<p style="text-align:justify">সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে খুলনায় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে নিহত পুলিশ সদস্য সুমন কুমার ঘরামীর বাড়ি বাগেরহাটের কচুয়ায় উপজেলায়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ছুটির দিনে জামিন পেল ৮০ এইচএসসি পরীক্ষার্থী" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/08/03/1722651920-20cbbbb449ace923885458916428df36.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ছুটির দিনে জামিন পেল ৮০ এইচএসসি পরীক্ষার্থী</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/08/03/1411278" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">শুক্রবার (২ আগস্ট) বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলা সংঘর্ষে সুমন ঘরামী নামে ওই পুলিশ সদস্য নিহত হন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কচুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মহসীন হোসেন।</p> <p style="text-align:justify">সুমন উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের কিসমত মালিপাটন গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা শুশীল ঘরামীর ছেলে। তিনি খুলনা পুলিশ লাইন্সে কর্মরত ছিলেন।</p> <p style="text-align:justify">গোপালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা জানান, সুমন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ছিলেন। তার ৪ বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। পরিবারের একমাত্র উপার্যনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে মুক্তিযোদ্ধা শুশীল ঘরামী বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। মা গীতা রানী ও স্ত্রী পাগলীনী। তার মৃত্যুর সংবাদে এলাকায় শোকের ছায়া নেমেছে বলেও জানান চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="গুলিতে মারা যান জিসান, শোকে স্ত্রীর আত্মহত্যা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/08/03/1722640744-86726e7c62c81c9b18b42e2c48d32f6f.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>গুলিতে মারা যান জিসান, শোকে স্ত্রীর আত্মহত্যা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/dhaka/2024/08/03/1411275" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">ওসি মো. মহসীন হোসেন জানান, ভোর রাতেই নিহত সুমনের মরদেহ বাড়িতে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা সে ভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছি।</p>