেক বাঁশখালী পৌরসভার হেফাজতে ইসলাম পৌরসভা আমীর ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাজী বাড়ির হাফিজুর রহমানের ছেলে।

জানা যায়, স্থানীয় চৌধুরী মার্কেটে শাহাজাহানের দোকানে একটি চশমা কেনা নিয়ে দোকানদার ও ভুক্তভোগীর মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। পরে উভয়ের মধ্যে সালিশের মাধ্যমে সমঝোতা করা হয়। কিন্তু পরে মোটরসাইকেলযোগে মিয়ার বাজার থেকে জলদি যাওয়ার পথে দক্ষিণ নেয়াজর পাড়া এলাকায় মাহফুজুল হাসান তারেকের ওপর অতর্কিতভাবে হামলা করা হয়।

এ সময় মো. হামেদের (৪৬) হামলার উসকানিতে তার ওপর দেশীয় অস্ত্রসহ হামলা করে খালেদ (৪৯), ফুরকান (২৩), আবু হানিফ মো. নোমান (২০), ওয়াহিদুল ইসলামসহ (২০) ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের ১৪-১৫ জনের একটি সংঘবদ্ধ দল। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে আস‌লে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। আর আহত তারেককে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে চট্টগ্রাম মে‌ডি‌ক্যাল হাসপাতালে নেওয়া হয়।

আহতের ছোট ভাই হাবিব বলেন, হামলাকারীরা ছাত্রলীগের কর্মী। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমি ও আমার বড় ভাই তাদেরকে প্রতিহত করেছিলাম। এই নিয়ে তাদের সাথে আমাদের বিরোধ রয়েছে। মূলত সেই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিতভাবে আমার ভাইয়ের ওপর তারা হামলা চালায়।

বাঁশখালী থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম বলেন, বাজারের ব্যবসায়ীর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির কারণে এই ঘটনা ঘটেছে।

এ ঘটনায় মামলায় হয়েছে। শিগগির আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 
 

মন্তব্য

দাউদকান্দিতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
শেয়ার
দাউদকান্দিতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
ছবি: কালের কণ্ঠ

কুমিল্লার দাউদকান্দিতে খোকন মিয়া (২৫) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৌরীপুর বাজারের গোমতী সেতুর নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত খোকন মিয়া তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের নাগেরচর গ্রামের হক হুক্কু মিয়ার ছেলে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, খোকন মিয়া গোমতী সেতুর দক্ষিণ পাড়ে একটা সিএনজি থেকে নেমে দ্রুত ইটের ঘাটে যায়।

কিছুক্ষণ পরই তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে গৌরীপুর পুলিশ ফাঁড়িকে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।

নিহত খোকন মিয়ার ভাই সাইফুল মিয়া বলেন, ডাক্তার দেখানোর কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় খোকন। পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দেখে লাশ সনাক্ত করি।

আমার ভাইয়ের কিভাবে মৃত্যু হলো এ মুহূর্তে বলতে পারছি না।

গৌরীপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, আমরা সিসি ক্যামেরা ফুটেজে দেখেছি নিহত যুবক খোকন মিয়া একা দ্রুত হেটে যাচ্ছেন। কিছুক্ষণ পরে এলাকার লোকজন পুলিশকে খবর দেয়, আমরা লাশ উদ্ধার করে ফাঁড়িতে নিয়ে আসি। ময়নাতদন্তের জন্য আগামীকাল বুধবার কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।

মন্তব্য

বোনকে চুলের মুঠি ধরে মারধর, ভাইকে কুপিয়ে জখম

জেলা প্রতিনিধি, ময়মনসিংহ
জেলা প্রতিনিধি, ময়মনসিংহ
শেয়ার
বোনকে চুলের মুঠি ধরে মারধর, ভাইকে কুপিয়ে জখম
সংগৃহীত ছবি

ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে অটোরিকশায় ভাই-বোনের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। বোনকে বাঁচাতে ভাই প্রতিহত করায় তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (৩১ মার্চ) রাত সাড়ে ৭টার দিকে মহাসড়কের  ঈশ্বরগঞ্জের গালাহার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  

এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

ঘটনায় অভিযুক্তরা হচ্ছেন—বাদল মিয়া (৪০), নজরুল ইসলাম (২৭), রাসেল মিয়া(২৫), হানিফ মিয়া (৩০)। তাদের সকলের বাড়ি ঈশ্বরগঞ্জের করমা গ্রামে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে বিপ্লব মিয়া (২৩) গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়ক দিয়ে অটোরিকশায় ছোট বোনকে (১৩) নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে সশস্ত্র অবস্থায় ৪-৫ জনের একটি দল পথরোধ করে অটোরিকশার সামনে কোপ দেয়।

পরে ভাই-বোনকে টেনেহিঁচড়ে নামায়। ওই সময় দুর্বৃত্তরা মোটরসাইকেলে বোনকে উঠানোর চেষ্টা করলে ভাই বিপ্লব বাধা দেন। এক পর্যায়ে বিপ্লবকে হকিস্টিক দিয়ে পিটাতে শুরু করলে বোন চিৎকার শুরু করেন। পরে সন্ত্রাসীরা তার চুলের মুঠি ধরে মারধর শুরু করে।
পরে ভাইকে কয়েকটি কোপ দেয়। জীবন বাঁচাতে রক্তাক্ত অবস্থায় পাশের একটি বাড়িতে গিয়ে প্রাণে রক্ষা পান বিপ্লব। সেখান থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। 

আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঘটনাস্থলে গেলে আব্দুল খালেক নামে এক ব্যক্তি জানান, বাড়ি থেকে চিৎকার শুনে বের হয়ে দেখতে পান এক যুবক দৌড়ে তার বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করছেন। পেছনে অস্ত্র হাতে ধাওয়া করছে কয়েকজন।

ওই সময় চিৎকার শুরু করলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।

অভিযুক্তদের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে অভিযুক্ত স্বজনরা কথা বলতে রাজি হননি। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঈশ্বরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রজিত কুমার জানান, এ ঘটনায় একজন কর্মকর্তাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ফরিদপুরে সেপটিক ট্যাংক বসাতে গিয়ে মাটিচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
ফরিদপুরে সেপটিক ট্যাংক বসাতে গিয়ে মাটিচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সেপটিক ট্যাংক বসাতে গিয়ে মাটির নিচে চাপা পড়ে শফিকুল শেখ (২৭) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) বিকেলের দিকে বোয়ালমারী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের আঁধারকোঠা স্টেডিয়াম পাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত শফিকুল শেখ উপজেলার ময়না ইউনিয়নের ময়না গ্রামের মৃত মোমিন শেখের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান।

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আঁধারকোঠা এলাকার স্টেডিয়াম এলাকার কৃষি ব্যাংক কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমানের ৫ তলা ভবনের নিচতলায় সেপটিক ট্যাংক নির্মাণের কাজ করছিল শফিকুলসহ দুজন শ্রমিক। এ সময় তারা প্রায় ২০ ফুট গভীর দুটি গর্ত খনন করে। পরে ওই গর্তে রিংস্লাব বসানোর সময় বিকেল ৪টার দিকে হঠাৎ গর্তের পাশের স্তূপ ধসে মাটি চাপা পড়ে শফিকুল। এ সময় উপরে থাকা অপর শ্রমিকের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে।

পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয় স্থানীয়রা। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা প্রায় আধা ঘন্টা উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে শফিকুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। 

এ ব্যাপারে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. ইমরান হুসাইন বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়। ধারণা করা যাচ্ছে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়েছে।

’ 

বোয়ালমারী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন লিডার আব্দুল খালেক বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৩০-৪০ মিনিট তৎপরতা চালিয়ে তাকে উদ্ধার করি। যেখানে গর্ত খুঁড়া হয়েছে তা ভরাটকৃত বালুমাটি হওয়ায় ধসে মাটির নিচে চাপা পড়ে ওই শ্রমিক।’

বোয়ালমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মাহমুদুল হাসান জানান, ‘লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। তবে এখনো কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে মামলা নেওয়া হবে।

বিষয়টি নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ