<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্বাধীনতা অর্জনের আগে খেলার মাঠ নিয়ে ক্রীড়ামোদী মহলে মুখে মুখে এত আলোচনা ও সমালোচনা শুনিনি। এ ছাড়া তৎকালীন সমাজে হাতে গোনা বাংলা ও ইংরেজি দৈনিকে মাঠ সমস্যা নিয়ে পরিবেশিত খবর খুব কমই চোখে পড়েছে। উপযুক্ত মাঠের অভাবে মৌসুমি খেলা শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না, উভয় দল খেলতে গররাজি, মাঠের অবস্থা এতই খারাপ যে সুষ্ঠুভাবে খেলা পরিচালনা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ রকম অভিজ্ঞতা আমাদের খুব বেশি হয়নি। বৃষ্টি মৌসুমে মাঠ কোথাও কোথাও কখনো কখনো দু-চার দিনের জন্য খেলার অনুপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। আবার সেই মাঠ ঠিকঠাক করে খেলা উপযোগী করা হয়েছে দ্রুত। লীগ বা টুর্নামেন্টের খেলা হুমকির মুখে পড়েনি। মাঠ ভালো ফুটবল খেলার জন্য অনুপযুক্ত, তাই অংশগ্রহণকারী দলগুলো খেলতে চাচ্ছে না</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে খুব কম। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দেশ স্বাধীন হওয়ার পর একটি সময় থেকে লক্ষণীয় হয়েছে বিভিন্ন স্থানে খেলার মাঠ এবং ফাঁকা জায়গা দ্রুত কমে যাচ্ছে, যেগুলো একসময় মৌসুমি খেলাধুলার কার্যক্রমে প্রাণচাঞ্চল্য থাকত। বিষয়টিকে কিন্তু প্রথম থেকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। নাগরিক সমাজ খেলার মাঠ যখন কমে যাচ্ছে, মাঠ ও ফাঁকা জায়গাগুলো অন্য কাজে ব্যবহৃত হতে শুরু হয়েছে, তখন তারা নিজস্ব এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত! আর সাধারণ ক্রীড়ামোদী মহলের তো চিন্তার পরিধি ছিল সীমাবদ্ধ। সংগঠকদের মধ্যে সচেতনতা, অঙ্গীকার ও ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার স্পৃহার ঘাটতি ছিল। সমস্যা সমাধানের জন্য উদ্যোগ নিতে হবে। পরিবর্তন এবং সংস্কারের জন্য তো কাজ করতে হবে। ইচ্ছাশক্তির তো বিকল্প নেই। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ক্রীড়াঙ্গনের স্থাপনা ও ক্রীড়াকাঠামোগুলো সরকারের সম্পত্তি। সরকারই এর রক্ষণাবেক্ষণ এবং নিয়ন্ত্রণ করে। সরকারের হয়ে এ ক্ষেত্রে সরাসরি কাজ করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনুমতি সাপেক্ষে এগুলো ব্যবহার করে অংশীজনরা। ফুটবলে সরকারের হস্তক্ষেপ নেই। ফুটবল ফেডারেশন পরিচালিত (বাফুফে) হয় ফিফার গাইডলাইন অনুযায়ী। কিন্তু তার পরও ফুটবলের সব ধরনের কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয় সরকার এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের স্টেডিয়াম ও বড় দেয়ালঘেরা মাঠে। দেশে তিন-চারটি স্টেডিয়াম আছে নির্দিষ্ট খেলার জন্য ডেডিকেটেড। বাদবাকি স্টেডিয়ামগুলোতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনুমতি সাপেক্ষে সারা বছর ধরে বিভিন্ন খেলার আয়োজন হয়ে থাকে। খেলার জন্য মাঠকে উপযুক্ত করার দায়িত্ব জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের একার নয়</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এই দায়িত্ব যে খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেই খেলার সংশ্লিষ্ট সংগঠক এবং অংশগ্রহণকারী দলগুলোরও। যেমন</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিপিএলে যে দল স্টেডিয়ামকে তার হোম ভেন্যু বলছে, তার দায়িত্ব হলো জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পাশাপাশি ক্লাবকেও মাঠের উন্নয়নের জন্য কাজ করা। দুঃখের বিষয়, ক্লাবগুলো এসব বিষয়ে উদাসীন। তারা চায় সব কিছুই জাতীয় পরিষদ করে দিক। এখানেই ভালো মাঠ তৈরি নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি হয়। অথচ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, ক্লাব এবং নিজ নিজ জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল সংস্থা যদি যৌথভাবে ভালো মাঠ সৃষ্টির জন্য চেষ্টা করে, তাহলে কিন্তু মাঠ নিয়ে বড় আলোচনার জন্ম হবে না। সব কিছুর জন্য দরকার ইতিবাচক উদ্যোগ এবং দায়বদ্ধতা। জবাবদিহির বিকল্প নেই।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মনে আছে, কয়েক বছর আগে এক শেষ বিকেলে উত্তরবঙ্গের নীলফামারীতে বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বসুন্ধরা কিংসের</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> হোম ভেন্যু দেখে অবাক হয়েছি। মাঠটি তৈরি করা হয়েছিল আন্তর্জাতিক মানের দিকে লক্ষ্য রেখে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দেশে এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রাইভেট স্টেডিয়াম হলো বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনা</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">। আধুনিক এই অ্যারেনায় বর্তমানে নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এখন যারা প্রিমিয়ার লীগে খেলছে, তাদের কারো পক্ষে নিকট ভবিষ্যতে এ ধরনের নিজস্ব আন্তর্জাতিক হোম ভেন্যু তৈরি করা সম্ভব হবে না। তাই যে ক্লাব যে স্টেডিয়ামকে নিজের ভেন্যু হিসেবে ব্যবহার করার অনুমতি পায়, তাদের উচিত জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সঙ্গে সুন্দর সমন্বয়ের মাধ্যমে মাঠের সংস্কারকে অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচিত করা। ভালো মাঠ ছাড়া ভালো ফুটবল আশা করা যায় না। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্বাধীনতার পর থেকেই লক্ষ করেছি ফুটবল ফেডারেশনের সঙ্গে ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ একত্র হয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে এক ধরনের দূরত্ব এবং দ্বিধাদ্বন্দ্ব। ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্বের পাশাপাশি উভয়ের পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক ধরনের দূরত্ব। উভয়ের ক্ষেত্রে অবজ্ঞাসুলভ মনোভাব। অথচ উভয় পক্ষ যদি ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের ফুটবলের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে কাজ করত, তাহলে অনেক সমস্যার সমাধান সহজেই হতো। কথা সুন্দর বলে লাভ নেই, আসল হচ্ছে উদ্যোগ। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ফুটবল ফেডারেশনে বিভিন্ন সময় শাসকদলের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে আবার কেউ কেউ দলীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থেকে বছরের পর বছর ধরে ফুটবলে দায়িত্ব পালন করেছেন। তা সত্ত্বেও কিন্তু ফুটবল ফেডারেশনের সঙ্গে মন্ত্রণালয়, মন্ত্রী এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের দূরত্বটা থেকেই গেছে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাফুফের গত নির্বাচনে (২০২৪) সিনিয়র সহসভাপতির প্রার্থী হয়েছিলেন মো. ইমরুল হাসান। ফুটবলের এই সংগঠক নির্বাচনের আগে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ফুটবল ৩৬০</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> নামে একটি নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছেন, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে ভবিষ্যৎ ফুটবল রূপরেখা। নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর বাফুফের প্রেসিডেন্ট তাবিথ আউয়াল একটি বাংলা দৈনিককে বলেছেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমাদের সিনিয়র সহসভাপতি একটা ৩৬০ ডিগ্রি পরিকল্পনা দিয়েছেন। এই পরিকল্পনা ধরেই আমরা এগোব।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> (২৭ অক্টোবর ২০২৪)</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইশতেহারে ভবিষ্যৎ ফুটবল রূপরেখা প্রণয়ন করতে গিয়ে মো. ইমরুল হাসান সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় উল্লেখ করেছেন, সেটি হলো সরকার ও ক্রীড়া পরিষদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করা। বাফুফের সবচেয়ে বড় অংশীদার তো সরকার। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও সরকারের সঙ্গে আস্থা, বিশ্বাস এবং সমন্বয়ের সঙ্গে কাজ করতে হবে। তবে কোনো অবস্থায়ই সরকারের হস্তক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়। মো. ইমরুল হাসান আট বিভাগে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আটটি স্টেডিয়ামকে দীর্ঘ সময়ের জন্য (কমপক্ষে ২৫ বছর, এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বাফুফের, ফিফা এই স্টেডিয়ামে বিনিয়োগ করবে।) বাফুফেকে হস্তান্তর করার প্রস্তাব করেছেন। এতে মাঠের প্রকট সমস্যার সমাধান হবে। সমাধান হবে পেশাদার ফুটবল লীগে অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলোর হোম ভেন্যু সমস্যা। শুনেছি, মো. ইমরুল হাসান অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় মাঠ সমস্যা সমাধানের জন্য আবেদন জানিয়েছেন। কালের কণ্ঠের (২২ অক্টোবর ২০২৪) সঙ্গে মুখোমুখি হয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর যেটা দেখলাম, মাঠ আমাদের যথেষ্ট আছে। সেগুলোর যথাযথ ব্যবস্থাপনা না থাকায় ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে। দুই দিন আগে আমি চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়াম দেখে এসেছি, কিছুটা সংস্কার করলেই কিন্তু মাঠ ফুটবল খেলার উপযোগী হয়। চট্টগ্রামের এই মাঠটি আমরা ফুটবলের জন্য বরাদ্দ দেব ভেবেছি। পাশাপাশি আমাদের যেসব মাঠ আছে, সেগুলো সংস্কার করে খেলার উপযোগী করতে হবে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সংস্কার সাধনের কাজ শুরু হয়েছে সেই ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। এখন এই প্রকল্পের ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১৫৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সম্পন্ন হয়নি। এ রকম ভাবা হয়েছে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাস থেকে এটি আন্তর্জাতিক ফুটবলের জন্য পুরোপুরি উপযোগী হয়ে যাবে। সেটিও হচ্ছে না। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা মনে করছেন, আগামী জুনের আগে স্টেডিয়াম পুরোপুরি রেডি হবে না। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বেশ কয়েকটি শর্ত আরোপ করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামকে বাফুফের কাছে হস্তান্তর করেছে। এটি একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। সাক্ষী মানসিক পরিণতির। বাফুফের অধীনে স্টেডিয়াম আসা মানেই ফুটবল কার্যকলাপে নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার জন্ম। এখন পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুনকে আলিঙ্গন করার সময়। ফুটবলকে ঘিরে মানুষ সামনে তাকাতে চাইছে। স্টেডিয়াম হস্তান্তরের পেছনে আছে সৎ উদ্দেশ্য। সৎ উদ্দেশ্য কখনো ব্যর্থ হয় না। ধাপে ধাপে ফুটবলের প্রয়োজনে আরো স্টেডিয়ামের কথা নিশ্চয়ই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভাববে। সেই সময়ের অপেক্ষায় আছি যখন শুনতে হবে ভালো মাঠ না থাকায় ভালো ফুটবল খেলা সম্ভব হলো না, সম্ভব হলো না ভালো ফুটবল উপভোগ করা। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এআইসিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া</span></span></span></span></p> <p> </p>