<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা এবং পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের কারণে রাজধানী স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইরান। গত মঙ্গলবার ইরান সরকারের মুখপাত্র ফাতেমা মোহাজেরানি এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান। ফাতেমা মোহাজেরানি বলেন, নতুন রাজধানী অবশ্যই দক্ষিণে হবে, বিশেষ করে মাকরান অঞ্চলে। রাজধানী স্থানান্তর জরুরি বিষয় নয়, তবে তেহরানের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের কারণে বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে একটি গভীর পর্যালোচনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি জানান, বর্তমান রাজধানীর সমস্যা এবং মাকরান উপকূলে সম্ভাব্য রাজধানী স্থানান্তরসহ সামুদ্রিক অর্থনীতি অন্বেষণের জন্য দুটি কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। মাকরান অঞ্চলের অবস্থান ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় সিস্তান ও বেলুচিস্তান প্রদেশে। ওমান উপসাগরের নিকটবর্তী হওয়ায় মাকরান অঞ্চলের কৌশলগত সুবিধা রয়েছে। এই অঞ্চলটির গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও সামুদ্রিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এটি ইরানের বাণিজ্যিক সক্ষমতা বাড়াবে এবং তেহরানের ওপর অর্থনৈতিক বোঝা কমাবে। গত সপ্তাহে ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রেজা আরেফ ঘোষণা দেন, সমুদ্রকেন্দ্রিক উন্নয়নের পাশাপাশি মাকরান অঞ্চলের উন্নয়ন বর্তমান সরকারের জন্য একটি অগ্রাধিকার। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সূত্র : তেহরান টাইমস</span></span></p>