গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে শুরু হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ান সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। এই শতাব্দীর শুরু থেকে তার তীব্রতা ক্রমেই বেড়েছে। গান, চলচ্চিত্র ও ধারাবাহিক নাটক—‘কোরিয়ান ওয়েভ’-এর প্রধান তিন অস্ত্র। ২০১২ সালে ‘গাংনাম স্টাইল’ দিয়ে যে উচ্চতায় পৌঁছেছে কে-পপ, তার ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছে ‘বিটিএস’ ও ‘ব্ল্যাকপিংক’-এর মতো ব্যান্ডগুলো। ২০২০ সালে প্রথম অ-ইংরেজি ছবি হিসেবে অস্কারে সেরা ছবির স্বীকৃতি পায় ‘প্যারাসাইট’, এর পর থেকে কোরিয়ান ছবির প্রতি সারা বিশ্বের আগ্রহ তরতর করে বেড়েই চলেছে। খুঁজে খুঁজে দেখছে নতুন-পুরনো সব ছবি। আইএমডিবি রেটিংয়ে সর্বকালের সেরা ১০ কোরিয়ান চলচ্চিত্রের কথা পাঠকদের জানাচ্ছেন শবনম ফারিয়া
বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
আ ট্যাক্সি ড্রাইভার সিনেমার দৃশ্য। ছবি : সংগৃহীত
আ ট্যাক্সি ড্রাইভার [২০১৭] রেটিং ৭.৯/১০
সিউলের এক ট্যাক্সি ড্রাইভারকে নিয়ে গল্প। অনিচ্ছাকৃতভাবে জড়িয়ে পড়ে দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়াংজু অভ্যুত্থানে। জার্মান সাংবাদিক জার্গেন হাইনজপিটারের সঙ্গে এক ট্যাক্সিচালকের কথোপকথনের সূত্র ধরে ছবিটি নির্মাণ করেন জ্যাং হুন। ছবিটি সমালোচকরা দারুণ পছন্দ করেন।
সাইলেন্সড
সাইলেন্সড [২০১১] রেটিং ৮/১০
তািলকার ১০ নম্বরে আছে গং জি-ইয়ং-এর উপন্যাস ‘দ্য ক্রুসিবল’ অবলম্বনে নির্মিত ছবিটি। গোয়ানজুর এক বধির স্কুলের শিক্ষার্থীর ওপর পাঁচ বছর ধরে উপর্যুপরি যৌন নির্যাতনের সত্য ঘটনা অবলম্বনে গল্প। নির্মাতা হোয়াং ডং হ্যাংক ছবিতে আরো তুলে ধরেছেন শিশু নির্যাতন, দুর্নীতিসহ দক্ষিণ কোরিয়ার অন্ধকার সব দিক ।
আ মোমেন্ট টু রিমেম্বার [২০০৪] রেটিং ৮.১/১০
জাপানি টিভি নাটক ‘পিওর সৌল’ [২০০১] অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করেন জন এইচ লি।
দুজন নারী-পুরুষের নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প। তাদের সেই ভালোবাসায় খানিকটা ফাটল ধরে যখন স্ত্রীর আলঝেইমার্স [স্নায়বিক ক্ষয়] ধরা পড়ে। স্বামীকে তখন একটি পরীক্ষার মধ্যে পড়তে হয়। ছবিটি দক্ষিণ কোরিয়ার পাশাপাশি জাপানের বক্স অফিসে রেকর্ড ব্যবসা করে।
২০১২ সালে ছবিটির তুর্কি রিমেক হয়, নাম ‘এভিম সেনসিন’।
মেমোরিজ অব মার্ডারস [২০০৩] রেটিং ৮.১/১০
কবি কিম কোয়াং-রিমের নাটক ‘কাম টু সি মি’ অবলম্বনে ছবিটির নির্মাতা বং জুন-হো। ১৯৮৬ সালে কোরিয়ার ছোট্ট এক শহরে দুই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা দিয়ে শুরু গল্প। স্থানীয় গোয়েন্দা পার্ক ডু-মান আগে কখনো এ ধরনের কেস সামলায়নি। পার্ক দাবি করে, সন্দেহভাজনদের চোখের ভাষা পড়ে সে আসামি শনাক্ত করতে পারবে।
পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সেরা ক্রাইম থ্রিলার ছবিটি। যারা কোরিয়ান ছবির সঙ্গে পরিচিত হতে চান তাঁরা বং জুন-হোর ‘মেমোরিজ অব মার্ডারস’ দিয়ে শুরু করতে পারেন।
দ্য হ্যান্ডমেইডেন [২০১৬] রেটিং ৮.১/১০
সারাহ আন ওয়াটারসের উপন্যাস ‘ফিংগারস্মিথ’ [২০০২] অবলম্বনে পার্ক চ্যান-উকের ছবিটি। ব্রিটিশ একাডেমি অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী ছবিটির গল্প ১৯৩০ সালের প্রেক্ষাপটে। জাপান দখলকৃত কোরীয় এলাকার চার মানুষের গল্প। ধনী নারী হিডিকো নিজের সম্পত্তি রক্ষার জন্য লোক নিয়োগ দেয়। সে লোক অন্য দুজনের সহায়তায় হিডিকোর সম্পত্তি আত্মসাৎ করার চেষ্টা চালায়! দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাস দারুণভাবে উঠে আসে ইরোটিক ও মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার ছবিটির বদৌলতে। চিত্রগ্রহণের জন্য সমালোচকদের কাছে আলাদা কদর রয়েছে ছবিটির।
হোপ [২০১৩] রেটিং ৮.২/১০
২০০৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ান আনসান অঞ্চলে আট বছর বয়সী শিশু মেয়েকে স্কুল থেকে কিডন্যাপ করে ধর্ষণ ও মারধর করে ৫৭ বছর বয়সী পুরুষ। মুমূর্ষু অবস্থায় মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়। নৃশংস এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত মাত্র ১২ বছর কারাগারে রাখার সাজা দেয় লোকটিকে। এই রায়ে ফেটে পড়ে পুরো দেশ। সেই সত্য ঘটনা অবলম্বনে লি জুন-ইকের ছবিটি যেকোনো দর্শককে নিস্তব্ধ করে দেবে! ধর্ষিত হওয়ার পর কোনো শিশু ও তার পরিবারের মানসিক অবস্থা দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন নির্মাতা।
ডোন্ট সে স্যরি [২০১৮] রেটিং ৮.২/১০
স্কুলে রটে যায়, চই ইয়ো সমপ্রেমী। বান্ধবী হা-জিয়োঙ্গের সঙ্গ ভালো লাগে চইয়ের। যা রটেছে তার কতটা সত্য? তার উত্তর নেই চই ও জিয়োঙ্গ কারো কাছেই। লিদা ইয়োনের ছবিটিতে দারুণভাবে মেয়েদের সমপ্রেম ও তাদের যৌনতার বিষয় ফুটে উঠেছে।
ওল্ডবয় [২০০৩] রেটিং ৮.৪/১০
পার্ক চ্যান-উকের আরেকটি মাস্টারপিস। জাপানি গ্রাফিক নভেল থেকে আইডিয়া নিয়ে অ্যাকশন থ্রিলারটি নির্মাণ করেন পার্ক। ১৫ বছর একটি বদ্ধ ঘরে আটক থাকার পর মুক্তি পেয়ে ওহ দাই-সু খুঁজতে শুরু করে তার অপহরণকারীকে। হাতে সময় মাত্র পাঁচ দিন। কানে গ্র্যাঁ প্রি জেতা ছবিটি বলিউডে রিমেক হয় ‘জিন্দা’ [২০০৬] নামে, হলিউডে ‘ওল্ডবয়’ [২০১৩]। ব্রিটিশ এম্পায়ার ম্যাগাজিনের সর্বকালের সেরা ৫০০ ছবির তালিকায় এটি ৬৪তম। গার্ডিয়ানের দৃষ্টিতে তৃতীয় সেরা কোরিয়ান ছবিও এটি।
প্যারাসাইট [২০১৯] রেটিং ৮.৫/১০
বং জুন-হোর এই ব্ল্যাক কমেডি থ্রিলার অস্কারের ইতিহাসের প্রথম অ-ইংরেজি সেরা ছবি। কানে প্রথম কোরীয় ছবি হিসেবে পায় স্বর্ণপাম। গোল্ডেন গ্লোব, বাফটাসহ হেন কোনো পুরস্কার নেই, যেটা পায়নি ছবিটি। ছবির গল্প দরিদ্র কিম পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা নিয়ে। কিম যে বাড়িতে ড্রাইভারের কাজ করে সেই বাড়ির মেয়েকে পড়ায় কিমের ছেলে। ধীরে ধীরে কিমের পরিবারের সবাই সে বাড়িতে কাজ নেয়। তারা সবাই একটা প্যারাসাইট [পরজীবী] জীবনযাপন শুরু করে। বড়লোকের সেই বাড়ির আন্ডারগ্রাউন্ডে অপেক্ষা করে আছে বিশাল এক চমক, ছবির শেষ দৃশ্যপট চমকে দেবে দর্শককে।
বুলগাসারি [১৯৬২] রেটিং ৯.৫/১০
কোরিয়ান রূপকথার দৈত্য বুলগাসারি। জাপানি ছবি ‘গডজিলা’র [১৯৫৪] অনুপ্রেরণায় কিম মায়োং-জে কোরিয়ায় তৈরি করেন ‘বুলগাসারি’। এটি কোরিয়ার প্রথম ছবি, যেটিতে ব্যবহৃত হয়েছে স্পেশাল ইফেক্ট। উত্তর কোরিয়ায় অপহৃত হওয়ার আগে ১৯৮৫ সালে ছবিটির রিমেক করেন শিন স্যাং-ওক।
রাতে নিজের ‘ভ্যালেন্টাইনের’ সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবেন পরীমনি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি : ফেসবুক
গতকাল এক দিনে বসন্ত ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবস গেছে। বসন্ত যেমন মন রাঙিয়েছে, তেমনি সবাই সেজেছিল নানা আঙ্গিকে, নানা সাজে।
বাদ যাননি তারকারাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি শেয়ার করে ভক্ত-অনুরাগীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অনেকে।
কেউ কেউ ঘুরতেও বেরিয়েছেন।
এক দিন পর চিত্রনায়িকা পরীমনি অবশ্য নিজের ‘ভ্যালেন্টাইনের’ সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চেয়েছেন।
আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরীমনি স্ট্যাটাসে লাইভে আসার কথা জানিয়ে লিখেছেন, ‘লাইভে, আজ রাত ১০টায় আপনাদের সাথে আমার ভ্যালেন্টাইনের পরিচয় করিয়ে দেব।’
সেই সঙ্গে ‘আসছি’ বলে ভালোবাসার ইমোজিও পোস্ট করেছেন চিত্রনায়িকা।
ঘড়ির ডায়ালে দিন-তারিখ থাকে সেটা আমরা সবাই জানি, কিন্তু ‘ইমোজি’, ‘জিগস পাজল’ আঁকা ঘড়ি দেখেছেন কখনো? কত হতে পারে এমন একটি ঘড়ির দাম? অন্তর্জালে খুঁজলে দেখা যাবে, ঘড়িটির দাম নাকি দুই কোটি রুরও বেশি। কী এমন রয়েছে এই ঘড়িতে?
সম্প্রতি দক্ষিণী তারকা রাম চরণের হাতে দেখা গেছে এমনই একটি ঘড়ি। ‘ইভরোজ গোল্ড’ দিয়ে তৈরি ঘড়িটির ডায়ালে নানা রঙের সমন্বয়ে আঁকা ‘জিগস পাজল’-এর নকশা।
তবে মজার বিষয় হলো, তারিখ, স্থান এবং কাল অনুযায়ী ঘড়িটি বদলে ফেলে ‘ইমোজি’।
ঘড়ির ডায়ালে ১২টার ঘরের জায়গায় প্রতি দিন নতুন নতুন বার্তা ফুটে ওঠে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আনন্দ, শান্তি, বিশ্বাস, ভালোবাসা, আশা, কৃতজ্ঞতার মতো ইতিবাচক বিষয় মনের ভিতর প্রতিধ্বনিত হতে থাকে সারাটা দিনজুড়ে।
রাম চরণের ‘বিশেষ’ এই ঘড়িটি তৈরি করেছে সুইৎজারল্যান্ডের ঘড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা ‘রোলেক্স’। সংস্থার ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, ১৯৫৬ সালে নির্মিত ‘রোলেক্স ওয়েস্টার পার্পেচুয়াল ডে-ডেট ৩৬’ ঘড়িটির মূল্য প্রায় আড়াই লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩ কোটি ২৯ লাখ টাকারও বেশি।
অবশ্য নেটাগরিকরা বলছেন, রাম চরণের ঘড়ির মূল্যে নাকি মুম্বাইয়ে একটা ফ্ল্যাট কিনে ফেলা যেতে পারে।
হিমাচল প্রদেশ থেকে মুম্বাইতে এসে নিজের শক্ত ভিত তৈরি করেছিলেন কঙ্গনা রানাউত। গত বছর থেকে হিমাচল প্রদেশের মান্ডি কেন্দ্রের সাংসদের ভূমিকা পালন করছেন তিনি।
এবার নতুন সুখবর দিলেন এই অভিনেত্রী, সাংসদ। ভালোবাসা দিবসে এক নতুন যাত্রা শুরু করলেন, যেটিকে তিনি অভিহিত করলেন ‘প্রেমের কাহিনি’ হিসেবে।
দীর্ঘদিন ধরে স্বপ্ন দেখেছেন, নিজের একটি রেস্তোরাঁ হবে। সেই স্বপ্ন সত্যি করে এবার পাহাড়ের কোলে নতুন ক্যাফে খুললেন কঙ্গনা। ভ্যালেন্টাইনস ডে-তেই মানালিতে এই নতুন ক্যাফের উদ্বোধন করলেন তিনি। ক্যাফের নাম ‘দ্য মাউন্টেন স্টোরি’।
কঙ্গনা বলেন, ‘দ্য মাউন্টেন স্টোরি হল আমার স্বপ্ন সত্যিই হওয়ার গল্প। শৈশব থেকে দেখা স্বপ্ন এখন হিমালয়ের বুকে জায়গা করে নিল। এই ক্যাফে শুধুই খাওয়াদাওয়ার জন্যই নয়। এই ক্যাফে একটা প্রেমের গল্পের মতো।
এই ক্যাফে উৎসর্গ করতে চাই আমার মায়ের রান্নাঘর থেকে ভেসে আসা সুগন্ধ ও পর্বতমালার প্রশান্ত সৌন্দর্যকে।’
পাহাড়ের বিশেষ কিছু পদ রয়েছে কঙ্গনার নতুন ক্যাফেতে। সমাজ মাধ্যমেও ক্যাফের বেশ কিছু ঝলক তুলে ধরেছেন অভিনেত্রী। সেখানে তিনি লেখেন, “‘দ্য মাউন্টেন স্টোরি’র প্রথম রাত। স্বপ্ন সত্যি হল আজ।
যারা আমাকে সহযোগিতা করেছেন, তাদের সকলকে ধন্যবাদ।”
২০২০ সাল থেকে এই ক্যাফের কাজ শুরু করেছিলেন কঙ্গনা। পুরনো সাক্ষাৎকারে কঙ্গনা বলেছিলেন, ‘আমি একটা রেস্তোরাঁ খুলতে চাই। সারা বিশ্বের নানা রকমের খাবার থাকবে সেই রেস্তোরাঁয়। আমি সারা বিশ্বের খাবার খেয়েছি। নানা ধরনের খাবারের প্রণালী আমার কাছে রয়েছে। কোনো এক দিন আমার নিজের একটা খুব সুন্দর দেখতে ক্যাফে হবে। খাবারের ব্যাপারে আমার বিশেষ আগ্রহ রয়েছে।’
বিয়ে করলেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুবরা খান ও অভিনেতা গওহর রশিদ। গত বুধবার মক্কার পবিত্র কাবা শরিফে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) যৌথ ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তারা তাদের বিয়ের সংবাদটি জানান। বিয়ের পাশাপাশি বর্তমানে তারা ওমরাহ পালন করছেন বলেও জানান।
ইনস্টাগ্রামের পোস্টে তারা লিখেছেন, আল্লাহর কুরসির নিচে... ৭০ হাজার ফেরেশতা সাক্ষী এবং রহমত আমাদের ওপর বৃষ্টির মতো বর্ষিত হচ্ছে... কবুল।
তাদের শেয়ার করা দুটি ছবির মধ্যে একটি ছিল পবিত্র কাবায় তাদের হাত রাখা, অন্যটি ছিল তারা একে অপরকে ভালোবাসার দৃষ্টিতে দেখছেন এবং পেছনে মহিমান্বিত কাবাঘর।
কুবরা ও গওহর তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল যে তারা পবিত্র শহর মক্কাতে বিয়ে করবেন।
সম্প্রতি এই তারকা যুগল সবচেয়ে আলোচিত সেলিব্রিটিদের তালিকায় উঠে এসেছেন।
এর শুরুটা হয় ২০২৪ সালের শেষের দিকে যখন তাদের বিয়ে নিয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তারা তাদের দীর্ঘদিনের জল্পনা-কল্পনার সম্পর্কের সত্যতা নিশ্চিত করেন।