ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

পায়ের গোড়ালির ফাটা দাগ দূর করুন ঘরোয়া উপায়ে

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
পায়ের গোড়ালির ফাটা দাগ দূর করুন ঘরোয়া উপায়ে
সংগৃহীত ছবি

পায়ের গোড়ালির ত্বক দেহের সবচেয়ে শুষ্ক অংশগুলোর মধ্যে অন্যতম। শরীরের ভার বইতে বইতে একদিকে যেমন চামড়া ফেটে যায়, তেমনই সেখানে ময়লা জমতে জমতে কালো দাগ পড়ে যায়। কারো কারো ক্ষেত্রে তো সমস্যা এত গভীর যে পা ঢাকা জুতো না পড়লে মান সম্মান নিয়ে টানাটানি পড়ে যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘরোয়া কিছু টোটকাতেই এসব সমস্যা দূর হতে পারে।

কিভাবে দূর করবেন গোড়ালির কালো দাগ, তা নিয়েই আজকের প্রতিবেদন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক—

স্ক্রাবিং

গোড়ালির কালো দাগ দূর করার জন্য স্ক্রাবিং খুব জরুরি। স্ক্রাবিং করার জন্য চিনি ও লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন। এই মিশ্রণটি দিয়ে গোড়ালি ভালোভাবে ঘষুন।

এতে মৃত কোষ দূর হবে এবং কালো দাগ হালকা হবে।

আরো পড়ুন
উচ্চ রক্তচাপ কমানো ছাড়াও আরো যে উপকার করে বরই

উচ্চ রক্তচাপ কমানো ছাড়াও আরো যে উপকার করে বরই

 

ময়েশ্চারাইজিং

গোড়ালিকে ময়েশ্চারাইজ রাখাটা খুব জরুরি। গোসলের পর এবং রাতে ঘুমানোর আগে ভালো করে ময়েশ্চারাইজার লাগান। এই কাজের জন্য পেট্রোলিয়াম জেলি বা নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন।

লেবুর রস

লেবুর রস গোড়ালিতে ব্লিচিং পাউডারের মতো কাজ করে। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে লেবুর রস লাগিয়ে রাখতে পারেন সকালে উঠে ধুয়ে ফেললেই দেখবেন কালচে দাগ কমে যাবে। আলুর রসেও একই ফল মিলতে পারে। আলুর রস লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন।

অ্যালোভেরা জেল

অ্যালোভেরা জেল ত্বককে ময়েশ্চরাইজ করে, আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং দাগ হালকা করতে সাহায্য করে।

নিয়ম করে ফাটা জায়গায় অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে রাখতে পারেন। রুক্ষ ভাব কমে আসবে।

আরো পড়ুন
ডায়াবেটিস না থাকলেও যে কারণে সতর্ক থাকবেন

ডায়াবেটিস না থাকলেও যে কারণে সতর্ক থাকবেন

 

পেঁয়াজের রস

পেঁয়াজের রসে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। গোসলের আগে পেঁয়াজের রস লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলতে পারেন।

তবে এসব টোটকা ছাড়াও সঠিক জুতো পরা খুবই জরুরি। এমন জুতো পরুন যা আপনার পায়ে আরামদায়ক হয় এবং ঘাম জমতে দেয় না। পাশাপাশি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন যাতে আপনার ত্বক হাইড্রেটেড থাকে।

আরো পড়ুন
ঘন ঘন আঙুল মটকালে হতে পারে যে ক্ষতি

ঘন ঘন আঙুল মটকালে হতে পারে যে ক্ষতি

 

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

খেজুর থেকে দূরে থাকবেন যারা

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
খেজুর থেকে দূরে থাকবেন যারা
সংগৃহীত ছবি

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সেরার সেরা খেজুর। এত উপকারিতা থাকা সত্বেও কিছু মানুষকে খেজুর থেকে দূরে থাকা উচিত। খেজুর খাওয়ার ফলে তাদের অনেক সমস্যার মুখোমুখি হওয়া লাগতে পারে। তাই আসুন জেনে নেই, কারা কারা খেজুর এড়িয়ে চলবেন।

খেজুর খেতে মানা যাদের

পেট খারাপ হলে: ডায়রিয়ার সমস্যা থাকলে খেজুর খাবেন না। এতে মল নরম করার বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এটি বেশি পরিমাণে খেলে আপনার সমস্যা আরো বাড়তে পারে। যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন বা ইতোমধ্যেই মোটা, তাদের খেজুর কম খাওয়া উচিত।

কারণ এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি। যা আপনার ওজন বাড়াতে পারে দ্রুত।

কিডনি রোগ বা ডায়াবেটিস থাকলে: আপনার যদি কিডনি দুর্বল হয় বা এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো রোগ থাকে, তাহলে খেজুর খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এতে উচ্চ পটাশিয়াম রয়েছে।

এই উপাদান কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ডায়াবেটিস থাকলে খেজুর কম খান বা একেবারেই খাবেন না। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে। যা আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।

আরো পড়ুন
ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

 

অ্যালার্জি থাকলে: কোনো কিছুতে অ্যালার্জি থাকলে খেজুর খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

এতে চুলকানি, ফুসকুড়ি, হাঁচি বা চোখে জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা হতে পারে। গর্ভাবস্থায় খুব বেশি খেজুর খাওয়া ঠিক নয়। এটি গর্ভাবস্থায় সংকোচন বাড়াতে পারে। এতে আপনার সমস্যা হতে পারে। অতএব, খাওয়ার আগে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে: আপনার যদি প্রায়ই কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তবে বেশি খেজুর খাবেন না। এটি মলকে খুব শক্ত করে তুলতে পারে এবং আপনার পেট খালি করতে অসুবিধা হতে পারে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এগুলো অতিরিক্ত খেলে মাংসপেশির দুর্বলতা হতে পারে। তাই স্বাভাবিক পরিমাণে খেজুর খাওয়াই ভালো হবে।

হজম প্রক্রিয়া খারাপ হলে: ছোট বাচ্চাদেরও খেজুর দেওয়া উচিত নয়, কারণ তাদের অন্ত্রগুলো খুব ভালোভাবে বৃদ্ধি পায় না। বেশি খেজুর খেলে তাদের হজম প্রক্রিয়াও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আরো পড়ুন
ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

 

খেজুর খাওয়া একটি ভালো অভ্যাস, কিন্তু বেশি খাওয়া সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই আসুন জেনে নিই, খেজুর কতটা এবং কিভাবে খাওয়া উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।

দিনে ২-৪ টির বেশি খেজুর খাওয়া উচিত নয়। দুধ বা বাদাম দিয়ে এটি খেলে বেশি উপকার হবে। গ্রীষ্মে খুব বেশি খেজুর খাওয়া উচিত নয়, কারণ এটি শরীরে তাপ বাড়িয়ে দিতে পারে।

আরো পড়ুন
ঈদ সালামির প্রচলন কবে থেকে

ঈদ সালামির প্রচলন কবে থেকে

 

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

মানিব্যাগে যেসব জিনিস রাখবেন না

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
মানিব্যাগে যেসব জিনিস রাখবেন না
সংগৃহীত ছবি

আমাদের মধ্যে অনেকেই মানিব্য়াগে এমন কিছু জিনিস রাখি যেগুলো প্রতিদিন ব্য়বহার হয় না। কিছু না ভেবেই তা ব্যাগের মধ্যে দিই। তা দিনের পর দিন একইভাবে পড়ে থাকে।

আবার অনেকে টাকাপয়সার পাশাপাশি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্রও সব সময় মানিব্যাগে রাখেন।

এ অবস্থায় মানিব্যাগ হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার মতো পরিস্থিতি হয়। এই অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই অনেকের আছে।

এ ধরনের বিপত্তি এড়াতে কিছু জিনিস মানিব্যাগে না রাখাই ভালো।

মানিব্যাগ সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবেন।

ছেঁড়া ফাটা টাকার নোট রাখবেন না। মানিব্যাগের ভেতরে অপ্রয়োজনীয় কাগজ রাখবেন না। এতে ব্যগটি অপরিষ্কার লাগবে।

আরো পড়ুন
ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

 

এ ছাড়া পকেটমারের হাত থেকে বাঁচতে মানিব্যাগে টাকা ছাড়া অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিস রাখা থেকে বিরত থাকুন।

নাহলে মানিব্যাগ হারালে পড়বেন মহাবিপদে। গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলোর মধ্যে হলো—

আইডি কার্ড ও সিমকার্ড

কেউ কেউ জাতীয় পরিচয়পত্র বা স্মার্টকার্ড ও মোবাইল ফোনের সিমকার্ড মানিব্যাগেই রাখেন। নিরাপত্তার স্বার্থে ও ঝামেলা এড়াতে এই অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত।

ক্রেডিট কার্ড

আজকাল একজনের একাধিক ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড থাকে। অনেকে সব কার্ডই মানিব্যাগে রাখেন।

এ অবস্থায় যদি মানিব্যাগ হারিয়ে যায়, তাহলে ভেবে দেখুন কী ঝামেলার সম্মুখীন হবেন। তাই মানিব্যাগে ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড রাখার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি।

আরো পড়ুন
শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

 

রসিদ

মানিব্যাগে অনেকে রসিদ সংরক্ষণ করেন। মানিব্যাগ হারালে রসিদও যাবে। তখন মহাবিপদ। তাই মানিব্যাগে সব সময় রসিদ রাখা উচিত নয়; বরং তা বাসায় রাখাই ভালো। কাজের সময় রসিদটি সঙ্গে নিলেই হবে।

চেক বই

মানিব্যাগে চেক বই রেখে অনেকে নিশ্চিন্ত থাকেন। কিন্তু এই সতর্কতা বিপদ ডেকে আনতে পারে। মানিব্যাগ খোয়া গেলে চেকও যাবে। তখন ভুক্তভোগীকে নানান ঝামেলা পোহাতে হবে।

পাসওয়ার্ড

মোবাইলের এ যুগে অনেকেই গুরুত্বপূর্ণ পাসওয়ার্ড মনে রাখতে পারেন না। সেগুলো লিখে তারা মানিব্যাগে রাখেন। মানিব্যাগ হাতছাড়া হওয়া মানে কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্ট ও তথ্য হাতছাড়া হওয়া।

আরো পড়ুন
ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

 

গয়না

মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেকেই মানিব্যাগে দামি গয়না রাখেন। মানিব্যাগ হারালে দামি গয়নাও হাতছাড়া হতে পারে।

তাই নিজের ভালোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আলাদা রাখা বা বাসায় রাখাই ভালো। এ ছাড়া যে জিনিসগুলোর খুব একটা প্রয়োজন নেই সেগুলো মানিব্যাগে না রাখাই ভালো। এতে মানিব্যাগ ভারি মনে হবে। বহনেও ঝামেলা মনে হবে।

আরো পড়ুন
ঈদ সালামির প্রচলন কবে থেকে

ঈদ সালামির প্রচলন কবে থেকে

 
মন্তব্য

ভুল জুতা হতে পারে পায়ে ব্যথার কারণ

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ভুল জুতা হতে পারে পায়ে ব্যথার কারণ
সংগৃহীত ছবি

বর্তমান সময়ে একটু বয়স বাড়লেই দেখা দেয় পায়ের সমস্যা। আর্থ্রাইটিস থেকে পেশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। চিকিৎসকদের মতে, এর জন্য দায়ী খারাপ জুতা। নিম্নমানের জুতা দীর্ঘ দিন ধরে পায়ে পরার ফলে বাড়ে নানা সমস্যা।

কেমন জুতা পরা উচিত, আর কোন জুতা পরলে ভালো থাকবে পা—চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হালকা জুতা হাঁটার জন্য বেশি উপযুক্ত। এটি হাঁটার সময় অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে না। রাবারের তৈরি জুতা ভালো।

এটি ভালো গ্রিপ দেয় এবং পিছলে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। মাটিতে বা রাস্তার সঙ্গে ভালোভাবে খাপ খায় এমন ননস্লিপ ডিজাইন থাকা জরুরি।

জুতায় মিডসোল থাকাও জরুরি। এটি পায়ে শকের (ধাক্কা বা কম্পন) প্রভাব কমায় এবং আরামদায়ক অনুভূতি দেয়।

ইভা ফোম বা জেল কুশনপ্রযুক্তি যুক্ত থাকলে দীর্ঘক্ষণ হাঁটার জন্য ভালো।

আরো পড়ুন
ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

 

জুতায় ইনসোল থাকা দরকার। নরম কুশন থাকা উচিত, যাতে পায়ের তালুতে চাপ কম পড়ে। অর্থোপেডিক ইনসোল থাকলে পায়ের গঠন অনুযায়ী অতিরিক্ত সাপোর্ট দেয়। যাদের পায়ের তালুর বাঁক বেশি বা কম, তাদের জন্য বিশেষ ধরনের আর্চ সাপোর্ট থাকা জরুরি।

গোড়ালির জন্য ভালো সাপোর্ট থাকলে দীর্ঘক্ষণ হাঁটার সময় এটি গোড়ালি ও হাঁটুকে সুরক্ষা দেয়।

জুতার ওপরের অংশ এমন উপাদানে তৈরি হওয়া উচিত, যাতে বাতাস চলাচল করতে পারে। জালযুক্ত বা ক্যানভাসের তৈরি জুতা ভালো। এটি ঘাম শোষণ করে এবং পা ঠাণ্ডা ও আরামদায়ক রাখে। সিনথেটিক লেদারও আরামদায়ক হতে পারে।

জুতার হিল খুব বেশি উঁচু বা নিচু হওয়া উচিত নয়। সাধারণত শূন্য দশমিক ৫ থেকে ১ দশমিক ৫ ইঞ্চি হিল থাকা ভালো। এটি হাঁটার জন্য খুব আরামদায়ক। সম্পূর্ণ ফ্ল্যাট জুতা ব্যবহার না করাই ভালো।

আরো পড়ুন
বিশ্বজুড়ে ঈদের জনপ্রিয় খাবার

বিশ্বজুড়ে ঈদের জনপ্রিয় খাবার

 

হাঁটার জুতায় সাধারণত লেইস বা ভেলক্রো থাকা ভালো, যাতে এটি ভালোভাবে পায়ে ফিট হয়। সহজে খুলতে বা পরতে ভেলক্রো স্ট্র্যাপ ভালো বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য।

প্লান্টার ফ্যাসাইটিস বা হিল স্পার থাকলে আর্চ সাপোর্ট ও হিল কুশনযুক্ত জুতো বেছে নেওয়া উচিত। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য নরম ও সেলাইবিহীন ইনসোল থাকা উচিত, যাতে ঘর্ষণজনিত ক্ষত না হয়। ফ্ল্যাটফুট থাকলে বিশেষ ধরনের আর্চ সাপোর্টযুক্ত জুতা ব্যবহার করা উচিত।

আরো পড়ুন
শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

 

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

ত্বকের যত্নে চিয়া সিড কতটা উপকারী

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ত্বকের যত্নে চিয়া সিড কতটা উপকারী
সংগৃহীত ছবি

ওজন কমানোর জন্য অনেকেই সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খেয়ে থাকেন। তবে এই চিয়া সিড যে ত্বকের যত্নেও ব্যবহার করা যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। ত্বকের অনেক সমস্যাই নিমেষে দূর করে এই চিয়া সিড। তার মধ্যে অন্যতম হলো বলিরেখার সমস্যা।

বয়সের ভারে ত্বকে বলিরেখার প্রভাব পড়বেই। বলিরেখার কারণে চোখের চারপাশের চামড়া কুঁচকে যেতে পারে। এ ছাড়া কপাল ও গলার অংশের ত্বকে ভাঁজ দেখা দিতে পারে। আর এর জন্য ব্যবহার করতে পারেন চিয়া সিড।

কিভাবে ব্যবহার করবেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুন
ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

ঈদ যেন স্বজনদের মিলনমেলা

 

স্ক্রাবার হিসেবে চিয়া সিড

চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে রাখলে যে পিছলে যাওয়া বা জেল বেসড টেক্সচার তৈরি হয় সেটাই ত্বকে লাগিয়ে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। চিয়া সিডের জেল-বেসড এই টেক্সচার ত্বকে থাকা মরা কোষ বা ডেড স্কিন সেল ঝরিয়ে দিতে পারে। তার ফলে ত্বকের উজ্জ্বল ভাব ফিরে আসে।

চিয়া সিডের স্ক্রাব ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল হওয়ার পাশাপাশি মোলায়েমও থাকবে। ত্বকে জমে থাকা টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে চিয়া সিড।

এ ছাড়া এই বীজ কোলাজেন নামক প্রোটিন তৈরিতে সাহায্য করে, যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি উপকরণ। অয়েলি স্কিনের ক্ষেত্রে ত্বকে অতিরিক্ত সিবাম বা তেলের সিক্রেশন কমাতে সাহায্য করে চিয়া সিড। তাই এই বীজ দিয়ে স্ক্রাব তৈরি করে ব্যবহার করলে অনেক উপকারই পাবেন আপনি।

ব্রণের সমস্যাও কমাবে এই বীজ। চিয়া সিড দিয়ে শুধু ফেস স্ক্রাব নয়, ফেস প্যাকও তৈরি করা যায়।

আরো পড়ুন
ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

ঈদ আতিথেয়তা জমবে ভিন্ন স্বাদের কাবাবে

 

বলিরেখার সমস্যা কমায়

চিয়া সিডের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস, ফাইবার, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড, প্রোটিনসহ একাধিক নিউট্রিয়েন্টস। চিয়া সিডের মধ্যে থাকা এসব উপকরণই মূলত অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস, ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করে। চিয়া সিডের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস ত্বকের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। ফলে অসময়ে ত্বকে রিঙ্কেলস দেখা যায় না।

ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড রয়েছে চিয়া সিডে। এই উপকরণও ত্বকের ইলাস্টিসিটি বজায় রাখে খুব ভালোভাবে। ফলে ত্বক টানটান থাকে। প্রতিদিন সকালে চিয়া সিড ভেজানো পানি খেতে পারেন। এ ছাড়া চিয়া সিড যুক্ত ফেসওয়াশ, ফেসপ্যাক, ফেস-স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। তবে একটা বয়সের পরে আপনার ত্বকে বলিরেখা দেখা দেবেই। সময়ে যাতে এর প্রভাব না পড়ে সেই দিকে খেয়াল রাখবে চিয়া সিড।

আরো পড়ুন
শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

 

সূত্র : এবিপি লাইভ

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ