<p>আসন্ন দুর্গোৎসব উপলক্ষে ভারতে ইলিশ মাছ পাঠানো হবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘এবারের দুর্গোৎসবে বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ অন্য নাগরিকরা যেন ইলিশ খেতে পারেন, সেটি নিশ্চিত করা হবে। ভারতের চেয়ে দেশের জনগণকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে।’</p> <p>শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।</p> <p>ফরিদা আখতার বলেন, ‘আমরাও দুর্গোৎসব পালন করি। আমাদের জনগণও এটি উপভোগ (খেতে) করবে। আমরা ক্ষমা চাচ্ছি, কিন্তু আমরা ভারতে কোনো ইলিশ পাঠাতে পারব না। এটি দামি মাছ। আমরা দেখেছি, আমাদের দেশের মানুষই ইলিশ খেতে পারেন না। কারণ, সব ভারতে পাঠানো হয়। যেগুলো থাকে, সেগুলো অনেক দামে খেতে হয়।’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে শায়খ আমহাদুল্লাহর স্ট্যাটাস" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/13/1726231960-3515677305470cf338711821a36cddad.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে শায়খ আমহাদুল্লাহর স্ট্যাটাস</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/09/13/1425075" target="_blank"> </a></div> </div> <p>দুর্গাপূজার সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ হাজার টন ইলিশ ভারতে পাঠাতেন, এ উদ্যোগের সমালোচনা করেন মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারতে মাছ পাঠানোর কোনো প্রয়োজনীয়তা ছিল না। ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্কের কথা বলে তার মাছ পাঠানো ঠিক হয়নি। তিনি বাংলাদেশের মানুষের প্রয়োজনীয়তাকে উপেক্ষা করেছেন।’</p> <p>তিনি আরো বলেন, ‘ইলিশ নিয়ে ভারতের কোনো ইস্যু সৃষ্টি করার দরকার নেই। যদি তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায়, তাহলে তাদের তিস্তার পানি বণ্টনের সমস্যার সমাধান করা উচিত।’</p>